লন্ডনে বিএনপির উদ্যোগে টিপাই বাঁধ বিরোধী সমাবেশ
যুক্তরাজ্য বিএনপির উদ্যোগে ইস্ট লন্ডনের ওয়াটার লিলিতে এক বিশাল গণজমায়েত, বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। এ কর্মসূচিতে টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণ ও ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দ্বিখণ্ডিত করার প্রতিবাদ, বাংলাদেশে তত্ত্বাবায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও খালেদা জিয়াসহ বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি তারেক রহমানের ওপর থেকে সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ইত্যাদি ইস্যু স্থান পায়। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মিয়া
মনিরুল আলম এবং সভা পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এমএ সালাম। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক এমপি। প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, ইউকে বিএনপির সাবেক সভাপতি মাহিদুর রহমান, সহ-সভাপতিদের মধ্যে আলহাজ তৈমুছ আলী, শাইস্তা চৌধুরী কুদ্দুছ, আবদুল হামিদ চৌধুরী, শহীদুল্লাহ খান, আখতার হোসেন টুটুল, সাবেক সেক্রেটারি এম এ মালিক, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান, যুগ্ম সম্পাদকদের মধ্যে লুত্ফুর রহমান, নাসিম আহমদ চৌধুরী, আহমদ আলী, এম এ হাই, এম এ রউফ, মাহি আরমান রফিক, সাংগঠনিক সম্পাদকদের
মধ্যে কয়সর এম আহমদ, আহাদুর রহমান সোহেল, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক এনামুল হক লিটন, ইউকে যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক দেওয়ান মুকাদ্দেম চৌধুরী নিয়াজ প্রমুখ। সভায় প্রধান অতিথিকে ফুল দিয়ে বরণ করেন ইউকে বিএনপির উপদেষ্টা নুরুল আলম মজুমদার ও কাজী আঙ্গুর মিয়া। সভায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন আবজার আহমদ।
সমাবেশে বক্তারা টিপইমুখ বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে ইস্পাত কঠিন শক্ত অবস্থান নেয়ার জোর দাবি জানান। সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন, ভারতের সঙ্গে বর্তমান আওয়ামী সরকার নতজানু পররাষ্ট্র নীতি গ্রহণ করেই যাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ বর্তমানে ভারতের করদ ও তাঁবেদার অঙ্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। যৌথ নদী সমীক্ষা না করে ভারত একতরফা এই বাঁধ দিতে পারে না। সিলেট অঞ্চলকে শুষ্ক মরুভূমি বানানোর প্রতিবাদে সমাবেশের মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তীব্র আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য উপস্থিত জনতাকে আহ্বান জানান বক্তারা।
শুধু রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য ঢাকাকে দ্বিখণ্ডিত করার ঘটনা বর্তমান আওয়ামী কমিউনিস্ট সরকারের ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ। জননেতা সাদেক হোসেন খোকাকে সরিয়ে আওয়ামী দখলের ষড়যন্ত্র রোখায় ঢাকার আপামর জনতার হৃদয়ের দাবির প্রতি গুরুত্ব দিয়ে ঢাকাকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন বক্তারা।
তারা বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে আওয়ামী লীগের ইতিহাস হচ্ছে গণতন্ত্র ধ্বংসের ইতিহাস। ১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করে। গণতন্ত্র বিকাশের পথ রুদ্ধ করার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ সরকারের তুলনা নেই। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী দল গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে। আজ আবারও সেই আওয়ামী লীগ সরকার তার পুরনো ধারাবাহিকতায় গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে বিলুপ্ত করে গণতন্ত্রকে পাশ কাটিয়ে বিশেষ উপায়ে ক্ষমতায় থাকার যে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে বাংলার জনগণ তা কখনোই মেনে নেবে না। আগামী সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বাংলাদেশের মাটিতে হতে পারে না। দেশনেত্রী খালেদা জিয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের দাবিতে যে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন সে আন্দোলনে দেশে-বিদেশে আপামর জনতার ব্যাপক সাড়া পেয়েছেন। অবিলম্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের দাবিতে ও সরকার পতনের লাগাতার আন্দোলন কর্মসূচির প্রতি সমর্থন ও জোরালো অংশগ্রহণের আহ্বান জানান যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এম এ সালাম।
