মন নয়, ধন চুরি
জেনিফার লোপেজকে যা কিছু আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটা কী? সে কি তার গানের গলা? সে কি তার শরীরী সম্পদ? নাকি অন্য কিছু? যা দিনকাল পড়েছে, এসে ঠেকতে হচ্ছে ওই অন্য কিছুতেই। নইলে আর বলছি কী? জে’লো সম্প্রতি আর্জেন্টিনায় করে ফেললেন তার ‘ডান্স এগেইন’ ট্যুর।
নিশ্চয় বারবেলায় বাড়ি থেকে শো-এর পথে গিয়েছিলেন তিনি, নইলে এমন দশাও হয়? আহ্, হয়েছেটা কি তার? ঠিক একটা কিছুর খতিয়ান দিতে গেলে তো ল্যাঠা চুকেই যেত। তা তো হওয়ার নয়। অতএব হিসেবনিকেশ দেয়া যাক শুরু থেকেই। প্রথমে তো শো চলাকালীনই ব্যথা উঠল লোপেজের! সে কী পিঠে ব্যথা তার! শো করবেন কী, বাপরে-মারে বলে অস্থির জে’লো ছুটে যেতে বাধ্য হলেন ডকবাবুর কাছে! তা, খামোখা অমন নরম পিঠে ব্যথা চাগাড় দিল কেন? নতুন পজিশন ট্রাই করেছিলেন বুঝি? সেসব জানা যায়নি। যা জানা গেল, তা আরও খারাপ! ব্যথার পিঠে ডকবাবুর আদরের হাতবুলানি নিয়ে, কিঞ্চিৎ সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেতে না পেতেই চোখ কপালে উঠল নায়িকার! যে সময় ডাক্তার-ডাক্তার খেলায় মেতেছিলেন জে’লো, সেই ফাঁকে চুরি হয়ে যায় তাঁর প্রায় সর্বস্বই। সর্বস্ব? মানে মন এবং ধনও? এখানেই তো ফ্যাকড়া! মন নয়, চোরে নিয়ে গিয়েছে শুধু ধনটুকুই। মানেটা ঠিক বোঝা গেল না ? জেনিফারও প্রথমে ব্যাপারটাকে সত্যি বলে বিশ্বাস করতে পারেননি।
তা, কী কী মূল্যবান সম্পদ হারালেন জে’লো? চুরি হয়ে গিয়েছে জে’লোর কম্পিউটার, ক্যামেরা, পার্স, দরকারি নথিপত্র, আই ডি কার্ড, পাসপোর্ট ইত্যাদি সবকিছু। শুধু জেনিফারেরই নয়, সর্বস্ব হারিয়েছেন জেনিফারের ম্যানেজার বেনি মেডিনাও।
জে’লোর তো না হয় শনির দশা, চরম বিপদে পড়ে যান বেনিও। পরিচয় সনাক্ত করার সবরকমের আইডিই খোয়ানোর জন্য দেশেও ফিরতে পারছিলেন না তিনি।শোনা যাচ্ছে বুয়েন্স এয়ার্সের গেবা স্টেডিয়ামে পার্ফর্ম করার সময়ই চোরে চুরি করেছে তার সবকিছু। ঘটনাটি ঘটনার পরে যদিও এক সূত্র থেকে ‘ফক্স নিউজ ল্যাটিনো’কে জানানো হয় যে ‘গত রাতের হারানো জিনিসগুলি জেনিফারের নয়, বরং প্রোডাকশন ম্যানেজারের', তবুও সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে। সূত্রটি এছাড়াও দোষারোপ করেছে সেইসময় দায়িত্বে থাকা সিকিউরিটি সংস্থাকে।
সর্বস্ব লুঠ হওয়ার পরেও কিন্তু সেদিনের স্টেজে জেনি দিয়েছিলেন নিজের ১০০% পার্ফরমেন্স। শ্রোতা ও দর্শকদের তুমুল সাড়ায় শোটি চলে অসম্ভব ভালোভাবেই। গুজব যাই বলুক আর সত্য যাই ঘটে থাকুক না কেন, জে’লোর সর্বস্ব লুঠ হওয়া, শারীরিক সমস্যা- সবকিছু মিলিয়ে বলতেই হচ্ছে সময় ভালো যাচ্ছে না তার। আমরা আশা করি ২৪ জুলাই জন্মদিনের আগে সকল মন্দ ঘটনা থেকে সরে আসুন জেনিফার। তা, তিনি চাইলেই কি আর তা হবে? সূত্র: ওয়েবসাইট।
তা, কী কী মূল্যবান সম্পদ হারালেন জে’লো? চুরি হয়ে গিয়েছে জে’লোর কম্পিউটার, ক্যামেরা, পার্স, দরকারি নথিপত্র, আই ডি কার্ড, পাসপোর্ট ইত্যাদি সবকিছু। শুধু জেনিফারেরই নয়, সর্বস্ব হারিয়েছেন জেনিফারের ম্যানেজার বেনি মেডিনাও।
জে’লোর তো না হয় শনির দশা, চরম বিপদে পড়ে যান বেনিও। পরিচয় সনাক্ত করার সবরকমের আইডিই খোয়ানোর জন্য দেশেও ফিরতে পারছিলেন না তিনি।শোনা যাচ্ছে বুয়েন্স এয়ার্সের গেবা স্টেডিয়ামে পার্ফর্ম করার সময়ই চোরে চুরি করেছে তার সবকিছু। ঘটনাটি ঘটনার পরে যদিও এক সূত্র থেকে ‘ফক্স নিউজ ল্যাটিনো’কে জানানো হয় যে ‘গত রাতের হারানো জিনিসগুলি জেনিফারের নয়, বরং প্রোডাকশন ম্যানেজারের', তবুও সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে। সূত্রটি এছাড়াও দোষারোপ করেছে সেইসময় দায়িত্বে থাকা সিকিউরিটি সংস্থাকে।
সর্বস্ব লুঠ হওয়ার পরেও কিন্তু সেদিনের স্টেজে জেনি দিয়েছিলেন নিজের ১০০% পার্ফরমেন্স। শ্রোতা ও দর্শকদের তুমুল সাড়ায় শোটি চলে অসম্ভব ভালোভাবেই। গুজব যাই বলুক আর সত্য যাই ঘটে থাকুক না কেন, জে’লোর সর্বস্ব লুঠ হওয়া, শারীরিক সমস্যা- সবকিছু মিলিয়ে বলতেই হচ্ছে সময় ভালো যাচ্ছে না তার। আমরা আশা করি ২৪ জুলাই জন্মদিনের আগে সকল মন্দ ঘটনা থেকে সরে আসুন জেনিফার। তা, তিনি চাইলেই কি আর তা হবে? সূত্র: ওয়েবসাইট।
No comments