রংপুর চিনি কলের জমি বেদখল : লিজের শর্ত ভেঙে এমপি’র ভাইয়ের স্থাপনা নির্মাণ
গাইবান্ধা-৪ (গোবিন্দগঞ্জ) আসনের এমপির ভাই রংপুর চিনি কলের কৃষি জমি লিজ নিয়ে তাতে অবৈধভাবে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করেছেন। অপরদিকে গোবিন্দগঞ্জ-হিলি সড়কের পাশে চিনি কলের জমি বেদখল করে ৩৮টি দোকান ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। রংপুর চিনিকল সূত্রে জানা যায়, চিনি কলের মালিকানায় থাকা সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামারের ফাঁসিতলা এলাকার ১১৩ একর কৃষি জমি সংসদ সদস্য মনোয়ার হোসেন চৌধুরীর ভাই আব্দুল্লাহ আল হাসান চৌধুরী (লিটন)
২০১০ সালে এক বছরের জন্য লিজ নেন। লিজের শর্ত ভঙ্গ করে নেয়া প্রায় এক একর কৃষি জমিতে চাতাল ও গুদাম নির্মাণ করেছেন। এ কাজ থেকে বিরত থাকা ও নির্মিত অংশ ভেঙে ফেলার জন্য চিনি কল কর্তৃপক্ষ একাধিকবার চিঠি দিলেও তিনি তা উপেক্ষা করে নির্মাণ কাজ শেষ করেন। গত ৩০ নভেম্বর লিজের মেয়াদ শেষ হবার পর তিনি নতুন করে জমি লিজ নেয়ার জন্য চিনি কল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন। অভিযোগ উঠেছে, চিনি কলের একটি মহল তাকেই ফের লিজ দেয়ার পায়তারা করছে।
এদিকে গোবিন্দগঞ্জ-ঘোড়াঘাট সড়কের পাশে কাটা মোড় এলাকায় সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামারের প্রায় এক একর জমি বেদখল করে ৩৮টি দোকান ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। চিনি কল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে একাধিকবার পাকা ঘর নির্মাণ ভেঙে ফেলার জন্য চিঠি দেয়া হলেও দখলদাররা এ চিঠির তোয়াক্কা করছেন না।
রংপুর চিনি কলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, লিটন চৌধুরী ও অন্যান্য দখলদারের কাছে চিনি কল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে পাকা স্থাপনা ভেঙে ফেলা ও অবৈধ দখল ছেড়ে দেয়ার জন্য বার বার চিঠি দেয়া হলেও তারা কর্ণপাত করেননি। তাদের স্থাপনা ভেঙে ফেলা ও অবৈধ দখল উচ্ছেদের জন্য জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে লিটন চৌধুরী বলেন, লিজের মেয়াদ শেষে যখন জমি ছেড়ে দেব তখন এসব স্থাপনা ভেঙে ফেলা হবে। গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম জানান, চিনি কল কর্তৃপক্ষ সমস্যটির কথা মৌখিকভাবে বললেও তারা লিখিতভাবে জানায়নি, সে কারণে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।
এদিকে গোবিন্দগঞ্জ-ঘোড়াঘাট সড়কের পাশে কাটা মোড় এলাকায় সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামারের প্রায় এক একর জমি বেদখল করে ৩৮টি দোকান ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। চিনি কল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে একাধিকবার পাকা ঘর নির্মাণ ভেঙে ফেলার জন্য চিঠি দেয়া হলেও দখলদাররা এ চিঠির তোয়াক্কা করছেন না।
রংপুর চিনি কলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, লিটন চৌধুরী ও অন্যান্য দখলদারের কাছে চিনি কল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে পাকা স্থাপনা ভেঙে ফেলা ও অবৈধ দখল ছেড়ে দেয়ার জন্য বার বার চিঠি দেয়া হলেও তারা কর্ণপাত করেননি। তাদের স্থাপনা ভেঙে ফেলা ও অবৈধ দখল উচ্ছেদের জন্য জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে লিটন চৌধুরী বলেন, লিজের মেয়াদ শেষে যখন জমি ছেড়ে দেব তখন এসব স্থাপনা ভেঙে ফেলা হবে। গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম জানান, চিনি কল কর্তৃপক্ষ সমস্যটির কথা মৌখিকভাবে বললেও তারা লিখিতভাবে জানায়নি, সে কারণে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।
No comments