মাথার ওপর মরা গাছ
ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের মূল ফটক। ফটকের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল নিমগাছটির নামেই সবার কাছে এলাকাটির নাম নিমতলা হিসেবে পরিচিত। নিমতলার সেই নিমগাছটিকে ঘিরে সেখানে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি চা-পানের দোকান।
কাজের ফাঁকে ফাঁকে চা-নাশতা খেয়ে শরীরে বল জোগাতে তাই সকাল থেকে ভিড় জমে নিমগাছটির পাশে। গাছটি মারা যাওয়ার পর এটি আদালত চত্বরে আনাগোনা করা লোকজনের মাথার ওপর মৃত্যুফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মরা গাছের নিচের পানের দোকানদার মাহমুদুল বলেন, ‘একটু বাতাস হলেই ভয়ে থাকি কখন মাথায় গাছের ডাল ভেঙে পড়ে। তাই বাতাস উঠলেই দোকান ছেড়ে দূরে দাঁড়িয়ে থাকি। দোকান সরিয়ে নেওয়ার জায়গা পাচ্ছি না বলেই তো বিপদ জেনেও দোকান নিয়ে বসেছি।’
ঠাকুরগাঁও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি তোজামেঞ্চল হক বলেন, প্রতিদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আদালত চালু থাকার সময় আদালত সংশ্লিষ্ট লোকজনের ভিড় থাকে। ওই মরা গাছটি আদালত চত্বরে আসা লোকজনের জন্য ঝুঁকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটা সরিয়ে নিতে অনুরোধ করা হবে।
ঠাকুরগাঁওয়ের গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবদুর রহমান বলেন, আদালত কর্তৃপক্ষ আমাদের কাছে গাছটি কেটে সরিয়ে নিতে অনুরোধ করে আবেদন করলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ঠাকুরগাঁও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি তোজামেঞ্চল হক বলেন, প্রতিদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আদালত চালু থাকার সময় আদালত সংশ্লিষ্ট লোকজনের ভিড় থাকে। ওই মরা গাছটি আদালত চত্বরে আসা লোকজনের জন্য ঝুঁকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটা সরিয়ে নিতে অনুরোধ করা হবে।
ঠাকুরগাঁওয়ের গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবদুর রহমান বলেন, আদালত কর্তৃপক্ষ আমাদের কাছে গাছটি কেটে সরিয়ে নিতে অনুরোধ করে আবেদন করলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
No comments