শব-ই-কদরের রাতে নফল নামাজ ইবাদত
যথাযথ মর্যাদা আর ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে পবিত্র লাইলাতুল কদর। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা বুধবার রাতে শব-ই-কদর উপলক্ষে ইবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে অতিবাহিত করে মহিমান্বিত এ রজনী। অধিক সওয়াব হাসিলের আশায় মুসল্লিরা রাতভর নফল নামাজ, জিকির আসকর ও নফল ইবাদত পালন করে।
পাপমোচন, অতীতের কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা, অনুতাপ ও মহান আল্লাতাআলার রহমত লাভের আশায় আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করে। কদরের রাতে অনেকেই কবরস্থানে গিয়ে স্বজনদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। আল্লাহতাআলার করুণা লাভের আশায় কেউ আবার গরিব দুঃখীদের মধ্যে দান খয়রাত করে। এ রাতে মসজিদে মসজিদে বিশেষ মোনাজাত, কোরানখানি, মিলাদ মাহফিল ও দোয়ার মাধ্যমে মুসলিম উম্মার ঐক্য ও কল্যাণ কামনা করা হয়।
লাইলাতুল কদর বা শব-ই-কদর অর্থ সম্মান ও মর্যাদাপূর্ণ রাত। বছরের যে কটি দিন ও রাত বিশেষভাবে মহিমান্বিত, তার মধ্যে সবচেয়ে উত্তম ও ফজিলতপূর্ণ এই শব-ই-কদর। পবিত্র রমজানের এ রাতে লাওহে মাহফুজ থেকে নিম্ন আকাশে মহাগ্রন্থ আল কোরান অবতীর্ণ হয়। কোরান নাজিলের মাস হিসেবে রমজান যেমন বিশেষ মর্যাদায় ভূষিত, তেমনি কোরান নাজিলের কারণেই শব-ই-কদর অতি ফজিলত ও তাৎপর্য বহন করে।
বুধবার রাতে তারাবির নামাজের পর থেকে শুরু হয় ইবাদত বন্দেগী। তা সেহ্রি খাওয়ার আগ পর্যন্ত চলে। এ রাতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে কদরের ফজিলত ও তাৎপর্য এবং ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ওয়াজ মাহফিলের পর বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। ওয়াজ মাহফিল ও দোয়া পরিচালনা করেন মসজিদের খতিব অধ্যাপক মাওলানা মুহাম্মদ সালাউদ্দিন।
লায়লাতুল কদর উপলক্ষে ঢাকার মহাখালীস্থ মসজিদ গাউছুল আজমেও বিশেষ কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়। এ মসজিদে দেশের প্রখ্যাত আলেমগণ লায়লাতুল কদরের তাৎপর্যের ওপর আলোচনা করেন। দেশে প্রখ্যাত উলামায়ে কেরামগণ আলোচনায় অংশ নেন। এছাড়া কদরের রাত উপলক্ষে এ মসজিদে কোরান তেলাওয়াত, তাস্বিহ্ তাহ্্লিল, নফল নামাজ, জিকির ও অন্যান্য এবাদতের আয়োজন করা হয়। শেষ রাতে সেহ্রি খাওয়ার আগে মিলাদ জিকির আজকার, দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। এতে বিশ্বের মুসলমানদের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।
পবিত্র কোরান শরীফে এ রাতকে হাজার রাত অপেক্ষা উত্তম বলে ঘোষণা করা হয়েছে। পুণ্যময় সম্মানিত এ রাতেই নাজিল হয়েছিল পবিত্র কোরান। মুসলমানদের কাছেও এ রজনী পবিত্র ও মহিমান্বিত। রমজান মাসে ২৬ তারিখের রাতে আসে এ রাতটি। তবে অন্যত্র বলা হয়েছে রমজান মাসের শেষ দশদিনে কোন এক বেজোড় রাতে এ রজনীর আবির্ভাব ঘটে। বিশ্বের মুসলমানরা প্রধানত ২৬ রমজানের রাতকে লাইলাতুল কদর হিসেবে পালন করে থাকে। মুসলমানদের কাছে লাইলাতুল কদরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। পবিত্র কোরান শরীফে সূরা কদরে আল্লাহতাআলা ঘোষণা করেছেন, লাইলাতুল কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। এ রাতে আল্লাহতাআলা সূর্যাস্তের পর বান্দাদের জন্য রহমতের দরজা খুলে দেন। সারাবিশ্বের মুসলমানদের কাছে এ রাতের গুরুত্ব হলো সওয়াব হাসিল আর গুনাহ মাফের রাত।
পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সরকারী ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমেও দিনটির তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা করা হয়। সংবাদপত্রগুলো তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ নিবন্ধ প্রকাশ করে। টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রচার করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠানমালা।
এদিকে পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া দেশ ও জনগণের কল্যাণ কামনায় বাণী প্রদান করেন।
লাইলাতুল কদর বা শব-ই-কদর অর্থ সম্মান ও মর্যাদাপূর্ণ রাত। বছরের যে কটি দিন ও রাত বিশেষভাবে মহিমান্বিত, তার মধ্যে সবচেয়ে উত্তম ও ফজিলতপূর্ণ এই শব-ই-কদর। পবিত্র রমজানের এ রাতে লাওহে মাহফুজ থেকে নিম্ন আকাশে মহাগ্রন্থ আল কোরান অবতীর্ণ হয়। কোরান নাজিলের মাস হিসেবে রমজান যেমন বিশেষ মর্যাদায় ভূষিত, তেমনি কোরান নাজিলের কারণেই শব-ই-কদর অতি ফজিলত ও তাৎপর্য বহন করে।
বুধবার রাতে তারাবির নামাজের পর থেকে শুরু হয় ইবাদত বন্দেগী। তা সেহ্রি খাওয়ার আগ পর্যন্ত চলে। এ রাতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে কদরের ফজিলত ও তাৎপর্য এবং ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ওয়াজ মাহফিলের পর বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। ওয়াজ মাহফিল ও দোয়া পরিচালনা করেন মসজিদের খতিব অধ্যাপক মাওলানা মুহাম্মদ সালাউদ্দিন।
লায়লাতুল কদর উপলক্ষে ঢাকার মহাখালীস্থ মসজিদ গাউছুল আজমেও বিশেষ কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়। এ মসজিদে দেশের প্রখ্যাত আলেমগণ লায়লাতুল কদরের তাৎপর্যের ওপর আলোচনা করেন। দেশে প্রখ্যাত উলামায়ে কেরামগণ আলোচনায় অংশ নেন। এছাড়া কদরের রাত উপলক্ষে এ মসজিদে কোরান তেলাওয়াত, তাস্বিহ্ তাহ্্লিল, নফল নামাজ, জিকির ও অন্যান্য এবাদতের আয়োজন করা হয়। শেষ রাতে সেহ্রি খাওয়ার আগে মিলাদ জিকির আজকার, দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। এতে বিশ্বের মুসলমানদের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।
পবিত্র কোরান শরীফে এ রাতকে হাজার রাত অপেক্ষা উত্তম বলে ঘোষণা করা হয়েছে। পুণ্যময় সম্মানিত এ রাতেই নাজিল হয়েছিল পবিত্র কোরান। মুসলমানদের কাছেও এ রজনী পবিত্র ও মহিমান্বিত। রমজান মাসে ২৬ তারিখের রাতে আসে এ রাতটি। তবে অন্যত্র বলা হয়েছে রমজান মাসের শেষ দশদিনে কোন এক বেজোড় রাতে এ রজনীর আবির্ভাব ঘটে। বিশ্বের মুসলমানরা প্রধানত ২৬ রমজানের রাতকে লাইলাতুল কদর হিসেবে পালন করে থাকে। মুসলমানদের কাছে লাইলাতুল কদরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। পবিত্র কোরান শরীফে সূরা কদরে আল্লাহতাআলা ঘোষণা করেছেন, লাইলাতুল কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। এ রাতে আল্লাহতাআলা সূর্যাস্তের পর বান্দাদের জন্য রহমতের দরজা খুলে দেন। সারাবিশ্বের মুসলমানদের কাছে এ রাতের গুরুত্ব হলো সওয়াব হাসিল আর গুনাহ মাফের রাত।
পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সরকারী ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমেও দিনটির তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা করা হয়। সংবাদপত্রগুলো তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ নিবন্ধ প্রকাশ করে। টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রচার করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠানমালা।
এদিকে পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া দেশ ও জনগণের কল্যাণ কামনায় বাণী প্রদান করেন।
No comments