৮৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার-জীবনযুদ্ধে হেরে গেল মাহি
শেষ রক্ষা হল না। ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের গুড়গাঁও জেলার খো গ্রামে ৭০ ফুট গভীর গর্ত থেকে পাঁচ বছরের ছোট্ট শিশু মাহি উদ্ধার হওয়ার পর জীবনযুদ্ধে হেরে গেল। মাহিকে উদ্ধারের পর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গুড়গাঁও জেলার ম্যাজিস্ট্রেট পি সি মিনা বলেন, ‘আজ মাহিকে গর্ত থেকে তোলা হয়। কিন্তু ততক্ষণে সে আর বেঁচে নেই।’
মাহির পরিবার ভেবেছিল, তাকে হয়তো জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হবে। কিন্তু না, মাহি মায়ের কোলে ফিরেছে ঠিকই, তবে জীবিত নয়, মৃত অবস্থায়।
গত বুধবার জন্মদিনের দিনে খেলতে গিয়ে বাড়ির পাশে ৭০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যায় মাহি। তারপর থেকেই শুরু হয় উদ্ধারের কাজ। মাহিকে বাঁচাতে জোর তৎপরতা শুরু করে সেনাবাহিনী, পুলিশ, ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড, ফায়ার সার্ভিস, গুড়গাঁও পৌর কর্তৃপক্ষ, গুড়গাঁও মেট্রোরেল এবং রিলায়েন্স শিল্প গোষ্ঠীর সদস্যরা।
চার দিন ধরে চলছিল প্রতি মিনিটের অপেক্ষা। প্রায় ৮৫ ঘণ্টা পর আজ রোববার দুপুরে মাহিকে উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে পাঠানো হয় গুড়গাঁওয়ের ইএসআই হাসপাতালে। সেখানে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
মাহি যে গর্তে আটকা পড়ে, তার আট ফুট দূরেই যন্ত্রের সাহায্যে সমান গভীরতার আরেকটি গর্ত খনন করা হয়। কিন্তু দুই গর্তের মাঝখানে গত শুক্রবার পাওয়া যায় বিশাল এক পাথরখণ্ড। গতকাল নতুন করে আরেকটি গর্ত খোঁড়া হয়। এই গর্তেও একই সমস্যা দেখা দেয়। দুই গর্তের মাঝখানে পাথর কাটার জন্য যন্ত্রও ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এতেও সব বাধা অতিক্রম করে শিশু মাহিকে ওপরে তোলা হলো ঠিকই, তবে আর বাঁচানো গেল না।
এদিকে গর্ত খননকারী ঠিকাদারকে ধরতে পুলিশ অভিযানে নেমেছে।
উদ্ধার তৎপরতার সঙ্গে যুক্ত স্বাস্থ্য কর্মকর্তা প্রভিন গার্গ বলেন, গর্তের ভেতরে একটি পাইপের মাধ্যমে মাহিকে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছিল। পাশে আরও একটি গর্ত খোঁড়া হয়। হাজারো চেষ্টার পর আজ দুপুরে মাহির কাছে পৌঁছায় উদ্ধারকারী দল। অ্যাম্বুল্যান্সযোগে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিছুক্ষণ পর তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
এর আগেও হরিয়ানা রাজ্যে একই ধরনের দুর্ঘটনায় পাঁচ বছর বয়সী শিশু প্রিন্স ৬০ ফুট গভীর এক গর্তে পড়ে যায়। ৫০ ঘণ্টা পর তাঁকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। ওয়েবসাইট।
মাহির পরিবার ভেবেছিল, তাকে হয়তো জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হবে। কিন্তু না, মাহি মায়ের কোলে ফিরেছে ঠিকই, তবে জীবিত নয়, মৃত অবস্থায়।
গত বুধবার জন্মদিনের দিনে খেলতে গিয়ে বাড়ির পাশে ৭০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যায় মাহি। তারপর থেকেই শুরু হয় উদ্ধারের কাজ। মাহিকে বাঁচাতে জোর তৎপরতা শুরু করে সেনাবাহিনী, পুলিশ, ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড, ফায়ার সার্ভিস, গুড়গাঁও পৌর কর্তৃপক্ষ, গুড়গাঁও মেট্রোরেল এবং রিলায়েন্স শিল্প গোষ্ঠীর সদস্যরা।
চার দিন ধরে চলছিল প্রতি মিনিটের অপেক্ষা। প্রায় ৮৫ ঘণ্টা পর আজ রোববার দুপুরে মাহিকে উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে পাঠানো হয় গুড়গাঁওয়ের ইএসআই হাসপাতালে। সেখানে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
মাহি যে গর্তে আটকা পড়ে, তার আট ফুট দূরেই যন্ত্রের সাহায্যে সমান গভীরতার আরেকটি গর্ত খনন করা হয়। কিন্তু দুই গর্তের মাঝখানে গত শুক্রবার পাওয়া যায় বিশাল এক পাথরখণ্ড। গতকাল নতুন করে আরেকটি গর্ত খোঁড়া হয়। এই গর্তেও একই সমস্যা দেখা দেয়। দুই গর্তের মাঝখানে পাথর কাটার জন্য যন্ত্রও ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এতেও সব বাধা অতিক্রম করে শিশু মাহিকে ওপরে তোলা হলো ঠিকই, তবে আর বাঁচানো গেল না।
এদিকে গর্ত খননকারী ঠিকাদারকে ধরতে পুলিশ অভিযানে নেমেছে।
উদ্ধার তৎপরতার সঙ্গে যুক্ত স্বাস্থ্য কর্মকর্তা প্রভিন গার্গ বলেন, গর্তের ভেতরে একটি পাইপের মাধ্যমে মাহিকে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছিল। পাশে আরও একটি গর্ত খোঁড়া হয়। হাজারো চেষ্টার পর আজ দুপুরে মাহির কাছে পৌঁছায় উদ্ধারকারী দল। অ্যাম্বুল্যান্সযোগে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিছুক্ষণ পর তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
এর আগেও হরিয়ানা রাজ্যে একই ধরনের দুর্ঘটনায় পাঁচ বছর বয়সী শিশু প্রিন্স ৬০ ফুট গভীর এক গর্তে পড়ে যায়। ৫০ ঘণ্টা পর তাঁকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। ওয়েবসাইট।
No comments