চলতি বছরের চেয়ে নতুন বাজেট ১৭ শতাংশ বড় by আবুল কাশেম
আগামী ২০১২-১৩ অর্থবছরের জন্য এক লাখ ৯১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বাজেট নিয়ে বৃহস্পতিবার সংসদে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে নতুন বাজেটের আকার হবে ১৭ শতাংশ বেশি।
নতুন বাজেটে রাজস্ব প্রাপ্তি ধরা হয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের তুলনায় ১৮ শতাংশ বেশি। বৈদেশিক অনুদান থাকছে মাত্র ছয় হাজার ৪৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ সব মিলিয়ে আগামী অর্থবছরে সরকারের প্রাপ্তি দাঁড়াচ্ছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব পেশ করবেন জাতীয় সংসদে। নতুন বাজেটের চূড়ান্ত সারসংক্ষেপ কালের কণ্ঠের হাতে এসেছে।
বরাবরের মতো আয়ের তুলনায় সরকারের ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে নতুন অর্থবছরেও ৪৬ হাজার ২৪ কোটি টাকা ঘাটতি বাজেট ঘোষণা করবেন অর্থমন্ত্রী। এই ঘাটতি দেশের মোট জিডিপির ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। ঘাটতির ৭৩ শতাংশই মেটানো হবে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ঋণ নিয়ে। আগামী অর্থবছরে সরকার স্থানীয় ঋণ নেবে ৩৩ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক খাত থেকে নেওয়া হবে ২৩ হাজার কোটি টাকা। এর ১৮ হাজার ৪০০ কোটি টাকা হবে দীর্ঘমেয়াদি এবং বাকি চার হাজার ৬০০ কোটি টাকা হবে স্বল্পমেয়াদি ঋণ।
অর্থমন্ত্রী চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ২৭ হাজার ২০৮ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলেন সংসদে। তবে ভর্তুকি বাড়ার কারণে শেষ পর্যন্ত ঋণের পরিমাণ ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ৪৬৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন ২৯ হাজার ১১৫ কোটি টাকা, যদিও গত বছর ৯ জুন সংসদে বাজেট ঘোষণার দিন তাঁর পরিকল্পনা ছিল ব্যাংক থেকে ১৮ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার। ব্যাংক থেকে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশি ঋণ নেওয়ায় বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে যায়। ফলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান কমেছে, বেড়েছে মূল্যস্ফীতি। এ কারণে বছরজুড়ে অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের সমালোচনার মুখেই ছিলেন অর্থমন্ত্রী।
ব্যাংকবহির্ভূত উৎস থেকে এবার ১০ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা ঋণ নেবেন অর্থমন্ত্রী। তার মধ্যে জাতীয় সঞ্চয় প্রকল্প থেকে সাত হাজার ৪০০ কোটি এবং অন্যান্য উৎস থেকে তিন হাজার ৮৪ কোটি টাকা আসবে। ঘাটতির বাকি ১২ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা বৈদেশিক উৎস থেকে সংগ্রহ করার চেষ্টা করবে অর্থ মন্ত্রণালয়। চলতি অর্থবছর বৈদেশিক উৎস থেকে ১৩ হাজার ৫৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে ঘাটতি মেটানোর পরিকল্পনা থাকলেও তা না পাওয়ার কারণে শেষ পর্যন্ত সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে সাত হাজার ৩৯৯ কোটি টাকায় নামিয়ে এনেছেন তিনি।
বিদেশি অনুদান না পেলে নতুন অর্থবছরে ঘাটতি দাঁড়াবে ৫২ হাজার ৬৮ কোটি টাকা। তখন জিডিপির অনুপাতে ঘাটতির হারও বেড়ে হবে ৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছিল ৪০ হাজার ২৬৬ কোটি টাকা (জিডিপির ৪ দশমিক ৪ শতাংশ)। তবে অনুদান ছাড়া ঘাটতির আকার ছিল ৪৫ হাজার ২০৪ কোটি টাকা, যা ছিল জিডিপির ৫ শতাংশ। তবে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে অনুদান বাদে ঘাটতি আরো বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ হাজার ৩২৮ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৫ দশমিক ১ শতাংশ।
নতুন অর্থবছরে জিডিপির আকার প্রাক্কলন করা হয়েছে ১০ লাখ ৪১ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা। চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরে এটি ছিল আট লাখ ৯৯ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। তবে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট জিডিপির আকার ধরা হয়েছে ৯ লাখ ১৪ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকা।
