দলে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে চান রাহুল
ভারতের ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রাহুল গান্ধী তাঁর দল ও সরকারে আরও সক্রিয় ভূমিকা রাখবেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এনডিটিভিকে তিনি এ কথা বলেন। ভারতের নতুন রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রণব মুখার্জিকে ভোট দেওয়ার পর গতকাল পার্লামেন্টে কংগ্রেসের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সামনে রাহুল বলেন, ‘ইতিমধ্যে দলে
আমার ভূমিকার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু কবে থেকে এটি কার্যকর হবে, তা নেতাদের ওপর নির্ভর করছে।’ নির্দিষ্ট করে তিনি আরও বলেন, ‘সিদ্ধান্তটি আমার দুই ঊর্ধ্বতন কংগ্রেস সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর ওপর নির্ভর করছে।’
গত বুধবার সোনিয়া গান্ধী এনডিটিভিকে বলেন, রাহুল আরও কী কী দায়িত্ব পালন করবে, তা তিনি নিজেই নির্ধারণ করবেন।
সম্প্রতি সালমান খুরশিদ ও দিগ্বিজয় সিংয়ের মতো কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতারা মন্তব্য করেন, রাহুল আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের আরও ওপরের পদ গ্রহণ করবেন—বিষয়টি দেখতে দলের নেতা-কর্মীরা অপেক্ষায় আছেন। বর্তমানে রাহুল দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।
গত সপ্তাহে রাহুল গান্ধী সম্পর্কে বিতর্কিত এক সাক্ষাৎকারে সালমান খুরশিদ বলেন, ‘আমরা রাহুলের কাছ থেকে যুব কংগ্রেসের নির্বাচন গণতান্ত্রিক করার মতো কিছু সারগর্ভ ধ্যানধারণাই কেবল পেয়েছি। কিন্তু বৃহৎ পরিসরে তিনি তাঁর সব চিন্তার প্রতিফলন ঘটাননি। এখন সেটির অপেক্ষার সময়।’ খুরশিদ অবশ্য পরে বলেন, তাঁর বক্তব্য গণমাধ্যমে সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়নি।
রাহুলের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় গতকাল প্রধান বিরোধী দল বিজেপি কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করেছে। দলটির মুখপাত্র নির্মলা সিতারামন বলেন, ‘কংগ্রেসের অভ্যন্তরে যে গণতন্ত্রের লেশমাত্র নেই, তা স্পষ্ট। বিহার ও উত্তর প্রদেশে আমরা তাঁকে (রাহুল) দক্ষতার পরীক্ষা দিতে দেখেছি। নির্যাতিত, দলিত ও বেদান্ত সম্প্রদায় অধ্যুষিত এলাকাগুলোতেও সময়ে-অসময়ে তাঁর অদক্ষতার প্রমাণ মিলেছে। আমরা এগুলো সবাইকে দেখাব।’
তবে রাহুল সম্প্রতি উত্তর প্রদেশ নির্বাচনে কংগ্রেসের খারাপ ফলাফলের দায় স্বীকার করে নিয়েছেন। রাহুলকে সে সময় কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা হিসেবে তুলে ধরা হলেও নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে দল চতুর্থ স্থান লাভ করে। এনডিটিভি।
গত বুধবার সোনিয়া গান্ধী এনডিটিভিকে বলেন, রাহুল আরও কী কী দায়িত্ব পালন করবে, তা তিনি নিজেই নির্ধারণ করবেন।
সম্প্রতি সালমান খুরশিদ ও দিগ্বিজয় সিংয়ের মতো কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতারা মন্তব্য করেন, রাহুল আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের আরও ওপরের পদ গ্রহণ করবেন—বিষয়টি দেখতে দলের নেতা-কর্মীরা অপেক্ষায় আছেন। বর্তমানে রাহুল দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।
গত সপ্তাহে রাহুল গান্ধী সম্পর্কে বিতর্কিত এক সাক্ষাৎকারে সালমান খুরশিদ বলেন, ‘আমরা রাহুলের কাছ থেকে যুব কংগ্রেসের নির্বাচন গণতান্ত্রিক করার মতো কিছু সারগর্ভ ধ্যানধারণাই কেবল পেয়েছি। কিন্তু বৃহৎ পরিসরে তিনি তাঁর সব চিন্তার প্রতিফলন ঘটাননি। এখন সেটির অপেক্ষার সময়।’ খুরশিদ অবশ্য পরে বলেন, তাঁর বক্তব্য গণমাধ্যমে সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়নি।
রাহুলের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় গতকাল প্রধান বিরোধী দল বিজেপি কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করেছে। দলটির মুখপাত্র নির্মলা সিতারামন বলেন, ‘কংগ্রেসের অভ্যন্তরে যে গণতন্ত্রের লেশমাত্র নেই, তা স্পষ্ট। বিহার ও উত্তর প্রদেশে আমরা তাঁকে (রাহুল) দক্ষতার পরীক্ষা দিতে দেখেছি। নির্যাতিত, দলিত ও বেদান্ত সম্প্রদায় অধ্যুষিত এলাকাগুলোতেও সময়ে-অসময়ে তাঁর অদক্ষতার প্রমাণ মিলেছে। আমরা এগুলো সবাইকে দেখাব।’
তবে রাহুল সম্প্রতি উত্তর প্রদেশ নির্বাচনে কংগ্রেসের খারাপ ফলাফলের দায় স্বীকার করে নিয়েছেন। রাহুলকে সে সময় কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা হিসেবে তুলে ধরা হলেও নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে দল চতুর্থ স্থান লাভ করে। এনডিটিভি।
No comments