বিএনপি তিনটি স্থানে সমাবেশের অনুমতি চেয়েছে
রাজধানীতে ১১ জুন গণ-সমাবেশ করার জন্য তিনটি স্থানের অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করেছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। পল্টন ময়দান, মানিক মিয়া এভিনিউ অথবা নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ গণ-সমাবেশ করার অনুমতি চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিয়েছে দলটি।
সমাবেশ সফল করার জন্য ১৮ দলীয় জোটের মহানগর নেতাদের সঙ্গে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, 'আমরা মহানগরীর তিনটি স্থানের যেকোনো একটিতে সমাবেশ করতে চাই। এ জন্য তিনটি স্থানের নাম উল্লেখ করে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমতির জন্য আবেদন করা হয়েছে। স্থান তিনটি হলো পল্টন ময়দান, মানিক মিয়া এভিনিউ অথবা নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনের সড়ক। ১১ জুন শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ সফল করতে চাই। সরকার এখনো অনুমতি দেয়নি।' তিনি আরো বলেন, গত ১২ মার্চের মহাসমাবেশ বানচালের জন্য অনেক ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। আমরা আশাবাদী, এবারে সরকার সেই আচরণ করবে না।'
তরিকুল ইসলাম বলেন, গত ১২ মার্চ বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া ঢাকায় মহাসমাবেশ করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি মেনে নিতে সরকারকে ১০ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে দাবি মেনে না নিলে ১১ জুন সমাবেশ করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছিলেন তিনি।
বৈঠকে বিএনপি নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, মহানগর সদস্যসচিব আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, নজরুল ইসলাম মঞ্জু, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, যুব দলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মহানগরীর এম এ কাইয়ুম, আবু সাইদ খান খোকন, আলী আজগর মাতব্বর, মহিলা দলের শিরিন সুলতানা, ওলামা দলের হাফেজ এম এ মালেক, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিউল বারী বাবু, ছাত্র দলের শহীদুল ইসলাম বাবুল, আমিরুজ্জামান খান শিমুল প্রমুখ।
শরীক দলের জোট নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর মুশফিকুল ইসলাম মাসুদ, মো. সেলিম উদ্দিন, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আবুল কাশেম, শেখ লোকমান হোসেন, এলডিপির খালেদ সাইফুল্লাহ, জাগপার আসাদুর রহমান খান, সানাউল্লাহ সানু, কল্যাণ পার্টির নুরুল কবীর পিন্টু, এনপিপির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, ন্যাপের শহীদ উন নবী ডাবলু, এনডিপির মো. ফরিদ উদ্দিন, লেবার পার্টির আহসান উল্লাহ শামীম প্রমুখ।
তরিকুল ইসলাম বলেন, গত ১২ মার্চ বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া ঢাকায় মহাসমাবেশ করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি মেনে নিতে সরকারকে ১০ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে দাবি মেনে না নিলে ১১ জুন সমাবেশ করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছিলেন তিনি।
বৈঠকে বিএনপি নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, মহানগর সদস্যসচিব আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, নজরুল ইসলাম মঞ্জু, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, যুব দলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মহানগরীর এম এ কাইয়ুম, আবু সাইদ খান খোকন, আলী আজগর মাতব্বর, মহিলা দলের শিরিন সুলতানা, ওলামা দলের হাফেজ এম এ মালেক, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিউল বারী বাবু, ছাত্র দলের শহীদুল ইসলাম বাবুল, আমিরুজ্জামান খান শিমুল প্রমুখ।
শরীক দলের জোট নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর মুশফিকুল ইসলাম মাসুদ, মো. সেলিম উদ্দিন, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আবুল কাশেম, শেখ লোকমান হোসেন, এলডিপির খালেদ সাইফুল্লাহ, জাগপার আসাদুর রহমান খান, সানাউল্লাহ সানু, কল্যাণ পার্টির নুরুল কবীর পিন্টু, এনপিপির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, ন্যাপের শহীদ উন নবী ডাবলু, এনডিপির মো. ফরিদ উদ্দিন, লেবার পার্টির আহসান উল্লাহ শামীম প্রমুখ।
No comments