বাংলাদেশে হামলার শঙ্কা অস্ট্রেলিয়া সরকারের
বাংলাদেশে
নিজ দেশের সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর ওপর হামলার আশঙ্কা করছে অস্ট্রেলিয়া সরকার।
বাংলাদেশে অবস্থান করা অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের চলাফেরাও সীমিত রাখার জন্য
পরামর্শ দিয়েছে দেশটির সরকার। গতকাল শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও
বাণিজ্য বিষয়ক বিভাগ (ডিফ্যাট) নিজেদের ওয়েবসাইটে এমনই আশঙ্কার কথা জানানো
হয়েছে।
প্রতিটি দেশের ব্যাপারে তথ্য মূল্যায়ন করে ওই ওয়েবসাইটে তথ্য প্রকাশ করে অস্ট্রেলিয়া। বিশেষ করে নিজ দেশের পর্যটকসহ অন্যান্য কর্মীদের নির্দিষ্ট ওই দেশে যাওয়া, না যাওয়ার ব্যাপারে পরামর্শ দেওয়া হয় ওই সাইটের মাধ্যমে।
শুক্রবার প্রকাশিত তথ্যের বাংলাদেশ অধ্যায়ে জানানো হয়, ‘নির্ভরযোগ্য তথ্য রয়েছে যে জঙ্গিরা সম্ভবত বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতে হামলার পরিকল্পনা করছে।’ এতে আরো বলা হয়, ‘আমরা অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের বাংলাদেশে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিচ্ছি।’
পার্বত্য চট্টগ্রামের নাম উল্লেখ করে ওই এলাকায় না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ান সরকার। ওই এলাকায় সহিংসতা ও অপহরণকে অন্যতম ঝুঁকির কারণ হিসাবে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় আরো বলা হয়, ‘বাংলাদেশে এর আগে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এখনো সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আটক করছে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আরো হামলার ঘটনা ঘটতে পারে; পশ্চিমা স্বার্থের বিরুদ্ধেও হামলা হতে পারে।’
চলতি বছর জানুয়ারি থেকেই রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়ে যায় বলে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য বিষয়ক বিভাগ জানিয়েছে। বলা হয়, এ কারণে আগুন-হামলাসহ বিভিন্ন সহিংসতা ঘটেছে যারা কারণে মানুষের প্রাণ গিয়েছে।
ওই নির্দেশনার একটি জায়গায় বলা হয়েছে, ‘অপরাধমূলক সহিংসতা, সশস্ত্র ডাকাতি বাংলাদেশে বেশ সাধারণ ব্যাপার। এমনকি ঢাকার বনানি, বারিধারা ও গুলশানেও এ সব ঘটে।’
শুক্রবার ডিফ্যাটের এ তথ্য প্রকাশের পরই বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট দলের সফর পেছানোর ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট বোর্ড। বোর্ডের প্রধান নির্বাহী ডিফ্যাটের তথ্য তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের কাছে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না।’
আগামী সোমবার ঢাকার উদ্দেশে সিডনি ছাড়ার কথা ছিল স্টিভ স্মিথের দলের।
প্রতিটি দেশের ব্যাপারে তথ্য মূল্যায়ন করে ওই ওয়েবসাইটে তথ্য প্রকাশ করে অস্ট্রেলিয়া। বিশেষ করে নিজ দেশের পর্যটকসহ অন্যান্য কর্মীদের নির্দিষ্ট ওই দেশে যাওয়া, না যাওয়ার ব্যাপারে পরামর্শ দেওয়া হয় ওই সাইটের মাধ্যমে।
শুক্রবার প্রকাশিত তথ্যের বাংলাদেশ অধ্যায়ে জানানো হয়, ‘নির্ভরযোগ্য তথ্য রয়েছে যে জঙ্গিরা সম্ভবত বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতে হামলার পরিকল্পনা করছে।’ এতে আরো বলা হয়, ‘আমরা অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের বাংলাদেশে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিচ্ছি।’
পার্বত্য চট্টগ্রামের নাম উল্লেখ করে ওই এলাকায় না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ান সরকার। ওই এলাকায় সহিংসতা ও অপহরণকে অন্যতম ঝুঁকির কারণ হিসাবে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় আরো বলা হয়, ‘বাংলাদেশে এর আগে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এখনো সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আটক করছে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আরো হামলার ঘটনা ঘটতে পারে; পশ্চিমা স্বার্থের বিরুদ্ধেও হামলা হতে পারে।’
চলতি বছর জানুয়ারি থেকেই রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়ে যায় বলে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য বিষয়ক বিভাগ জানিয়েছে। বলা হয়, এ কারণে আগুন-হামলাসহ বিভিন্ন সহিংসতা ঘটেছে যারা কারণে মানুষের প্রাণ গিয়েছে।
ওই নির্দেশনার একটি জায়গায় বলা হয়েছে, ‘অপরাধমূলক সহিংসতা, সশস্ত্র ডাকাতি বাংলাদেশে বেশ সাধারণ ব্যাপার। এমনকি ঢাকার বনানি, বারিধারা ও গুলশানেও এ সব ঘটে।’
শুক্রবার ডিফ্যাটের এ তথ্য প্রকাশের পরই বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট দলের সফর পেছানোর ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট বোর্ড। বোর্ডের প্রধান নির্বাহী ডিফ্যাটের তথ্য তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের কাছে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না।’
আগামী সোমবার ঢাকার উদ্দেশে সিডনি ছাড়ার কথা ছিল স্টিভ স্মিথের দলের।
No comments