নতুন অর্থবছরের চূড়ান্ত বাজেট বিবরণী বিশ্লেষণে দেখা যায়, অর্থমন্ত্রী যে এক লাখ ৩৯ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা রাজস্ব প্রাপ্তির লক্ষ্যমাত্রা চূড়ান্ত করেছেন, তার মধ্যে কর ব্যবস্থা থেকে আদায় হবে এক লাখ ১৬ হাজার ৮২৪ কোটি টাকা। সেখানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নিয়ন্ত্রিত কর ব্যবস্থা থেকে আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে এক লাখ ১২ হাজার ২৫৯ কোটি টাকা। এনবিআর বহির্ভূত করব্যবস্থা থেকে আয় হবে চার হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। আর কর ব্যতীত অন্যান্য উৎস থেকে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ২২ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের চূড়ান্ত করা বাজেটে অনুন্নয়নমূলক ব্যয় ধরা হয়েছে এক লাখ ১১ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা, এটি চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের তুলনায় ৮ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে অনুন্নয়ন রাজস্ব ব্যয় হবে ৯৯ হাজার ৪৯৬ কোটি টাকা। এ ব্যয়ের মধ্যে অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদ বাবদ খরচ ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৬০৪ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশ ও বিদেশি সংস্থা থেকে নেওয়া ঋণের সুদ বাবদ ব্যয় হবে এক হাজার ৬৯৮ কোটি টাকা। এ ছাড়া অনুন্নয়ন মূলধন ব্যয় অর্থাৎ সম্পদ সংগ্রহ, ভূমি অধিগ্রহণ, নির্মাণ ও পূর্তকাজ, শেয়ার ও ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ বাবদ ১২ হাজার ১৭৯ কোটি, খাদ্য হিসাব বা সরকারি চাকরিজীবীদের রেশন বাবদ ৩৫৮ কোটি টাকা এবং ঋণ ও অগ্রিম (নিট) অর্থাৎ সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলো এবং সরকারি কর্মচারীদের দেওয়া ঋণ থেকে পরিশোধ বাবদ প্রাপ্তি বাদ দিয়ে নিট ঋণ ও অগ্রিম বাবদ ১৯ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা ব্যয় হবে।
অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে ৬০ হাজার ১৩৭ কোটি টাকার উন্নয়নমূলক ব্যয়ের পরিকল্পনা নিয়ে হাজির হবেন। এরই মধ্যে চূড়ান্ত হয়েছে ৫৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি)। এ ছাড়া রাজস্ব বাজেট থেকে উন্নয়ন কর্মসূচিতে ব্যয় হবে এক হাজার ২২৫ কোটি টাকা। আর এডিপি বহির্ভূত প্রকল্পে দুই হাজার ৪৭৩ কোটি টাকা খরচ হবে। এ ছাড়া এডিপির বাইরে কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসূচিতে খরচ ধরা হয়েছে এক হাজার ৪৩৯ কোটি টাকা।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব পেশ করবেন জাতীয় সংসদে। নতুন বাজেটের চূড়ান্ত সারসংক্ষেপ কালের কণ্ঠের হাতে এসেছে।
বরাবরের মতো আয়ের তুলনায় সরকারের ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে নতুন অর্থবছরেও ৪৬ হাজার ২৪ কোটি টাকা ঘাটতি বাজেট ঘোষণা করবেন অর্থমন্ত্রী। এই ঘাটতি দেশের মোট জিডিপির ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। ঘাটতির ৭৩ শতাংশই মেটানো হবে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ঋণ নিয়ে। আগামী অর্থবছরে সরকার স্থানীয় ঋণ নেবে ৩৩ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক খাত থেকে নেওয়া হবে ২৩ হাজার কোটি টাকা। এর ১৮ হাজার ৪০০ কোটি টাকা হবে দীর্ঘমেয়াদি এবং বাকি চার হাজার ৬০০ কোটি টাকা হবে স্বল্পমেয়াদি ঋণ।
অর্থমন্ত্রী চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ২৭ হাজার ২০৮ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলেন সংসদে। তবে ভর্তুকি বাড়ার কারণে শেষ পর্যন্ত ঋণের পরিমাণ ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ৪৬৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন ২৯ হাজার ১১৫ কোটি টাকা, যদিও গত বছর ৯ জুন সংসদে বাজেট ঘোষণার দিন তাঁর পরিকল্পনা ছিল ব্যাংক থেকে ১৮ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার। ব্যাংক থেকে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশি ঋণ নেওয়ায় বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে যায়। ফলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান কমেছে, বেড়েছে মূল্যস্ফীতি। এ কারণে বছরজুড়ে অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের সমালোচনার মুখেই ছিলেন অর্থমন্ত্রী।
