দ্রগবার দুই গোলে রক্ষা চেলসির
লিওনেল মেসি নেই, নেই জাভি, ইনিয়েস্তা, সেস্ক ফ্যাব্রেগাস এমনকি গোলের নিচে নেই ভিক্তর ভালদেসের বিশ্বস্ত হাতজোড়াও। নিয়মিত একাদশের চেনামুখ বলতে পেদ্রো, বাকি ১০ জনের মধ্যে অনেকেই আবার এখনো ঠিক পেশাদার হয়েই ওঠেননি, খেলেন বার্সেলোনা 'বি' দলের হয়ে দ্বিতীয় বিভাগে। মঙ্গলবার রাতে ন্যু ক্যাম্পে চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচ খেলতে নেমেছিল যে দলটা, তাকে বার্সেলোনা বলে চেনার উপায় ছিল না শুরুতে।
কিন্তু মাঠে যেন সেই মেসি-জাভি-ইনিয়েস্তাদেরই প্রতিমূর্তি হয়ে গেলেন ইসাক কুয়েঙ্কা লোপেজ, থিয়াগো আলকান্তারা আর মার্টিন মনতোয়ারা। বাটে বরিসভকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েই চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপপর্ব শেষ করেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা, সে সঙ্গে দেখিয়েছে তাদের রিজার্ভ বেঞ্চের শক্তিটা।
বার্সেলোনার জয়টা অবশ্য প্রয়োজন ছিল না, যেমনটা ছিল চেলসির। দিদিয়ের দ্রগবার জোড়া গোলের স্পেনের ক্লাব ভ্যালেন্সিয়াকে ৩-০তে উড়িয়ে দিয়ে কাঙ্ক্ষিত সেই জয়টা পেয়েছে ব্লুজরা, জিতে নাম লিখিয়েছে নকআউট পর্বে। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে ০-২ গোলে পিছিয়ে পড়েও শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোলের নাটকীয় জয় পেয়ে তাদের সঙ্গী হয়েছে ফ্রান্সের অলিম্পিক মার্শেই আর পোর্তোর সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে শেষ ষোলোতে নাম লিখিয়েছে রাশিয়ার জেনিত সেন্ট পিটার্সবার্গ।
আগেই নকআউট পর্ব নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় বার্সেলোনার কাছে এ ম্যাচটা ছিল গুরুত্বহীন। মহাগুরুত্বপূর্ণ এল ক্লাসিকোকে সামনে রেখে কোচ পেপ গার্দিওলা তাই এদিন বিশ্রাম দিয়েছেন দলের প্রায় সব নিয়মিত তারকাকে। এমনিতে নিয়মিত একাদশের তরুণতম সদস্যদের একজন হলেও পেদ্রোর ভূমিকা তাই এদিন ছিল সিনিয়রের। বার্সেলোনার খেলোয়াড়দের গড় বয়স যে এদিন ছিল মাত্র ২১ বছর ৪ মাস! হঠাৎ দলের জ্যেষ্ঠ সদস্য হয়ে ওঠা পেদ্রো অবশ্য পথ দেখানোর মতোই খেলেছেন, দলের শেষ দুটি গোল করেছেন তিনিই।
ই গ্রুপ থেকে নক আউট পর্বে ওঠা নিশ্চিত করতে এদিন জিততেই হতো চেলসিকে। এমনিতে ঘরোয়া লিগে বিপর্যস্ত ব্লুজরা তাই দারুণ চাপ নিয়ে খেলতে নেমেছিল স্টামফোর্ড ব্রিজে, কিন্তু তৃতীয় মিনিটেই দারুণ এক গোল করে সে চাপ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছেন দ্রগবা। বামপ্রান্ত থেকে হুয়ান মাতার বাড়ানো বলে আইভরিয়ান স্ট্রাইকারের জোরালো শট প্রতিপক্ষ গোলরক্ষকের হাতে লেগেও ঢুকে গেছে জালে। ২০ মিনিটে র্যামিরেসের করা দ্বিতীয় গোলেও খানিকটা অবদান ছিল দ্রগবার, আক্রমণের সূচনাটা করেছিলেন তিনিই। ৭৬ মিনিটে মাতার পাস থেকে দলের তৃতীয় গোলটাও করেছেন তিনি। এর মিনিট দুয়েক আগে একটি সহজ সুযোগ অল্পের জন্য নষ্ট না করলে হয়ে যেতে পারত তাঁর হ্যাটট্রিকও।
