সংসদে অর্থমন্ত্রীর বিবৃতি-বিশ্বব্যাংকের বক্তব্য অপমানজনক
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জাতীয় সংসদে বলেছেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পে ঋণচুক্তি বাতিল করে বিশ্বব্যাংকের দেওয়া বক্তব্য বাংলাদেশকে অপমান করেছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জোর গলায় বলতে পারি, পদ্মা সেতু প্রকল্পে কোথাও কোনো অপচয় বা দুর্নীতি হয়নি।
আমি দৃঢ়ভাবে বলতে পারি, এই অর্থবছরেই আমরা পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করব।’
গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদে ৩০০ বিধিতে দাঁড়িয়ে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বাতিল এবং সংস্থাটির দেওয়া বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে আট পৃষ্ঠার একটি বিবৃতি পড়ে শোনান আবদুল মুহিত। লিখিত বক্তব্যের বাইরেও তিনি অল্প কিছু বক্তব্য দেন।
অর্থমন্ত্রী সংসদকে বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক অসমর্থিত বা অসম্পূর্ণ অভিযোগের ভিত্তিতে একটি দেশকে এভাবে অপবাদ দিতে পারে না বা সে দেশের জনগণের মর্যাদাহানি করতে পারে না।’ অর্থমন্ত্রী এ সময় অভিযোগ করে বলেন, সম্ভবত বিশ্বব্যাংকের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিক তাঁর মেয়াদকালে বিষয়টির সুরাহা করার জন্য একটি অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে বিশেষভাবে বিপর্যস্ত করেছে। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের কোনো প্রস্তাবই বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট কখনোই আমলে নেননি।
তার পরও অর্থমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি সব সময়ই আশাবাদী মানুষ এবং আমার বিশ্বাস, বিশ্বব্যাংক এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবে।’ সবশেষে তিনি এই বলে বিবৃতি শেষ করেন, ‘আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে এই অর্থবছরে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করব।’
গত ২৯ জুন বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির কারণে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বাতিল করে দেয়। এর এক দিন পর অর্থমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন। আর এ নিয়ে গতকাল বিবৃতি দিলেন জাতীয় সংসদে।
বিবৃতিতে অর্থমন্ত্রী স্বীকার করেন যে বিশ্বব্যাংকের গোপনীয় অনানুষ্ঠানিক প্রস্তাব বিবেচনা করেই পদ্মা সেতুর প্রকল্প পরিচালকের চুক্তি সমাপ্ত, সেতু বিভাগে নতুন সচিব নিয়োগ এবং যোগাযোগমন্ত্রীকে অন্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু এসব পদক্ষেপও বিশ্বব্যাংককে সন্তুষ্ট করতে পারেনি।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, গত ৯ এপ্রিল বিশ্বব্যাংক জানায় যে কানাডা এসএনসি-লাভালিনের দুজন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তিনি কোনো বিশিষ্টজনের (যাঁর পরিচয় জানানো হয়নি, নাম উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি) মাধ্যমে অঙ্গীকার করেছেন যে, যদি তাঁদের প্রতিষ্ঠান সেতু নির্মাণে পরামর্শক হিসেবে নিযুক্তি পায়, তাহলে তিনি বাংলাদেশের কতিপয় প্রভাবশালী ব্যক্তিকে কমিশন দেবেন। কানাডীয় কর্তৃপক্ষ এই কর্মকর্তার ডায়েরি বাজেয়াপ্ত করে সেখানে এ রকম একটি বিবৃতি পায়। অর্থমন্ত্রী এই তালিকা প্রকাশ না করার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বলেন, এই তালিকা প্রকাশ করা কতিপয় ব্যক্তির চরিত্র হননের একটি উদ্যোগ হবে। এই তালিকায় রাজনীতিবিদ, অন্যান্য ব্যক্তি ও সরকারি কর্মকর্তা কয়েকজনের নাম আছে। ডায়েরিতে একটি লেখা তখনই বিশ্বাসযোগ্য সাক্ষ্য হবে, যখন এর সপক্ষে অন্য উপায়ে নিশ্চিত করা যাবে যে এটি একটি কল্পনার ফানুস অথবা আত্মরক্ষার প্রচেষ্টা নয়।
এসব অভিযোগের ক্ষেত্রে সরকারের গ্রহণ করা বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরে এম এ মুহিত সংসদে বলেন, বাংলাদেশ রুটিন পদ্ধতির বাইরে গিয়ে অত্যন্ত নমনীয়ভাবে বিশ্বব্যাংকের সব সুপারিশ বিবেচনা করেছে। অনেক বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের পক্ষে বিশ্বব্যাংককে প্রকল্প বাস্তবায়ন পদ্ধতিতে এবং দুর্নীতির তদন্তে অংশগ্রহণ করার ব্যাপক সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়। এ বিষয়ে অন্য উন্নয়ন সহযোগীদের সব সময়ই অবহিত এবং গৃহীত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করা হয়। বিশ্বব্যাংকের অন্য প্রভাবশালী সদস্যদের সঙ্গেও অব্যাহতভাবে আলোচনা চালানো হয়।
