ভারতে জামিনে ছাড়া পেয়ে বাংলাদেশি চরমপন্থী উধাও
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের চরমপন্থী সংগঠন নিউ বিপ্ল্লবী কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ নেতা প্রদীপ বিশ্বাস ওরফে শৈলেন বিশ্বাস ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জেল থেকে জামিনে ছাড়া পেয়ে উধাও হয়ে গেছেন। তবে তাঁর স্ত্রীর দাবি, তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার বাগদা থানার কুড়িয়াল গ্রাম থেকে এ বছরের ১ এপ্রিল প্রদীপ বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারের সময় তাঁর কাছ থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে খুলনা, যশোর ও সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন থানায় হত্যা, অপহরণ, অবৈধ অস্ত্র রাখা ও চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অভিযোগে অর্ধশতাধিক মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে তাঁর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন খুলনার একটি আদালত। পরে সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া আটটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
গত এপ্রিলে গ্রেপ্তারের পর প্রদীপ বিশ্বাসকে পশ্চিমবঙ্গের দমদম কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। ৮ আগস্ট তিনি জামিনে মুক্তি পান। এর পর থেকে তাঁর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
প্রদীপের স্ত্রী সীমা বিশ্বাস স্বামীর হদিস না পেয়ে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন। বারাসাতের একটি আদালত বিষয়টি তদন্তের জন্য ইতিমধ্যে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন। সীমা বিশ্বাসের অভিযোগ, তাঁর স্বামীকে কেউ অপহরণ করতে পারে।
প্রদীপের ছেলে মৃন্ময় বিশ্বাস হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকাকে বলেন, তাঁর বাবার এক সময়ের বন্ধুরা এখন তাঁর (প্রদীপ) শত্রু। সেই শত্রুরা এখন তাঁকে হত্যা করতে চায়।
২০০৩ সালে দেশে অপারেশন ক্লিন হার্ট শুরু হওয়ার পর ভারতে পালিয়ে যান প্রদীপ বিশ্বাস। এরপর শৈলেন বিশ্বাস নাম নিয়ে তিনি কলকাতার পার্শ্ববর্তী বিরাটি অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করেন। প্রদীপ বিশ্বাসের বাড়ি খুলনার সালুয়া এলাকায়।
মৃন্ময় বিশ্বাস দাবি করেন, তাঁর বাবা পশ্চিমবঙ্গের বেলগাছি (পূর্ব) আসনের তালিকাভুক্ত ভোটার। তাঁর ভোটার কার্ড এবং কর দেওয়ার পিএএন কার্ডও আছে।
গত এপ্রিলে গ্রেপ্তারের পর প্রদীপ বিশ্বাসকে পশ্চিমবঙ্গের দমদম কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। ৮ আগস্ট তিনি জামিনে মুক্তি পান। এর পর থেকে তাঁর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
প্রদীপের স্ত্রী সীমা বিশ্বাস স্বামীর হদিস না পেয়ে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন। বারাসাতের একটি আদালত বিষয়টি তদন্তের জন্য ইতিমধ্যে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন। সীমা বিশ্বাসের অভিযোগ, তাঁর স্বামীকে কেউ অপহরণ করতে পারে।
প্রদীপের ছেলে মৃন্ময় বিশ্বাস হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকাকে বলেন, তাঁর বাবার এক সময়ের বন্ধুরা এখন তাঁর (প্রদীপ) শত্রু। সেই শত্রুরা এখন তাঁকে হত্যা করতে চায়।
২০০৩ সালে দেশে অপারেশন ক্লিন হার্ট শুরু হওয়ার পর ভারতে পালিয়ে যান প্রদীপ বিশ্বাস। এরপর শৈলেন বিশ্বাস নাম নিয়ে তিনি কলকাতার পার্শ্ববর্তী বিরাটি অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করেন। প্রদীপ বিশ্বাসের বাড়ি খুলনার সালুয়া এলাকায়।
মৃন্ময় বিশ্বাস দাবি করেন, তাঁর বাবা পশ্চিমবঙ্গের বেলগাছি (পূর্ব) আসনের তালিকাভুক্ত ভোটার। তাঁর ভোটার কার্ড এবং কর দেওয়ার পিএএন কার্ডও আছে।
No comments