কুড়িগ্রামের এমপি বিএসএফের হাতে আটক, পরে মুক্ত
কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য মো. জাফর আলী ও জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমানসহ সাতজনকে আটক করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পরে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। গতকাল সোমবার দুপুরে জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার নারায়ণপুরে বন্যাকবলিতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করতে গিয়ে এই বিপত্তির শিকার হন তাঁরা।
সাতজনের ওই দলটিতে বাংলাদেশ টেলিভিশনের ক্যামেরাম্যান নাজমুল হোসেনও ছিলেন।
কুড়িগ্রামে বিজিবির ৪৫ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার মেজর ইকবাল সাংবাদিকদের জানান, দুপুর ১টার দিকে ভারতের মসলাবাড়ী ক্যাম্পের বিএসএফ জওয়ানরা সংসদ সদস্যসহ সাতজনকে আটক করেন। বন্যার কারণে পথ ভুল করে ভারতীয় সীমানায় ঢুকে পড়েছিলেন তাঁরা। তাঁদের মুক্ত করার জন্য বিএসএফের ২২ ব্যাটালিয়নের কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। পরিচয় জানার পর দুপুর ২টার দিকে বিএসএফ তাঁদের ছেড়ে দেয়।
জানা যায়, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কুড়িগ্রাম-২ (সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাটের অংশবিশেষ) আসনের সংসদ সদস্য জাফর আলী এবং জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বন্যার্তদের ত্রাণ সহায়তা দেওয়ার জন্য গতকাল সকালে স্পিডবোটে করে নারায়ণপুর এলাকায় যান। একপর্যায়ে স্পিডবোটের চালক ভুল করে ভারতীয় অংশে ঢুকে পড়েন।
জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'পথ ভুল করে আমরা ভারতের অংশে ঢুকে পড়েছিলাম। পরিচয় জানার পর বিএসএফ জওয়ানরা আমাদের ছেড়ে দেন।'
কুড়িগ্রামে বিজিবির ৪৫ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার মেজর ইকবাল সাংবাদিকদের জানান, দুপুর ১টার দিকে ভারতের মসলাবাড়ী ক্যাম্পের বিএসএফ জওয়ানরা সংসদ সদস্যসহ সাতজনকে আটক করেন। বন্যার কারণে পথ ভুল করে ভারতীয় সীমানায় ঢুকে পড়েছিলেন তাঁরা। তাঁদের মুক্ত করার জন্য বিএসএফের ২২ ব্যাটালিয়নের কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। পরিচয় জানার পর দুপুর ২টার দিকে বিএসএফ তাঁদের ছেড়ে দেয়।
জানা যায়, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কুড়িগ্রাম-২ (সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাটের অংশবিশেষ) আসনের সংসদ সদস্য জাফর আলী এবং জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বন্যার্তদের ত্রাণ সহায়তা দেওয়ার জন্য গতকাল সকালে স্পিডবোটে করে নারায়ণপুর এলাকায় যান। একপর্যায়ে স্পিডবোটের চালক ভুল করে ভারতীয় অংশে ঢুকে পড়েন।
জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'পথ ভুল করে আমরা ভারতের অংশে ঢুকে পড়েছিলাম। পরিচয় জানার পর বিএসএফ জওয়ানরা আমাদের ছেড়ে দেন।'
No comments