তিস্তা চুক্তি নিয়ে মমতা : বর্ষাকাল ছাড়া বাংলাদেশকে জল দেয়া সম্ভব নয়
মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গ অংশে তিস্তা-প্রবাহের অবস্থা দেখে নদীবিশেষজ্ঞ কল্যাণ রুদ্র বলেছেন, উত্তরবঙ্গের ব্যাপক চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশকে জল দিতে গেলে বর্ষাকাল ছাড়া সম্ভব নয়। তবে এটা রাজ্য বা কেন্দ্রীয় সরকারের এখতিয়ারভুক্ত বিষয়। এ বিষয়ে তারাই সময়মত উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়ে দেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে সম্প্রতি তিস্তাপ্রবাহের অবস্থা দেখতে জলপাইগুড়িসহ উত্তরের বিভিন্ন জেলা সফর করেন
কল্যাণ রুদ্র। তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সমাধান সূত্র খোঁজার লক্ষ্যেই মমতা এ নির্দেশ দেন। খবর বাংলা নিউজের
কয়েকদিন আগেই কলকাতায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনিকে পাশে নিয়ে মহাকরণে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, তিস্তা যেহেতু আন্তর্জাতিক নদী, তাই তিনি তিস্তা চুক্তির বিরোধী নন। কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করুক; কিন্তু তার আগে দেখে নিক তিস্তায় জলের পরিমাণ কত আছে। রাজ্য সরকারের অভিমত, গ্রীষ্মের সময় তিস্তার গজলডোবা জলাধারে ঠিক কত পরিমাণ জল থাকে তা সমীক্ষা করে দেখা হোক। উত্তরবঙ্গের চাহিদা মিটিয়ে তবেই যেন বাংলাদেশকে জল দেয়া হয়। আর এ কারণেই রাজ্যের নদীবিশেষজ্ঞ কল্যাণ রুদ্রের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে গত সোমবার কল্যাণ রুদ্র গজলডোবা থেকে দোমাহানি পর্যন্ত এবং মঙ্গলবার দোমাহানি থেকে মেখলিগঞ্জ পর্যন্ত তিস্তা ও তার আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করেন। দু’দিনের এ সফরে তার সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের সেচ মন্ত্রণালয়ের অধিকারিকরা।
গতকাল কল্যাণ রুদ্র বাংলানিউজকে বলেন, তিস্তা প্রকল্প সম্পূর্ণভাবে রূপায়িত হলে উত্তরবঙ্গের ৬টি জেলা উপকৃত হবে; বদলে যাবে এই অঞ্চলের অর্থনীতি।
বাংলাদেশকে জল দেয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গের বিপুল চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশকে জল সরবরাহ করতে হলে বর্ষাকাল ছাড়া সম্ভব নয়।
এ মাসেই মুখ্যমন্ত্রীকে তিস্তা নিয়ে তার প্রাথমিক রিপোর্ট দেবেন বলে জানান তিনি।
কয়েকদিন আগেই কলকাতায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনিকে পাশে নিয়ে মহাকরণে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, তিস্তা যেহেতু আন্তর্জাতিক নদী, তাই তিনি তিস্তা চুক্তির বিরোধী নন। কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করুক; কিন্তু তার আগে দেখে নিক তিস্তায় জলের পরিমাণ কত আছে। রাজ্য সরকারের অভিমত, গ্রীষ্মের সময় তিস্তার গজলডোবা জলাধারে ঠিক কত পরিমাণ জল থাকে তা সমীক্ষা করে দেখা হোক। উত্তরবঙ্গের চাহিদা মিটিয়ে তবেই যেন বাংলাদেশকে জল দেয়া হয়। আর এ কারণেই রাজ্যের নদীবিশেষজ্ঞ কল্যাণ রুদ্রের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে গত সোমবার কল্যাণ রুদ্র গজলডোবা থেকে দোমাহানি পর্যন্ত এবং মঙ্গলবার দোমাহানি থেকে মেখলিগঞ্জ পর্যন্ত তিস্তা ও তার আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করেন। দু’দিনের এ সফরে তার সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের সেচ মন্ত্রণালয়ের অধিকারিকরা।
গতকাল কল্যাণ রুদ্র বাংলানিউজকে বলেন, তিস্তা প্রকল্প সম্পূর্ণভাবে রূপায়িত হলে উত্তরবঙ্গের ৬টি জেলা উপকৃত হবে; বদলে যাবে এই অঞ্চলের অর্থনীতি।
বাংলাদেশকে জল দেয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গের বিপুল চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশকে জল সরবরাহ করতে হলে বর্ষাকাল ছাড়া সম্ভব নয়।
এ মাসেই মুখ্যমন্ত্রীকে তিস্তা নিয়ে তার প্রাথমিক রিপোর্ট দেবেন বলে জানান তিনি।
No comments