রাজনীতি: নগর আওয়ামী লীগ- ঐক্যের বার্তা পেয়ে কর্মীরা খুশি
নগর আওয়ামী লীগে এখন ঐক্যের সুবাতাস। জাতীয় শোক দিবস ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের স্মরণে আয়োজিত সভা ঐক্যবদ্ধভাবে পালন করেছেন দ্বিধাবিভক্ত নেতারা। দীর্ঘদিন পর নেতারা একমঞ্চে আসায় তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য এসেছে।
তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা মনে করছেন, দ্বিধাবিভক্ত রাজনীতির আপাতত অবসান হয়েছে। তাঁরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত এই ঐক্য ধরে রাখতে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। তাঁদের দাবি, চট্টগ্রামে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলে রাজনীতির মাঠে বিরোধী দলকে মোকাবিলা করা সহজ হবে।
নেতা-কর্মীরা জানান, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নগর কমিটির সভাপতি ও সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী একটি পক্ষের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। আরেক পক্ষের হাল ধরেছিলেন নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাংসদ নুরুল ইসলাম বিএসসি। একপর্যায়ে নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মন্ত্রী আফছারুল আমীনও মহিউদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন।
নগর নেতাদের ঐক্য প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বেলাল আহমদ বলেন, নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে বিরোধ ছিল। তৃণমূল পর্যায়ের কর্মী-সমর্থকেরা তা ভালো চোখে দেখেননি। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে উভয় পক্ষের নেতারা একমঞ্চে চলে আসায় আমরা খুশি।
মহানগর এলাকার ৪৪ নম্বর সাংগঠনিক ওয়ার্ড পূর্ব হালিশহর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, আওয়ামী লীগ অনেক বড় সংগঠন। আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকতে পারে। জাতীয় ইস্যুতে আমাদের মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজন। আমাদের দ্বিধাবিভক্তির সুযোগ নিয়ে বিরোধী দল ফায়দা লুটে আসছিল। জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। এই মুহূর্তে দ্বিধাবিভক্তি থাকলে বিরোধী দল ফায়দা নিতে পারে। সময়ের প্রয়োজনে দ্বিধাবিভক্ত নেতারা আবার একমঞ্চে এসেছেন। এই ঐক্য অবশ্যই ধরে রাখতে হবে। জানা যায়, প্রায় সাড়ে তিন বছরের বেশি সময়ের বিরোধ মিটিয়ে ফেলতে মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রথমে সাংসদ নুরুল ইসলাম বিএসসির বাসায় এবং পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফছারুল আমীনের বাসায় যান। দুই নেতার বাসায় গিয়ে মহিউদ্দিন জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়ে আসেন। মহিউদ্দিনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দুই নেতা নিজ নিজ অনুসারীদের নিয়ে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে অংশ নেন। ছয় দিন পর ২১ আগস্টের কর্মসূচিতেও দুই নেতার অনুসারীরা ঐক্যবদ্ধভাবে অংশ নেন।
এ প্রসঙ্গে নগর আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, ‘দলের মধ্যে যে ঐক্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তাতে সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে অভূতপূর্ব সাড়া জেগেছে। দলীয় কর্মসূচিতে নেতাদের একমঞ্চে দেখে সবাই আনন্দিত। আমরা চাই দলের বৃহত্তর স্বার্থে এই ঐক্য অটুট থাকুক।’
নেতা-কর্মীরা জানান, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নগর কমিটির সভাপতি ও সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী একটি পক্ষের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। আরেক পক্ষের হাল ধরেছিলেন নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাংসদ নুরুল ইসলাম বিএসসি। একপর্যায়ে নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মন্ত্রী আফছারুল আমীনও মহিউদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন।
নগর নেতাদের ঐক্য প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বেলাল আহমদ বলেন, নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে বিরোধ ছিল। তৃণমূল পর্যায়ের কর্মী-সমর্থকেরা তা ভালো চোখে দেখেননি। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে উভয় পক্ষের নেতারা একমঞ্চে চলে আসায় আমরা খুশি।
মহানগর এলাকার ৪৪ নম্বর সাংগঠনিক ওয়ার্ড পূর্ব হালিশহর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, আওয়ামী লীগ অনেক বড় সংগঠন। আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকতে পারে। জাতীয় ইস্যুতে আমাদের মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজন। আমাদের দ্বিধাবিভক্তির সুযোগ নিয়ে বিরোধী দল ফায়দা লুটে আসছিল। জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। এই মুহূর্তে দ্বিধাবিভক্তি থাকলে বিরোধী দল ফায়দা নিতে পারে। সময়ের প্রয়োজনে দ্বিধাবিভক্ত নেতারা আবার একমঞ্চে এসেছেন। এই ঐক্য অবশ্যই ধরে রাখতে হবে। জানা যায়, প্রায় সাড়ে তিন বছরের বেশি সময়ের বিরোধ মিটিয়ে ফেলতে মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রথমে সাংসদ নুরুল ইসলাম বিএসসির বাসায় এবং পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফছারুল আমীনের বাসায় যান। দুই নেতার বাসায় গিয়ে মহিউদ্দিন জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়ে আসেন। মহিউদ্দিনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দুই নেতা নিজ নিজ অনুসারীদের নিয়ে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে অংশ নেন। ছয় দিন পর ২১ আগস্টের কর্মসূচিতেও দুই নেতার অনুসারীরা ঐক্যবদ্ধভাবে অংশ নেন।
এ প্রসঙ্গে নগর আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, ‘দলের মধ্যে যে ঐক্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তাতে সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে অভূতপূর্ব সাড়া জেগেছে। দলীয় কর্মসূচিতে নেতাদের একমঞ্চে দেখে সবাই আনন্দিত। আমরা চাই দলের বৃহত্তর স্বার্থে এই ঐক্য অটুট থাকুক।’
No comments