ব্যাংকবহির্ভূত উৎস থেকে এবার ১০ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা ঋণ নেবেন অর্থমন্ত্রী। তার মধ্যে জাতীয় সঞ্চয় প্রকল্প থেকে সাত হাজার ৪০০ কোটি এবং অন্যান্য উৎস থেকে তিন হাজার ৮৪ কোটি টাকা আসবে। ঘাটতির বাকি ১২ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা বৈদেশিক উৎস থেকে সংগ্রহ করার চেষ্টা করবে অর্থ মন্ত্রণালয়। চলতি অর্থবছর বৈদেশিক উৎস থেকে ১৩ হাজার ৫৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে ঘাটতি মেটানোর পরিকল্পনা থাকলেও তা না পাওয়ার কারণে শেষ পর্যন্ত সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে সাত হাজার ৩৯৯ কোটি টাকায় নামিয়ে এনেছেন তিনি।
বিদেশি অনুদান না পেলে নতুন অর্থবছরে ঘাটতি দাঁড়াবে ৫২ হাজার ৬৮ কোটি টাকা। তখন জিডিপির অনুপাতে ঘাটতির হারও বেড়ে হবে ৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছিল ৪০ হাজার ২৬৬ কোটি টাকা (জিডিপির ৪ দশমিক ৪ শতাংশ)। তবে অনুদান ছাড়া ঘাটতির আকার ছিল ৪৫ হাজার ২০৪ কোটি টাকা, যা ছিল জিডিপির ৫ শতাংশ। তবে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে অনুদান বাদে ঘাটতি আরো বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ হাজার ৩২৮ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৫ দশমিক ১ শতাংশ।
নতুন অর্থবছরে জিডিপির আকার প্রাক্কলন করা হয়েছে ১০ লাখ ৪১ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা। চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরে এটি ছিল আট লাখ ৯৯ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। তবে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট জিডিপির আকার ধরা হয়েছে ৯ লাখ ১৪ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকা।
নতুন অর্থবছরের চূড়ান্ত বাজেট বিবরণী বিশ্লেষণে দেখা যায়, অর্থমন্ত্রী যে এক লাখ ৩৯ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা রাজস্ব প্রাপ্তির লক্ষ্যমাত্রা চূড়ান্ত করেছেন, তার মধ্যে কর ব্যবস্থা থেকে আদায় হবে এক লাখ ১৬ হাজার ৮২৪ কোটি টাকা। সেখানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নিয়ন্ত্রিত কর ব্যবস্থা থেকে আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে এক লাখ ১২ হাজার ২৫৯ কোটি টাকা। এনবিআর বহির্ভূত করব্যবস্থা থেকে আয় হবে চার হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। আর কর ব্যতীত অন্যান্য উৎস থেকে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ২২ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের চূড়ান্ত করা বাজেটে অনুন্নয়নমূলক ব্যয় ধরা হয়েছে এক লাখ ১১ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা, এটি চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের তুলনায় ৮ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে অনুন্নয়ন রাজস্ব ব্যয় হবে ৯৯ হাজার ৪৯৬ কোটি টাকা। এ ব্যয়ের মধ্যে অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদ বাবদ খরচ ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৬০৪ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশ ও বিদেশি সংস্থা থেকে নেওয়া ঋণের সুদ বাবদ ব্যয় হবে এক হাজার ৬৯৮ কোটি টাকা। এ ছাড়া অনুন্নয়ন মূলধন ব্যয় অর্থাৎ সম্পদ সংগ্রহ, ভূমি অধিগ্রহণ, নির্মাণ ও পূর্তকাজ, শেয়ার ও ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ বাবদ ১২ হাজার ১৭৯ কোটি, খাদ্য হিসাব বা সরকারি চাকরিজীবীদের রেশন বাবদ ৩৫৮ কোটি টাকা এবং ঋণ ও অগ্রিম (নিট) অর্থাৎ সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলো এবং সরকারি কর্মচারীদের দেওয়া ঋণ থেকে পরিশোধ বাবদ প্রাপ্তি বাদ দিয়ে নিট ঋণ ও অগ্রিম বাবদ ১৯ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা ব্যয় হবে।
অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে ৬০ হাজার ১৩৭ কোটি টাকার উন্নয়নমূলক ব্যয়ের পরিকল্পনা নিয়ে হাজির হবেন। এরই মধ্যে চূড়ান্ত হয়েছে ৫৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি)। এ ছাড়া রাজস্ব বাজেট থেকে উন্নয়ন কর্মসূচিতে ব্যয় হবে এক হাজার ২২৫ কোটি টাকা। আর এডিপি বহির্ভূত প্রকল্পে দুই হাজার ৪৭৩ কোটি টাকা খরচ হবে। এ ছাড়া এডিপির বাইরে কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসূচিতে খরচ ধরা হয়েছে এক হাজার ৪৩৯ কোটি টাকা।
No comments