বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সিরিজ ব্যাডমিন্টন-১০ ম্যাচে ওয়াকওভার দিল স্বাগতিকরা!
স্বাগতিকদের প্রত্যাশার কেন্দ্রে থাকার কথা ছিল র্যাংকিংয়ে শীর্ষে থাকা মোস্তফা মোহাম্মদ জাবেদের। কঠিন বাস্তবতা হচ্ছে কোর্টের লড়াইয়ে তিনি কেবলই দর্শক! কর্মকর্তাদের দ্বন্দ্বে আইনি জটিলতায় খেলা হচ্ছে না তার। স্বপ্নের 'বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সিরিজ' ব্যাডমিন্টন এখন আক্ষেপের অধ্যায়। গতকাল উডেনফ্লোর জিমনেশিয়ামে আবেগ সংবরণে ব্যর্থ এ যুবক কেঁদেই ফেললেন!
\সকালে শ্রীলংকার গুরুসিংহের বিপক্ষে এনামুল হকের ২-১ সেটে জয়, মহিলা বিভাগে শুভ সূচনা শাপলা আক্তারের হাত ধরে। এশিয়ান ব্যাডমিন্টনে উন্নয়নশীল দেশটির এ সাফল্যে উদ্বেলিত হতে পারেনি স্বাগতিকরা। নোংরা রাজনীতির সঙ্গে খেলোয়াড়দের সম্পৃক্ততায় বাংলাদেশ শিবির দু'ভাগে বিভক্ত। পুরুষ ও মহিলা উভয় বিভাগে একাধিক খেলোয়াড় আসরটি বর্জন করেছেন। যে কারণে ভালো প্রস্তুতির পরও খেলা হচ্ছে না জাবেদের। তিনি গতকাল ভেন্যুতে উপস্থিত থাকলেও ডাবলসে তার পার্টনার রইসউদ্দিন খেলতে আসেননি। শ্রীলংকার মাদুরাঙ্গা ডি সিলভা-হারশা পেরেরা জুটি ওয়াকওভার পেয়েছে।
খেলতে না পারায় ফেডারেশনের বহিষ্কৃত ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এসএম জাহিদুল হক কচিকে দোষারোপ করেছেন জাবেদ। 'মনগড়া সিদ্ধান্তে তিনি ডাবলস ও মিক্সড ডাবলসের জুটি ভেঙেছেন। সাজ্জাদকে নিয়ে আমি গত জাতীয় প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। মিক্স ডাবলসে শাপলাকে নিয়ে জাতীয় প্রতিযোগিতায় দু'বার শিরোপা জিতেছি। অথচ উভয় ইভেন্টে আমার পার্টনার পরিবর্তন করা হয়েছে। আমি যাতে খেলতে না পারি, পরিকল্পিতভাবেই এমনটি করা হয়েছে।'
কচি অবশ্য তা অস্বীকার করে বলেছেন, 'কনিকা রানীকে মিক্সড পার্টনার হিসেবে জাবেদই পছন্দ করেছে। আমরা তার পছন্দকে গুরুত্ব দিয়েছি। তখন তো কেউ জানত না, এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। তাই পরিকল্পিতভাবে এমনটি করার অভিযোগটাও টিকছে না।' প্রথম দিনে সিঙ্গেলসে ৭ এবং ডাবলসে ৩ ম্যাচ ওয়াকওভার দিয়েছে স্বাগতিকরা। মিক্স ডাবলসের খেলা ছিল না বলে তালিকাটাও দীর্ঘায়িত হয়নি। প্রথম দিনের দশ ম্যাচে ওয়াকওভার দেওয়ায় এরই মধ্যে আড়াই হাজার ডলার (ম্যাচপ্রতি আড়াইশ' ডলার) জরিমানার মুখে পড়েছে বাংলাদেশ।
খেলতে না পারায় ফেডারেশনের বহিষ্কৃত ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এসএম জাহিদুল হক কচিকে দোষারোপ করেছেন জাবেদ। 'মনগড়া সিদ্ধান্তে তিনি ডাবলস ও মিক্সড ডাবলসের জুটি ভেঙেছেন। সাজ্জাদকে নিয়ে আমি গত জাতীয় প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। মিক্স ডাবলসে শাপলাকে নিয়ে জাতীয় প্রতিযোগিতায় দু'বার শিরোপা জিতেছি। অথচ উভয় ইভেন্টে আমার পার্টনার পরিবর্তন করা হয়েছে। আমি যাতে খেলতে না পারি, পরিকল্পিতভাবেই এমনটি করা হয়েছে।'
কচি অবশ্য তা অস্বীকার করে বলেছেন, 'কনিকা রানীকে মিক্সড পার্টনার হিসেবে জাবেদই পছন্দ করেছে। আমরা তার পছন্দকে গুরুত্ব দিয়েছি। তখন তো কেউ জানত না, এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। তাই পরিকল্পিতভাবে এমনটি করার অভিযোগটাও টিকছে না।' প্রথম দিনে সিঙ্গেলসে ৭ এবং ডাবলসে ৩ ম্যাচ ওয়াকওভার দিয়েছে স্বাগতিকরা। মিক্স ডাবলসের খেলা ছিল না বলে তালিকাটাও দীর্ঘায়িত হয়নি। প্রথম দিনের দশ ম্যাচে ওয়াকওভার দেওয়ায় এরই মধ্যে আড়াই হাজার ডলার (ম্যাচপ্রতি আড়াইশ' ডলার) জরিমানার মুখে পড়েছে বাংলাদেশ।
No comments