জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতীদের সংবর্ধনা ২০১২-আমাদেরটাই সেরা... by সাইফুল ইসলাম
‘এ বছর আমরা এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি ভিন্নভাবে সাজিয়েছি। সব বন্ধু সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায়। আমাদের বন্ধুদের আয়োজনই হবে সারা দেশের সব অনুষ্ঠানের সেরা।’ এমন অনুভূতি জানালেন কুষ্টিয়া বন্ধুসভার বন্ধু মনিরুজ্জামান। কুষ্টিয়া জেলার প্রস্তুতি নিয়ে কথা হচ্ছিল তাঁর সঙ্গে।
সারা দেশের বন্ধুরা এখন ব্যস্ত। হ্যাঁ বন্ধুরা, নিশ্চয়ই আপনাদের মধ্যে এখন ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ২০১২-এর প্রস্তুতি। ১২ জুন এ মহাযজ্ঞ শুরু হচ্ছে। ১৩ ও ১৪ জুলাই দুই দিনব্যাপী ঢাকার অদূরে নন্দনপার্কে আনন্দযজ্ঞের মধ্য দিয়ে এর সমাপ্তি হবে।
সারা দেশে বন্ধুদের অনেকেই তাঁদের নিজ নিজ অঞ্চলের জন্য কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিটি কাজ সম্পন্ন করতে তাঁরা বদ্ধপরিকর। মুঠোফোনে বরিশাল জেলার প্রস্তুতি সম্পর্কে বন্ধু আপেল মাহমুদ জানালেন, ‘কয়েকজন বন্ধুর ছোট ভাই ও বোন এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। তাই আমাদের বন্ধুদের মনে একটু বেশিই উদ্দীপনা কাজ করছে। গত শুক্রবারের প্রস্তুতি সভায় অনুষ্ঠানের আগে ও অনুষ্ঠান চলাকালে কোন বন্ধু কী দায়িত্ব পালন করবে তা নির্ধারণ করেছি। পরিকল্পনা অনুযায়ী বন্ধুরা কাজও শুরু করেছে। আশা করছি, আমাদের জেলার সব কৃতী শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করে সফল ও সুন্দর একটি অনুষ্ঠান উপহার দিতে পারব।’
আবার কোনো কোনো অঞ্চলের বন্ধুরা সম্মিলিত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে তাঁদের কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে শিগগিরই প্রস্তুতি সভা করবেন।
বন্ধুদের প্রস্তুতির খবর জেনে মনে হচ্ছে, এ বছর সেরা আয়োজন বাছাই করতে হিমশিম খেতে হবে। কারণ, সব বন্ধুর মতামত ও কর্মতৎপরতার সমন্বয়ে প্রতিটি আয়োজন সাফল্যমণ্ডিত হবে। প্রতিটি আয়োজনই হবে এক একটি সেরা অনুষ্ঠান।
সারা দেশে বন্ধুদের অনেকেই তাঁদের নিজ নিজ অঞ্চলের জন্য কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিটি কাজ সম্পন্ন করতে তাঁরা বদ্ধপরিকর। মুঠোফোনে বরিশাল জেলার প্রস্তুতি সম্পর্কে বন্ধু আপেল মাহমুদ জানালেন, ‘কয়েকজন বন্ধুর ছোট ভাই ও বোন এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। তাই আমাদের বন্ধুদের মনে একটু বেশিই উদ্দীপনা কাজ করছে। গত শুক্রবারের প্রস্তুতি সভায় অনুষ্ঠানের আগে ও অনুষ্ঠান চলাকালে কোন বন্ধু কী দায়িত্ব পালন করবে তা নির্ধারণ করেছি। পরিকল্পনা অনুযায়ী বন্ধুরা কাজও শুরু করেছে। আশা করছি, আমাদের জেলার সব কৃতী শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করে সফল ও সুন্দর একটি অনুষ্ঠান উপহার দিতে পারব।’
আবার কোনো কোনো অঞ্চলের বন্ধুরা সম্মিলিত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে তাঁদের কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে শিগগিরই প্রস্তুতি সভা করবেন।
বন্ধুদের প্রস্তুতির খবর জেনে মনে হচ্ছে, এ বছর সেরা আয়োজন বাছাই করতে হিমশিম খেতে হবে। কারণ, সব বন্ধুর মতামত ও কর্মতৎপরতার সমন্বয়ে প্রতিটি আয়োজন সাফল্যমণ্ডিত হবে। প্রতিটি আয়োজনই হবে এক একটি সেরা অনুষ্ঠান।
No comments