বখাটেদের পাকড়াও করতে শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশ
যশোরের বখাটেদের আইনের হাতে সোপর্দ করতে জেলা প্রশাকককে নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এর আগে রংপুরের বখাটেদেরও গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিলেন মন্ত্রী।
শনিবার সকালে টেলিফোনে যশোর জেলা প্রশাসককে বখাটেদের প্রতিরোধ ও আইনের হাতে সোপর্দ করার নির্দেশ দেন শিক্ষামন্ত্রী। যশোরের অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী এসটি স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১০ম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী স্থানীয় বখাটের নির্যাতনের শিকার সঙ্গীতা মন্ডল আত্মহত্যা করে।
এ ঘটনায় জেলা শিক্ষা অফিসারকে সরেজমিনে পরিদর্শন করে বখাটেদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন শিক্ষামন্ত্রী।
এরআগে গত ১৫ আগস্ট রংপুরের সমাজকল্যাণ বিদ্যাবীথি বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী মাসুদা আক্তার মণিষার ওপর বখাটেরা এসিড নিক্ষেপ করে।
যশোরের শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনায় তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, “২০১০ সালে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়ার পর বখাটেদের হাতে ছাত্রী নির্যাতনের হার বহুলাংশে কমে এসেছিল। কিন্তু ইদানিং আবার তা বাড়ছে।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, ছাত্রীরা জাতির ভবিষ্যৎ শিক্ষিত মা, দক্ষ প্রশাসক, দূরদর্শী সমাজ বিনির্মাতা। ওদের সুষ্ঠুভাবে বেড়ে ওঠা নিশ্চিত করা আমাদের সবার দায়িত্ব।
তিনি জানান, ২০১০ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষক-শিক্ষাবিদ-কর্মকর্তা-সমাজকর্মী-সংস্কৃতিসেবীসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে সভা, সমাবেশ করেছে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লক্ষাধিক ছাত্রছাত্রী-শিক্ষকের সমাবেশ, সারাদেশে লিফলেট-পোষ্টার বিতরণ করেছে।
সকল স্কুল-কলেজে প্রতিরোধ কমিটি গঠনসহ নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। স্কুল-কলেজে নির্বাচন করা হয়েছে কাউন্সেলিং শিক্ষক। এছাড়া সারাদেশে চালানো হয়েছিল মোবাইল কোর্ট। সার্বিক সচেতনতা সৃষ্টির ফলে বখাটেদের হাতে ছাত্রী নির্যাতনের হার বহুলাংশে কমে এসেছিল।
মন্ত্রী স্কুল-কলেজের প্রতিরোধ কমিটি, কাউন্সেলিং শিক্ষকদের তৎপরতা আরো বৃদ্ধি, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করারও নির্দেশনা দেন। ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারি, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতাকর্মী, সংস্কৃতিসেবী, খেলোয়ারসহ সর্বস্তরের জনগণকে এ সামাজিক ব্যাধি নির্মূলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জোরালো ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
এ ঘটনায় জেলা শিক্ষা অফিসারকে সরেজমিনে পরিদর্শন করে বখাটেদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন শিক্ষামন্ত্রী।
এরআগে গত ১৫ আগস্ট রংপুরের সমাজকল্যাণ বিদ্যাবীথি বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী মাসুদা আক্তার মণিষার ওপর বখাটেরা এসিড নিক্ষেপ করে।
যশোরের শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনায় তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, “২০১০ সালে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়ার পর বখাটেদের হাতে ছাত্রী নির্যাতনের হার বহুলাংশে কমে এসেছিল। কিন্তু ইদানিং আবার তা বাড়ছে।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, ছাত্রীরা জাতির ভবিষ্যৎ শিক্ষিত মা, দক্ষ প্রশাসক, দূরদর্শী সমাজ বিনির্মাতা। ওদের সুষ্ঠুভাবে বেড়ে ওঠা নিশ্চিত করা আমাদের সবার দায়িত্ব।
তিনি জানান, ২০১০ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষক-শিক্ষাবিদ-কর্মকর্তা-সমাজকর্মী-সংস্কৃতিসেবীসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে সভা, সমাবেশ করেছে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লক্ষাধিক ছাত্রছাত্রী-শিক্ষকের সমাবেশ, সারাদেশে লিফলেট-পোষ্টার বিতরণ করেছে।
সকল স্কুল-কলেজে প্রতিরোধ কমিটি গঠনসহ নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। স্কুল-কলেজে নির্বাচন করা হয়েছে কাউন্সেলিং শিক্ষক। এছাড়া সারাদেশে চালানো হয়েছিল মোবাইল কোর্ট। সার্বিক সচেতনতা সৃষ্টির ফলে বখাটেদের হাতে ছাত্রী নির্যাতনের হার বহুলাংশে কমে এসেছিল।
মন্ত্রী স্কুল-কলেজের প্রতিরোধ কমিটি, কাউন্সেলিং শিক্ষকদের তৎপরতা আরো বৃদ্ধি, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করারও নির্দেশনা দেন। ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারি, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতাকর্মী, সংস্কৃতিসেবী, খেলোয়ারসহ সর্বস্তরের জনগণকে এ সামাজিক ব্যাধি নির্মূলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জোরালো ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
No comments