অর্থমন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক আমাদের সঙ্গে দুর্নীতি নিয়ে সমঝোতা স্মারকে সই করতে চেয়েছে। আমার কাছে এটি অপমানজনক মনে হয়েছে। এর পরিবর্তে আমি জানিয়েছি, যেভাবে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে চিঠি লেনদেনের মাধ্যমে সমঝোতা হয়, এ ক্ষেত্রেও সেটি হওয়া বাঞ্ছনীয়।’
সংসদকে অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে আরও বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনার শীর্ষে যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা জানেন যে আমাদের দুর্নীতি দমনের প্রচেষ্টা কোনো ক্ষেত্রেই কম ছিল না।’
অর্থমন্ত্রী এরপর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী বিশ্বব্যাংকের সিদ্ধান্ত ও বিজ্ঞপ্তি বিশেষভাবে বিশ্লেষণ করে এই প্রকল্পের বিষয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করবে। বিশ্বব্যাংকে আমাদের নির্বাহী পরিচালক বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই প্রকল্পের অন্য অর্থায়নকারীদের সঙ্গে আমরা ইতিমধ্যে আলোচনার ব্যবস্থা করেছি।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে, বিশ্বব্যাংক যেভাবে চুক্তিটি বাতিল করেছে, সেটি যথাযথ হয়নি এবং তাদের বিজ্ঞপ্তি জাতি হিসেবে আমাদের অপবাদ দিয়েছে। আমি মনে করি, বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অনেক দিনের এবং এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ; আমাদের জন্য মূল্যবানও বটে। বিশ্বব্যাংক অসমর্থিত বা অসম্পূর্ণ অভিযোগের ভিত্তিতে একটি দেশকে এভাবে অপবাদ দিতে পারে না বা সে দেশের জনগণের মর্যাদাহানি করতে পারে না।’
সবশেষে অর্থমন্ত্রী যেকোনো মুহূর্তে বিশ্বব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনায় যোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘এই অর্থবছরে আমরা পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করব।’
লিখিত বক্তব্যের বাইরে অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় ২০১১ সালে। এ পর্যন্ত এক হাজার ৫০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। উন্নয়ন সহযোগীদের এক টাকাও এখানে খরচ হয়নি। চুক্তি কার্যকর হলে এই অর্থ উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে পাওয়ার আশা ছিল। ভূমি অধিগ্রহণসহ প্রস্তুতির কাজে কোনো রকম অনিয়ম-দুর্নীতি হয়নি।
গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদে ৩০০ বিধিতে দাঁড়িয়ে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বাতিল এবং সংস্থাটির দেওয়া বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে আট পৃষ্ঠার একটি বিবৃতি পড়ে শোনান আবদুল মুহিত। লিখিত বক্তব্যের বাইরেও তিনি অল্প কিছু বক্তব্য দেন।
অর্থমন্ত্রী সংসদকে বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক অসমর্থিত বা অসম্পূর্ণ অভিযোগের ভিত্তিতে একটি দেশকে এভাবে অপবাদ দিতে পারে না বা সে দেশের জনগণের মর্যাদাহানি করতে পারে না।’ অর্থমন্ত্রী এ সময় অভিযোগ করে বলেন, সম্ভবত বিশ্বব্যাংকের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিক তাঁর মেয়াদকালে বিষয়টির সুরাহা করার জন্য একটি অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে বিশেষভাবে বিপর্যস্ত করেছে। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের কোনো প্রস্তাবই বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট কখনোই আমলে নেননি।
তার পরও অর্থমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি সব সময়ই আশাবাদী মানুষ এবং আমার বিশ্বাস, বিশ্বব্যাংক এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবে।’ সবশেষে তিনি এই বলে বিবৃতি শেষ করেন, ‘আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে এই অর্থবছরে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করব।’
গত ২৯ জুন বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির কারণে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বাতিল করে দেয়। এর এক দিন পর অর্থমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন। আর এ নিয়ে গতকাল বিবৃতি দিলেন জাতীয় সংসদে।
