অল্পের জন্য ডাবল সেঞ্চুরি বঞ্চিত ধীমান-আলাউদ্দিন
তৃতীয় দিনেই বরিশালকে ১৭৫ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে রাজশাহী। জাতীয় লিগের সপ্তম রাউন্ডের ম্যাচে আজ শেষদিনে চট্টগ্রামের বিপক্ষে রংপুর জয়ের স্বপ্ন দেখছে ধীমান ঘোষ ও আলাউদ্দিন বাবুর বড় সেঞ্চুরিতে। যথাক্রমে ১৭ ও ২০ রানের জন্য দ্বিশতক ছুঁতে পারেননি তাঁরা। দুর্বল ঢাকার বিপক্ষে জয়ের জন্য আর মাত্র ৮৮ রান দরকার সিলেটের। হাতে ৯ উইকেট থাকায় জয়ের স্বপ্ন দেখতেই পারে তারা।
এদিকে জয়ের জন্য ৩৪৩ রানের পেছনে ছুটতে নেমে গতকাল দিনশেষে ঢাকা মেট্রোর স্কোর ৫ উইকেটে ১৪৩। এদিকে জাতীয় দলে ডাক পেয়ে মোহাম্মদ আশরাফুল চলে যাওয়ায় ঢাকা মেট্রোকে হারানোর আশায় বুক বেঁধে আছে খুলনা।
রানখরায় ভোগা জুনায়েদ সিদ্দিক ফিফটি করেছেন উভয় ইনিংসে। বরিশালকে ৩২০ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ায় তাঁর এ নৈপুণ্যের পাশাপাশি দ্বিতীয় ইনিংসে রাজশাহীর মিজানুর রহমান ও মুক্তার আলীর ফিফটিরও অবদান আছে। আর জয় নিশ্চিত করেন তিন স্পিনার সাকলাইন সজিব, সাঞ্জামুল ইসলাম ও ফরহাদ হোসেন। এতে ১৪৪ রানেই গুটিয়ে যায় বরিশালের দ্বিতীয় ইনিংস। ম্যাচে ৯ উইকেট নেওয়া খুলনার অফস্পিনার সোহাগ গাজি ৬৩ রান করেও 'ট্র্যাজিক হিরো'! ধীমান ঘোষ ও আলাউদ্দিন বাবুর ৩২২ রানের পঞ্চম উইকেট জুটিই ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছে চট্টগ্রামকে। এই দুজনের সেঞ্চুরিতে রংপুরের দ্বিতীয় ইনিংস শেষ হয় ৫৮৭ রানে। এরপর অসম্ভব লক্ষ্যের পিছু নিয়ে চট্টগ্রামের ম্যাচ বাঁচানোর বিষয়টি নির্ভর করছে নাফিস ইকবালের ওপর। এই ওপেনার অপরাজিত আছেন ৭৮ রানে। আর চট্টগ্রামের স্কোর ৩ উইকেটে ১৮৯। জয়ের জন্য করতে হবে আরো ৪০২ রান! আজ শেষদিনে জিততে হলে ঢাকা মেট্রোকে করতে হবে আরো ১৯৯ রান। আর খুলনার চোখ প্রতিপক্ষের শেষ পাঁচ ব্যাটসম্যানের দিকে। এদিকে ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে জেতার জন্য বাকি ৮৭ রান করা ১ উইকেটে ৩৪ রান তুলে ফেলা সিলেটের জন্য সময়ের ব্যাপার।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
রাজশাহী-বরিশাল : রাজশাহী ২২২ ও ২য় ইনিংস ৯৮.৫ ওভারে ৩১৩/১০ (মিজানুর ৬৪, জুনায়েদ ৬৭, মুক্তার ৫০; সোহাগ ৪/১১৩)। বরিশাল ২১৬ ও ৩১.৪ ওভারে ১৪৪/১০ (সোহাগ ৬৩; সাকলাইন ৩/৬৩, সাঞ্জামুল ২/৩৩, ফরহাদ ৪/৮)। ফল : রাজশাহী ১৭৫ রানে জয়ী।
ঢাকা মেট্রো-খুলনা : খুলনা ২৫৬ ও ২য় ইনিংস ৮৭.৫ ওভারে ২৫০/১০ (সৌম্য ৮০, তারেক ৩/২৭, শামসুর ৪/৫৪)। ঢাকা মেট্রো ১৬৪/৮ ডিক্লে. ও ২য় ইনিংস ৩৮ ওভারে ১৪৩/৫ (শামসুর ব্যাটিং ৪৩, তাসামুল ব্যাটিং ৩৫)।
