ক্যামব্রিয়ান স্কুুল-এই সময়ের পাঠশালা by হারুনুর রশিদ শাহীন
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো_ একজন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ারপরই তার স্কুলের পরিকল্পনা যাতে জানতে পারে তার জন্য শ্রেণীভিত্তিক ক্যালেন্ডার প্রস্তুত করা হয়। আর এ ক্যালেন্ডার অনুসরণ করেই কোন ক্লাসে কোন বিষয়ের কী পড়ানো হবে তা পাঠ করিকল্পনায় উল্লেখ থাক\ বিএসবি ফাউন্ডেশন পরিচালিত আইএসও সনদপ্রাপ্ত বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ২০০৪ সালে যাত্রা শুরু করে পরের বছরই মাধ্যমিক ও
উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার স্বীকৃতি লাভ করে। দক্ষ প্রশাসন ব্যবস্থা ও শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঐকান্তিক চেষ্টার ফলেই প্রতিষ্ঠানটি খুব অল্প সময়ের মধ্যে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করে নেয়। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এবং দেশ জাতির কল্যাণে আলোচিত মানুষ তৈরির এ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে পাঁচ শতাধিক অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী। আর তারাই হচ্ছেন ক্যামব্রিয়ানে সাফল্যময় ফলাফল অর্জনের নেপথ্য কারিগর।এ ছাড়া পাঠ পরিকল্পনা, আধুনিক শিক্ষা উপকরণের ব্যবহার, সুপারভাইজরি স্টাডি প্রোগ্রাম ক্যামব্রিয়ানকে ব্যতিক্রমী বিদ্যাপীঠে পরিণত করেছে।প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থাকে গড়ে তোলার প্রাথমিক শর্ত হচ্ছে প্রশিক্ষিত শিক্ষকমণ্ডলী। আর এই প্রশিক্ষিত শিক্ষকমণ্ডলী ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের নবতর কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছেন। ক্যামব্রিয়ানের প্রতিভাবান শিক্ষকদের নিজ উদ্যোগে প্রণীত শিক্ষা সহায়ক পুস্তক, আধুনিক ল্যাব, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, মাল্টিমিডিয়া তথ্যপ্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানে।
ক্যামব্রিয়ানকে অত্যাধুনিক যুগোপযুগী এবং একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে খ্যাতির শিখরে তুলতে চায় ক্যামব্রিয়ান কর্তৃপক্ষ। ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধার জন্য ক্যামব্রিয়ানের তিনটি ক্যাম্পাসকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হচ্ছে। সেসঙ্গে প্রাইমারি স্তরে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর হাতে শিক্ষার লেটেস্ট প্রযুক্তি ই-প্যাড ২০১২ সালের শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়ার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানান ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের চেয়ারম্যান লায়ন এম কে বাশার পিএমজেএফ। তিনি জানান, ২০১২ সালের শিক্ষাবর্ষে প্লে থেকে নবম শ্রেণীতে ভর্তিকৃত মেধাবী ও গরিব শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ স্কলারশিপের ব্যবস্থা রয়েছে। এ ছাড়া বিগত বছরের চেয়ে এবার আনুষঙ্গিক অনেক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদের অকুণ্ঠ সমর্থন পেলে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষাঙ্গনে এক অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করবে বলে মনে করেন লায়ন এম কে বাশার।
শুধু স্বদেশে নয়, বিশ্বের মানুষও চিনবে এবং জানবে ক্যামব্রিয়ানকে।শুধু শিক্ষায় নয় মানবিক ও সাংস্কৃতিক গুণাবলী অর্জনের উৎকৃষ্ট বিদ্যাপীঠ হচ্ছে ক্যামব্রিয়ান। মানসম্মত পাঠদান, শৃঙ্খলাবোধ, নৈতিক গুণাবলী অর্জনের সুযোগ রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানে। রয়েছে সাংস্কৃতিবান মানুষ গড়ে তোলার জন্য ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমী।
যোগাযোগ :প্লট-২, গুলশান সার্কেল-২, ঢাকা। ফোন : ৯৮৯১৯১৯,
০১৭২০-৫৫৭১৮০।
ক্যামব্রিয়ানকে অত্যাধুনিক যুগোপযুগী এবং একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে খ্যাতির শিখরে তুলতে চায় ক্যামব্রিয়ান কর্তৃপক্ষ। ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধার জন্য ক্যামব্রিয়ানের তিনটি ক্যাম্পাসকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হচ্ছে। সেসঙ্গে প্রাইমারি স্তরে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর হাতে শিক্ষার লেটেস্ট প্রযুক্তি ই-প্যাড ২০১২ সালের শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়ার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানান ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের চেয়ারম্যান লায়ন এম কে বাশার পিএমজেএফ। তিনি জানান, ২০১২ সালের শিক্ষাবর্ষে প্লে থেকে নবম শ্রেণীতে ভর্তিকৃত মেধাবী ও গরিব শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ স্কলারশিপের ব্যবস্থা রয়েছে। এ ছাড়া বিগত বছরের চেয়ে এবার আনুষঙ্গিক অনেক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদের অকুণ্ঠ সমর্থন পেলে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষাঙ্গনে এক অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করবে বলে মনে করেন লায়ন এম কে বাশার।
শুধু স্বদেশে নয়, বিশ্বের মানুষও চিনবে এবং জানবে ক্যামব্রিয়ানকে।শুধু শিক্ষায় নয় মানবিক ও সাংস্কৃতিক গুণাবলী অর্জনের উৎকৃষ্ট বিদ্যাপীঠ হচ্ছে ক্যামব্রিয়ান। মানসম্মত পাঠদান, শৃঙ্খলাবোধ, নৈতিক গুণাবলী অর্জনের সুযোগ রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানে। রয়েছে সাংস্কৃতিবান মানুষ গড়ে তোলার জন্য ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমী।
যোগাযোগ :প্লট-২, গুলশান সার্কেল-২, ঢাকা। ফোন : ৯৮৯১৯১৯,
০১৭২০-৫৫৭১৮০।
No comments