নির্ধারিত সময়েই নতুন সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হোক-স্বাগত রংপুর
দাবিটি ছিল দীর্ঘদিন ধরেই, বিশেষ করে রংপুর বিভাগ হওয়ার পর দাবিটি আরও জোরালো রূপ পায়। রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে সিটি করপোরেশন হলো রংপুর। দেশের দশম সিটি করপোরেশন। স্বাগত রংপুর। রংপুর বিভাগ হয়েছে ২০০৯ সালে। এর পর থেকেই প্রত্যাশা ছিল, সিটি করপোরেশন হবে রংপুর।
এ জন্য সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়নি। কিন্তু নানা কারণে বিষয়টি পিছিয়েছে, রংপুরবাসী সিটি করপোরেশনের দাবিতে হরতালও পালন করেছে। এখন সেই প্রত্যাশা ও দাবি পূরণ হওয়ায় রংপুরবাসী স্বাভাবিকভাবেই আনন্দিত। রোববার দিনভর আনন্দ-উল্লাস ও মিষ্টি বিতরণ করে রংপুরবাসী তার প্রকাশও ঘটিয়েছে।
পুরোনো রংপুর পৌরসভা ও সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন নিয়ে নতুন যে রংপুর সিটি করপোরেশনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিল সরকার, তা প্রকৃত অর্থেই সূচনা মাত্র। বলা যায়, এর মধ্য দিয়ে সিটি করপোরেশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলো। নিয়ম অনুযায়ী এখন একজন প্রশাসক নিয়োগ হবে এবং ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিষয়টি একটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পাবে। ফলে রংপুর সিটি করপোরেশনে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানই এখন সবচেয়ে বড় বিষয়, যার মধ্য দিয়ে নগরবাসী পাবে একজন মেয়র ও প্রতি ওয়ার্ডে একজন করে কাউন্সিলর।
আমরা আশা করব, রংপুর সিটি করপোরেশনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার পর একে একটি পূর্ণাঙ্গ সিটি করপোরেশনে রূপান্তরের কাজ প্রয়োজনীয় দ্রুততা ও নিরবচ্ছিন্নতার সঙ্গে শুরু হবে। নির্বাচন কমিশন সেখানে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করবে। স্থানীয় সরকার পর্যায়ের এই নির্বাচন নির্দলীয়ভাবে হলেও এ ধরনের নির্বাচনে রাজনৈতিক প্রভাব থাকে। ফলে বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে যথেষ্ট সংবেদনশীলতার সঙ্গে এই নির্বাচন পরিচালনা করতে হবে।
রংপুরকে সিটি করপোরেশন করার প্রত্যাশা রংপুরবাসীর পূরণ হয়েছে। এখন রংপুরবাসীর দায়িত্ব এই প্রতিষ্ঠানকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন করা। আমরা আশা করব, রংপুরবাসী তাদের সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবে।
পুরোনো রংপুর পৌরসভা ও সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন নিয়ে নতুন যে রংপুর সিটি করপোরেশনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিল সরকার, তা প্রকৃত অর্থেই সূচনা মাত্র। বলা যায়, এর মধ্য দিয়ে সিটি করপোরেশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলো। নিয়ম অনুযায়ী এখন একজন প্রশাসক নিয়োগ হবে এবং ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিষয়টি একটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পাবে। ফলে রংপুর সিটি করপোরেশনে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানই এখন সবচেয়ে বড় বিষয়, যার মধ্য দিয়ে নগরবাসী পাবে একজন মেয়র ও প্রতি ওয়ার্ডে একজন করে কাউন্সিলর।
আমরা আশা করব, রংপুর সিটি করপোরেশনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার পর একে একটি পূর্ণাঙ্গ সিটি করপোরেশনে রূপান্তরের কাজ প্রয়োজনীয় দ্রুততা ও নিরবচ্ছিন্নতার সঙ্গে শুরু হবে। নির্বাচন কমিশন সেখানে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করবে। স্থানীয় সরকার পর্যায়ের এই নির্বাচন নির্দলীয়ভাবে হলেও এ ধরনের নির্বাচনে রাজনৈতিক প্রভাব থাকে। ফলে বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে যথেষ্ট সংবেদনশীলতার সঙ্গে এই নির্বাচন পরিচালনা করতে হবে।
রংপুরকে সিটি করপোরেশন করার প্রত্যাশা রংপুরবাসীর পূরণ হয়েছে। এখন রংপুরবাসীর দায়িত্ব এই প্রতিষ্ঠানকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন করা। আমরা আশা করব, রংপুরবাসী তাদের সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবে।
No comments