রংপুর-চট্টগ্রাম : রংপুর ১২২ ও ২য় ইনিংস ১৩৫.১ ওভারে ৫৮৭/১০ (ধীমান ১৮৩, আলাউদ্দিন বাবু ১৮০, তানভির ৫৪, রেজাউল ৩/১৮)। চট্টগ্রাম ১১৮ ও ২য় ইনিংস ৪৪ ওভারে ১৮৯/৩ (নাফিস ব্যাটিং ৭৮, রেজাউল ব্যাটিং ২৪)।
ঢাকা-সিলেট : ঢাকা ১৭৫ ও ২য় ইনিংস ৭১.৩ ওভার ২৩১/১০ (মজিদ ৯২, এনামুল জুনিয়র ৩/৭৬)। সিলেট ২৮৫ ও ২য় ইনিংস ১১ ওভার ৩৪/১ (ইমতিয়াজ ব্যাটিং ২৩, শাকের ব্যাটিং ৩)।
রানখরায় ভোগা জুনায়েদ সিদ্দিক ফিফটি করেছেন উভয় ইনিংসে। বরিশালকে ৩২০ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ায় তাঁর এ নৈপুণ্যের পাশাপাশি দ্বিতীয় ইনিংসে রাজশাহীর মিজানুর রহমান ও মুক্তার আলীর ফিফটিরও অবদান আছে। আর জয় নিশ্চিত করেন তিন স্পিনার সাকলাইন সজিব, সাঞ্জামুল ইসলাম ও ফরহাদ হোসেন। এতে ১৪৪ রানেই গুটিয়ে যায় বরিশালের দ্বিতীয় ইনিংস। ম্যাচে ৯ উইকেট নেওয়া খুলনার অফস্পিনার সোহাগ গাজি ৬৩ রান করেও 'ট্র্যাজিক হিরো'! ধীমান ঘোষ ও আলাউদ্দিন বাবুর ৩২২ রানের পঞ্চম উইকেট জুটিই ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছে চট্টগ্রামকে। এই দুজনের সেঞ্চুরিতে রংপুরের দ্বিতীয় ইনিংস শেষ হয় ৫৮৭ রানে। এরপর অসম্ভব লক্ষ্যের পিছু নিয়ে চট্টগ্রামের ম্যাচ বাঁচানোর বিষয়টি নির্ভর করছে নাফিস ইকবালের ওপর। এই ওপেনার অপরাজিত আছেন ৭৮ রানে। আর চট্টগ্রামের স্কোর ৩ উইকেটে ১৮৯। জয়ের জন্য করতে হবে আরো ৪০২ রান! আজ শেষদিনে জিততে হলে ঢাকা মেট্রোকে করতে হবে আরো ১৯৯ রান। আর খুলনার চোখ প্রতিপক্ষের শেষ পাঁচ ব্যাটসম্যানের দিকে। এদিকে ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে জেতার জন্য বাকি ৮৭ রান করা ১ উইকেটে ৩৪ রান তুলে ফেলা সিলেটের জন্য সময়ের ব্যাপার।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
রাজশাহী-বরিশাল : রাজশাহী ২২২ ও ২য় ইনিংস ৯৮.৫ ওভারে ৩১৩/১০ (মিজানুর ৬৪, জুনায়েদ ৬৭, মুক্তার ৫০; সোহাগ ৪/১১৩)। বরিশাল ২১৬ ও ৩১.৪ ওভারে ১৪৪/১০ (সোহাগ ৬৩; সাকলাইন ৩/৬৩, সাঞ্জামুল ২/৩৩, ফরহাদ ৪/৮)। ফল : রাজশাহী ১৭৫ রানে জয়ী।
ঢাকা মেট্রো-খুলনা : খুলনা ২৫৬ ও ২য় ইনিংস ৮৭.৫ ওভারে ২৫০/১০ (সৌম্য ৮০, তারেক ৩/২৭, শামসুর ৪/৫৪)। ঢাকা মেট্রো ১৬৪/৮ ডিক্লে. ও ২য় ইনিংস ৩৮ ওভারে ১৪৩/৫ (শামসুর ব্যাটিং ৪৩, তাসামুল ব্যাটিং ৩৫)।
রংপুর-চট্টগ্রাম : রংপুর ১২২ ও ২য় ইনিংস ১৩৫.১ ওভারে ৫৮৭/১০ (ধীমান ১৮৩, আলাউদ্দিন বাবু ১৮০, তানভির ৫৪, রেজাউল ৩/১৮)। চট্টগ্রাম ১১৮ ও ২য় ইনিংস ৪৪ ওভারে ১৮৯/৩ (নাফিস ব্যাটিং ৭৮, রেজাউল ব্যাটিং ২৪)।
ঢাকা-সিলেট : ঢাকা ১৭৫ ও ২য় ইনিংস ৭১.৩ ওভার ২৩১/১০ (মজিদ ৯২, এনামুল জুনিয়র ৩/৭৬)। সিলেট ২৮৫ ও ২য় ইনিংস ১১ ওভার ৩৪/১ (ইমতিয়াজ ব্যাটিং ২৩, শাকের ব্যাটিং ৩)।
No comments