এ জয়ের পর বেলজিয়াম থেকে আরো একটা সুসংবাদ পেয়েছে ব্লুজরা, সেখানে বেয়ার লেভারকুসেন জেংকের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করায় গ্রুপসেরাই হয়েছে চেলসি। তার মানে দ্বিতীয় রাউন্ডেই অন্তত বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদের মতো জায়ান্টদের মুখোমুখি হতে হচ্ছে না তাদের! এএফপি
বার্সেলোনার জয়টা অবশ্য প্রয়োজন ছিল না, যেমনটা ছিল চেলসির। দিদিয়ের দ্রগবার জোড়া গোলের স্পেনের ক্লাব ভ্যালেন্সিয়াকে ৩-০তে উড়িয়ে দিয়ে কাঙ্ক্ষিত সেই জয়টা পেয়েছে ব্লুজরা, জিতে নাম লিখিয়েছে নকআউট পর্বে। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে ০-২ গোলে পিছিয়ে পড়েও শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোলের নাটকীয় জয় পেয়ে তাদের সঙ্গী হয়েছে ফ্রান্সের অলিম্পিক মার্শেই আর পোর্তোর সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে শেষ ষোলোতে নাম লিখিয়েছে রাশিয়ার জেনিত সেন্ট পিটার্সবার্গ।
আগেই নকআউট পর্ব নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় বার্সেলোনার কাছে এ ম্যাচটা ছিল গুরুত্বহীন। মহাগুরুত্বপূর্ণ এল ক্লাসিকোকে সামনে রেখে কোচ পেপ গার্দিওলা তাই এদিন বিশ্রাম দিয়েছেন দলের প্রায় সব নিয়মিত তারকাকে। এমনিতে নিয়মিত একাদশের তরুণতম সদস্যদের একজন হলেও পেদ্রোর ভূমিকা তাই এদিন ছিল সিনিয়রের। বার্সেলোনার খেলোয়াড়দের গড় বয়স যে এদিন ছিল মাত্র ২১ বছর ৪ মাস! হঠাৎ দলের জ্যেষ্ঠ সদস্য হয়ে ওঠা পেদ্রো অবশ্য পথ দেখানোর মতোই খেলেছেন, দলের শেষ দুটি গোল করেছেন তিনিই।
ই গ্রুপ থেকে নক আউট পর্বে ওঠা নিশ্চিত করতে এদিন জিততেই হতো চেলসিকে। এমনিতে ঘরোয়া লিগে বিপর্যস্ত ব্লুজরা তাই দারুণ চাপ নিয়ে খেলতে নেমেছিল স্টামফোর্ড ব্রিজে, কিন্তু তৃতীয় মিনিটেই দারুণ এক গোল করে সে চাপ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছেন দ্রগবা। বামপ্রান্ত থেকে হুয়ান মাতার বাড়ানো বলে আইভরিয়ান স্ট্রাইকারের জোরালো শট প্রতিপক্ষ গোলরক্ষকের হাতে লেগেও ঢুকে গেছে জালে। ২০ মিনিটে র্যামিরেসের করা দ্বিতীয় গোলেও খানিকটা অবদান ছিল দ্রগবার, আক্রমণের সূচনাটা করেছিলেন তিনিই। ৭৬ মিনিটে মাতার পাস থেকে দলের তৃতীয় গোলটাও করেছেন তিনি। এর মিনিট দুয়েক আগে একটি সহজ সুযোগ অল্পের জন্য নষ্ট না করলে হয়ে যেতে পারত তাঁর হ্যাটট্রিকও।
এ জয়ের পর বেলজিয়াম থেকে আরো একটা সুসংবাদ পেয়েছে ব্লুজরা, সেখানে বেয়ার লেভারকুসেন জেংকের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করায় গ্রুপসেরাই হয়েছে চেলসি। তার মানে দ্বিতীয় রাউন্ডেই অন্তত বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদের মতো জায়ান্টদের মুখোমুখি হতে হচ্ছে না তাদের! এএফপি
No comments