প্রধান অতিথি জয়নুল আবদিন ফারুক এমপি বলেন, বর্তমান সরকারের জুলুম, নির্যাতনে ও নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে বাংলাদেশের জনগণের দুর্গতি চরমে এসে পৌঁছেছে এবং দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ায় দেশের জনগণ এখন রাস্তায় নেমে আসতে বাধ্য হয়েছে।
তিনি বেগম জিয়া আহূত আন্দোলন-সংগ্রামের সঙ্গে সবাইকে সম্পৃক্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান। ওই সভায় যুক্তরাজ্যের প্রায় ৩২টি জোনসহ বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া বিভিন্ন জোন থেকে যেসব নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন তারা হলেন শামসুর রহমান মাহতাব, নাদের আহমদ, মনসুর আহমদ রুবেল, কামাল আহমদ, লিটন আহমদ চৌধুরী, প্রফেসর সইফুল আলম, জালাল চৌধুরী, জাহিদ চৌধুরী, আলম হোসাইন, আবদুল মুকিত, সালিক লোদী, নুরুল ইসলাম, মিছবাহ উদ্দীন, এম এ কাইয়ুম, সালিক আহমদ, আনোয়ার হোসেন, আবদুস সালাম আজাদ, মফজ্জিল আলী, শহীদুল ইসলাম মামুন, করিম উদ্দিন, শামীম আহমদ, মুজিবুর রহমান মুজিব, আবদুল ওয়াহিদ, এম এ শহীদ, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ খান, নুরুন নবী খোকন, আশফাক আহমদ চিনু, জাফর আলী লিলু, নুরুল ইসলাম, খসরুজ্জামান, হাজী এমদাদুল হক, আনোয়ার আলী, শাহরিয়ার রহমান জুনেদ, আবদুল মালেক কুটি, দেলওয়ার হোসেন দিলু, অ্যাডভোকেট তানজির আল ওয়াহাব, আশরাফুল ইসলাম কয়েস, মোস্তফা সালেহ লিটন, আহমদ আলী, হাজী নুরুল হক, মারজানুল হক চৌধুরী, মতিউর রহমান, সুহেল আহমদ, হাজী ময়না মিয়া, শহিদুল হক, ফেরদৌস আলম, সাব্বির আহমদ ছোটন, মকবুল হোসেন, হাজী শাহাব উদ্দিন, জসিম উদ্দিন সেলিম, আবদুল ফতেহ, ওবায়দুল হক রাজা, বদরুল আহমদ, রাজিব আহমদ, আবুল কালাম, জহির খান, সিরাজুল ইসলাম নানু, স্বপ্ন আহমদ, সরফরাজ আহমদ আজাদ, আবদুুল মুহিত, ব্যারিস্টার তমিজ উদ্দিন, অ্যাডভোকেট হালিম ব্যাপারী, ব্যারিস্টার লিটন আফেন্দি, অ্যাডভোকেট তাহির রায়হান পারভেল, অ্যাডভোকেট খলিলুর রহমান, জাসাস নেতা সৈয়দ জাবেদ ইকবাল, এম এ সালাম, এমাদুর রহমান, ইকবাল হোসেন, তাজবীর চৌধুরী শিমুল, মিছবাহ চৌধুরী রাসেল, কামরুল হোসেন, আবুল আহমেদ আলম, যুবদল নেতা মঞ্জুর আশরাফ খান, তাজউদ্দিন, আবুল হোসেন, মোতাহের হোসেন লিটন, আবদুল হক রাজ, শামীম আহমদ, আবদুল বাসিত, সোয়ালেহীন চৌধুরী, হেভেন খান, সাব্বির আহমদ ময়না, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা পারভেজ মল্লিক, নাসির আহমদ শাহীন, ছাত্রনেতা সফিকুল ইসলাম রিবুল, নোমান হাসনাত, কামাল আহমদ, মিরাজ আহমদ, সরফুজ্জামান সফু প্রমুখ।
মধ্যে কয়সর এম আহমদ, আহাদুর রহমান সোহেল, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক এনামুল হক লিটন, ইউকে যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক দেওয়ান মুকাদ্দেম চৌধুরী নিয়াজ প্রমুখ। সভায় প্রধান অতিথিকে ফুল দিয়ে বরণ করেন ইউকে বিএনপির উপদেষ্টা নুরুল আলম মজুমদার ও কাজী আঙ্গুর মিয়া। সভায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন আবজার আহমদ।
সমাবেশে বক্তারা টিপইমুখ বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে ইস্পাত কঠিন শক্ত অবস্থান নেয়ার জোর দাবি জানান। সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন, ভারতের সঙ্গে বর্তমান আওয়ামী সরকার নতজানু পররাষ্ট্র নীতি গ্রহণ করেই যাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ বর্তমানে ভারতের করদ ও তাঁবেদার অঙ্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। যৌথ নদী সমীক্ষা না করে ভারত একতরফা এই বাঁধ দিতে পারে না। সিলেট অঞ্চলকে শুষ্ক মরুভূমি বানানোর প্রতিবাদে সমাবেশের মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তীব্র আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য উপস্থিত জনতাকে আহ্বান জানান বক্তারা।
