ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি-ফিরে দেখা ১৯৭১ by রায়হান বিন সায়ার
'কত ধরনের প্রদর্শনীই তো দেখি। কিন্তু পত্রিকা নিয়ে প্রদর্শনী? এমন তো প্রথম দেখলাম।' এ কথা বলছিলেন প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ আরমান। অন্যদিকে তার বন্ধু জাকারিয়া বলছিল, মুক্তিযুদ্ধের সময় পত্রিকার শিরোনামগুলো সবার নজর কেড়েছিল। সে সময়ের নানা শিরোনাম এখনও শরীরে শিহরণ তৈরি করে।তরুণ প্রজন্মের সামনে ইতিহাসকে তুলে ধরার লক্ষ্যে গত ১ ডিসেম্বর বিজয়ের চলি্লশ বছর পূর্তি উপলক্ষে ইন্ডিপেনডেন্ট
ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের উদ্যোগে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে প্রদর্শনী 'ফিরে দেখা ৭১'-এর উদ্বোধন হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম শারীরিক অসুস্থতার কারণে উপস্থিত হতে না পারলেও এমন ভিন্ন ধরনের আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা পেঁৗছে দেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আইইউবির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ওমর রহমান। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন আইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান তৌহিদ সামাদ। তিনি বলেন, 'একটি প্রজন্ম যুদ্ধ করে, রক্ত দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছে। কিন্তু আমরা কী স্বাধীনতা পেয়েছি? তবে হয়তো বর্তমান প্রজন্ম যুদ্ধ নয়; ভালোবাসা দিয়ে, প্রেম দিয়ে নিজের স্বাধীনতার স্বাদ পাবে।'
এ আয়োজনে যুদ্ধকালীন সময়ের গল্প বলেছিলেন আইইউবির প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুস সোবহান। যুদ্ধের সময়ে তিনি ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। সে সময়কার স্মৃতি বলতে গিয়ে অনুষ্ঠানস্থল তৈরি হয় আবেগঘন মুহূর্ত।
প্রদর্শনীস্থল খুলে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় করে শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীরা। সবার জন্য উন্মুক্ত হওয়ায় বাইরে থেকেও বহু মানুষ প্রদর্শনীস্থল ঘুরে যাচ্ছে।
এমন প্রদর্শনী আয়োজন সম্পর্কে আয়োজক স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কম্পিউটার সায়েন্সের পরিচালক অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, 'সংবাদপত্র ইতিহাসের অন্যতম ধারক। সংবাদপত্র পড়লে তৎকালীন সময়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পাওয়া সম্ভব। আমার মনে হয় শিক্ষার্থীরা ইতিহাস সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে যেতে পারবে।'এ আয়োজনে যুদ্ধকালীন সময়ের গল্প বলেছিলেন আইইউবির প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুুস সোবহান। যুদ্ধের সময়ে তিনি ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এমন প্রদর্শনী আয়োজন সম্পর্কে আয়োজক স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কম্পিউটার সায়েন্সের পরিচালক অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, 'সংবাদপত্র ইতিহাসের অন্যতম ধারক। সংবাদপত্র পড়লে তৎকালীন সময়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পাওয়া সম্ভব।
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ আয়োজিত এ প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত এবং চলবে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম শারীরিক অসুস্থতার কারণে উপস্থিত হতে না পারলেও এমন ভিন্ন ধরনের আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা পেঁৗছে দেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আইইউবির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ওমর রহমান। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন আইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান তৌহিদ সামাদ। তিনি বলেন, 'একটি প্রজন্ম যুদ্ধ করে, রক্ত দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছে। কিন্তু আমরা কী স্বাধীনতা পেয়েছি? তবে হয়তো বর্তমান প্রজন্ম যুদ্ধ নয়; ভালোবাসা দিয়ে, প্রেম দিয়ে নিজের স্বাধীনতার স্বাদ পাবে।'
এ আয়োজনে যুদ্ধকালীন সময়ের গল্প বলেছিলেন আইইউবির প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুস সোবহান। যুদ্ধের সময়ে তিনি ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। সে সময়কার স্মৃতি বলতে গিয়ে অনুষ্ঠানস্থল তৈরি হয় আবেগঘন মুহূর্ত।
প্রদর্শনীস্থল খুলে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় করে শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীরা। সবার জন্য উন্মুক্ত হওয়ায় বাইরে থেকেও বহু মানুষ প্রদর্শনীস্থল ঘুরে যাচ্ছে।
এমন প্রদর্শনী আয়োজন সম্পর্কে আয়োজক স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কম্পিউটার সায়েন্সের পরিচালক অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, 'সংবাদপত্র ইতিহাসের অন্যতম ধারক। সংবাদপত্র পড়লে তৎকালীন সময়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পাওয়া সম্ভব। আমার মনে হয় শিক্ষার্থীরা ইতিহাস সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে যেতে পারবে।'এ আয়োজনে যুদ্ধকালীন সময়ের গল্প বলেছিলেন আইইউবির প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুুস সোবহান। যুদ্ধের সময়ে তিনি ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এমন প্রদর্শনী আয়োজন সম্পর্কে আয়োজক স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কম্পিউটার সায়েন্সের পরিচালক অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, 'সংবাদপত্র ইতিহাসের অন্যতম ধারক। সংবাদপত্র পড়লে তৎকালীন সময়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পাওয়া সম্ভব।
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ আয়োজিত এ প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত এবং চলবে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
No comments