বিবৃতিতে অর্থমন্ত্রী স্বীকার করেন যে বিশ্বব্যাংকের গোপনীয় অনানুষ্ঠানিক প্রস্তাব বিবেচনা করেই পদ্মা সেতুর প্রকল্প পরিচালকের চুক্তি সমাপ্ত, সেতু বিভাগে নতুন সচিব নিয়োগ এবং যোগাযোগমন্ত্রীকে অন্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু এসব পদক্ষেপও বিশ্বব্যাংককে সন্তুষ্ট করতে পারেনি।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, গত ৯ এপ্রিল বিশ্বব্যাংক জানায় যে কানাডা এসএনসি-লাভালিনের দুজন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তিনি কোনো বিশিষ্টজনের (যাঁর পরিচয় জানানো হয়নি, নাম উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি) মাধ্যমে অঙ্গীকার করেছেন যে, যদি তাঁদের প্রতিষ্ঠান সেতু নির্মাণে পরামর্শক হিসেবে নিযুক্তি পায়, তাহলে তিনি বাংলাদেশের কতিপয় প্রভাবশালী ব্যক্তিকে কমিশন দেবেন। কানাডীয় কর্তৃপক্ষ এই কর্মকর্তার ডায়েরি বাজেয়াপ্ত করে সেখানে এ রকম একটি বিবৃতি পায়। অর্থমন্ত্রী এই তালিকা প্রকাশ না করার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বলেন, এই তালিকা প্রকাশ করা কতিপয় ব্যক্তির চরিত্র হননের একটি উদ্যোগ হবে। এই তালিকায় রাজনীতিবিদ, অন্যান্য ব্যক্তি ও সরকারি কর্মকর্তা কয়েকজনের নাম আছে। ডায়েরিতে একটি লেখা তখনই বিশ্বাসযোগ্য সাক্ষ্য হবে, যখন এর সপক্ষে অন্য উপায়ে নিশ্চিত করা যাবে যে এটি একটি কল্পনার ফানুস অথবা আত্মরক্ষার প্রচেষ্টা নয়।
এসব অভিযোগের ক্ষেত্রে সরকারের গ্রহণ করা বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরে এম এ মুহিত সংসদে বলেন, বাংলাদেশ রুটিন পদ্ধতির বাইরে গিয়ে অত্যন্ত নমনীয়ভাবে বিশ্বব্যাংকের সব সুপারিশ বিবেচনা করেছে। অনেক বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের পক্ষে বিশ্বব্যাংককে প্রকল্প বাস্তবায়ন পদ্ধতিতে এবং দুর্নীতির তদন্তে অংশগ্রহণ করার ব্যাপক সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়। এ বিষয়ে অন্য উন্নয়ন সহযোগীদের সব সময়ই অবহিত এবং গৃহীত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করা হয়। বিশ্বব্যাংকের অন্য প্রভাবশালী সদস্যদের সঙ্গেও অব্যাহতভাবে আলোচনা চালানো হয়।
অর্থমন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক আমাদের সঙ্গে দুর্নীতি নিয়ে সমঝোতা স্মারকে সই করতে চেয়েছে। আমার কাছে এটি অপমানজনক মনে হয়েছে। এর পরিবর্তে আমি জানিয়েছি, যেভাবে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে চিঠি লেনদেনের মাধ্যমে সমঝোতা হয়, এ ক্ষেত্রেও সেটি হওয়া বাঞ্ছনীয়।’
সংসদকে অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে আরও বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনার শীর্ষে যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা জানেন যে আমাদের দুর্নীতি দমনের প্রচেষ্টা কোনো ক্ষেত্রেই কম ছিল না।’
অর্থমন্ত্রী এরপর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী বিশ্বব্যাংকের সিদ্ধান্ত ও বিজ্ঞপ্তি বিশেষভাবে বিশ্লেষণ করে এই প্রকল্পের বিষয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করবে। বিশ্বব্যাংকে আমাদের নির্বাহী পরিচালক বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই প্রকল্পের অন্য অর্থায়নকারীদের সঙ্গে আমরা ইতিমধ্যে আলোচনার ব্যবস্থা করেছি।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে, বিশ্বব্যাংক যেভাবে চুক্তিটি বাতিল করেছে, সেটি যথাযথ হয়নি এবং তাদের বিজ্ঞপ্তি জাতি হিসেবে আমাদের অপবাদ দিয়েছে। আমি মনে করি, বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অনেক দিনের এবং এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ; আমাদের জন্য মূল্যবানও বটে। বিশ্বব্যাংক অসমর্থিত বা অসম্পূর্ণ অভিযোগের ভিত্তিতে একটি দেশকে এভাবে অপবাদ দিতে পারে না বা সে দেশের জনগণের মর্যাদাহানি করতে পারে না।’
সবশেষে অর্থমন্ত্রী যেকোনো মুহূর্তে বিশ্বব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনায় যোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘এই অর্থবছরে আমরা পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করব।’
লিখিত বক্তব্যের বাইরে অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় ২০১১ সালে। এ পর্যন্ত এক হাজার ৫০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। উন্নয়ন সহযোগীদের এক টাকাও এখানে খরচ হয়নি। চুক্তি কার্যকর হলে এই অর্থ উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে পাওয়ার আশা ছিল। ভূমি অধিগ্রহণসহ প্রস্তুতির কাজে কোনো রকম অনিয়ম-দুর্নীতি হয়নি।
No comments