শুধু রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য ঢাকাকে দ্বিখণ্ডিত করার ঘটনা বর্তমান আওয়ামী কমিউনিস্ট সরকারের ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ। জননেতা সাদেক হোসেন খোকাকে সরিয়ে আওয়ামী দখলের ষড়যন্ত্র রোখায় ঢাকার আপামর জনতার হৃদয়ের দাবির প্রতি গুরুত্ব দিয়ে ঢাকাকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন বক্তারা।
তারা বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে আওয়ামী লীগের ইতিহাস হচ্ছে গণতন্ত্র ধ্বংসের ইতিহাস। ১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করে। গণতন্ত্র বিকাশের পথ রুদ্ধ করার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ সরকারের তুলনা নেই। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী দল গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে। আজ আবারও সেই আওয়ামী লীগ সরকার তার পুরনো ধারাবাহিকতায় গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে বিলুপ্ত করে গণতন্ত্রকে পাশ কাটিয়ে বিশেষ উপায়ে ক্ষমতায় থাকার যে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে বাংলার জনগণ তা কখনোই মেনে নেবে না। আগামী সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বাংলাদেশের মাটিতে হতে পারে না। দেশনেত্রী খালেদা জিয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের দাবিতে যে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন সে আন্দোলনে দেশে-বিদেশে আপামর জনতার ব্যাপক সাড়া পেয়েছেন। অবিলম্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের দাবিতে ও সরকার পতনের লাগাতার আন্দোলন কর্মসূচির প্রতি সমর্থন ও জোরালো অংশগ্রহণের আহ্বান জানান যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এম এ সালাম।
প্রধান অতিথি জয়নুল আবদিন ফারুক এমপি বলেন, বর্তমান সরকারের জুলুম, নির্যাতনে ও নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে বাংলাদেশের জনগণের দুর্গতি চরমে এসে পৌঁছেছে এবং দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ায় দেশের জনগণ এখন রাস্তায় নেমে আসতে বাধ্য হয়েছে।
তিনি বেগম জিয়া আহূত আন্দোলন-সংগ্রামের সঙ্গে সবাইকে সম্পৃক্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান। ওই সভায় যুক্তরাজ্যের প্রায় ৩২টি জোনসহ বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া বিভিন্ন জোন থেকে যেসব নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন তারা হলেন শামসুর রহমান মাহতাব, নাদের আহমদ, মনসুর আহমদ রুবেল, কামাল আহমদ, লিটন আহমদ চৌধুরী, প্রফেসর সইফুল আলম, জালাল চৌধুরী, জাহিদ চৌধুরী, আলম হোসাইন, আবদুল মুকিত, সালিক লোদী, নুরুল ইসলাম, মিছবাহ উদ্দীন, এম এ কাইয়ুম, সালিক আহমদ, আনোয়ার হোসেন, আবদুস সালাম আজাদ, মফজ্জিল আলী, শহীদুল ইসলাম মামুন, করিম উদ্দিন, শামীম আহমদ, মুজিবুর রহমান মুজিব, আবদুল ওয়াহিদ, এম এ শহীদ, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ খান, নুরুন নবী খোকন, আশফাক আহমদ চিনু, জাফর আলী লিলু, নুরুল ইসলাম, খসরুজ্জামান, হাজী এমদাদুল হক, আনোয়ার আলী, শাহরিয়ার রহমান জুনেদ, আবদুল মালেক কুটি, দেলওয়ার হোসেন দিলু, অ্যাডভোকেট তানজির আল ওয়াহাব, আশরাফুল ইসলাম কয়েস, মোস্তফা সালেহ লিটন, আহমদ আলী, হাজী নুরুল হক, মারজানুল হক চৌধুরী, মতিউর রহমান, সুহেল আহমদ, হাজী ময়না মিয়া, শহিদুল হক, ফেরদৌস আলম, সাব্বির আহমদ ছোটন, মকবুল হোসেন, হাজী শাহাব উদ্দিন, জসিম উদ্দিন সেলিম, আবদুল ফতেহ, ওবায়দুল হক রাজা, বদরুল আহমদ, রাজিব আহমদ, আবুল কালাম, জহির খান, সিরাজুল ইসলাম নানু, স্বপ্ন আহমদ, সরফরাজ আহমদ আজাদ, আবদুুল মুহিত, ব্যারিস্টার তমিজ উদ্দিন, অ্যাডভোকেট হালিম ব্যাপারী, ব্যারিস্টার লিটন আফেন্দি, অ্যাডভোকেট তাহির রায়হান পারভেল, অ্যাডভোকেট খলিলুর রহমান, জাসাস নেতা সৈয়দ জাবেদ ইকবাল, এম এ সালাম, এমাদুর রহমান, ইকবাল হোসেন, তাজবীর চৌধুরী শিমুল, মিছবাহ চৌধুরী রাসেল, কামরুল হোসেন, আবুল আহমেদ আলম, যুবদল নেতা মঞ্জুর আশরাফ খান, তাজউদ্দিন, আবুল হোসেন, মোতাহের হোসেন লিটন, আবদুল হক রাজ, শামীম আহমদ, আবদুল বাসিত, সোয়ালেহীন চৌধুরী, হেভেন খান, সাব্বির আহমদ ময়না, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা পারভেজ মল্লিক, নাসির আহমদ শাহীন, ছাত্রনেতা সফিকুল ইসলাম রিবুল, নোমান হাসনাত, কামাল আহমদ, মিরাজ আহমদ, সরফুজ্জামান সফু প্রমুখ।
No comments