মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট সোমবার
প্রশ্ন
ফাঁসের অভিযোগে মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীরা ঈদের
ছুটির পর আবারো আন্দোলনে নেমেছে। আজ রোববার তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে
সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য অবস্থান নেয়। আগামী সোমবার সকালে বড় ধরনের সমাবেশ
করার ডাক দেয়া হয়েছে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে কয়েকজনকে গ্রেফতার করার পরেও কেন পরীক্ষা বাতিল অথবা তা তদন্ত না করে তড়িঘড়ি করে ফল প্রকাশ করা হলো’। শহীদ মিনারের সমাবেশে পরীক্ষার্থীরা বলেছেন, নেগেটিভ মার্কিংয়ের এ পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নাম্বার ১৯৮.৬ পাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। নেগেটিভ মার্কিং হলে যত ব্রিলিয়ান্ট পরীক্ষার্থী অথবা যত সহজ প্রশ্নই হোক কখনো এতো নাম্বার কেউ পেতে পারে না।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ১৮ সেপ্টেম্বর পরীক্ষা দিয়ে অনেকেই ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রের সাথে যে প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়েছে এর হুবহু মিল পেয়েছে। র্যাবের কর্মকর্তারা কষ্ট করে প্রশ্নসহ কয়েকজনকে ধরলেন কিন্তু কর্তৃপক্ষ এতে গা করেননি। এটা খুবই লজ্জাজনক। এতে করে এলিটফোর্স র্যাবের সদস্যরা প্রকৃত অপরাধীদের ধরতে সাহস ও আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন।
পরীক্ষার্থীরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, কবে যে ওসব র্যাব কর্মকর্তাদের শাস্তিমুলক বদলী করা হয় অথবা শাস্তি দেয়া হয় আমরা জানিনা?
শিক্ষার্থীরা বলেছেন, এটা মানুষের জীবন-মরনের সাথে জড়িত। মেধাহীনদের এখানে ভর্তি করা হলে এরা রোগী মারবে, ভুল চিকিৎসা করবে। সুস্থ মানুষকে অসুস্থ করে তুলবে। আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি, প্রশ্ন হওয়া এ পরীক্ষা বাতিল করে আবারো পরীক্ষা নেয়া হোক, প্রকৃত মেধাবীদের ভর্তি করা হোক মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কলেজে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে কয়েকজনকে গ্রেফতার করার পরেও কেন পরীক্ষা বাতিল অথবা তা তদন্ত না করে তড়িঘড়ি করে ফল প্রকাশ করা হলো’। শহীদ মিনারের সমাবেশে পরীক্ষার্থীরা বলেছেন, নেগেটিভ মার্কিংয়ের এ পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নাম্বার ১৯৮.৬ পাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। নেগেটিভ মার্কিং হলে যত ব্রিলিয়ান্ট পরীক্ষার্থী অথবা যত সহজ প্রশ্নই হোক কখনো এতো নাম্বার কেউ পেতে পারে না।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ১৮ সেপ্টেম্বর পরীক্ষা দিয়ে অনেকেই ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রের সাথে যে প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়েছে এর হুবহু মিল পেয়েছে। র্যাবের কর্মকর্তারা কষ্ট করে প্রশ্নসহ কয়েকজনকে ধরলেন কিন্তু কর্তৃপক্ষ এতে গা করেননি। এটা খুবই লজ্জাজনক। এতে করে এলিটফোর্স র্যাবের সদস্যরা প্রকৃত অপরাধীদের ধরতে সাহস ও আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন।
পরীক্ষার্থীরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, কবে যে ওসব র্যাব কর্মকর্তাদের শাস্তিমুলক বদলী করা হয় অথবা শাস্তি দেয়া হয় আমরা জানিনা?
শিক্ষার্থীরা বলেছেন, এটা মানুষের জীবন-মরনের সাথে জড়িত। মেধাহীনদের এখানে ভর্তি করা হলে এরা রোগী মারবে, ভুল চিকিৎসা করবে। সুস্থ মানুষকে অসুস্থ করে তুলবে। আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি, প্রশ্ন হওয়া এ পরীক্ষা বাতিল করে আবারো পরীক্ষা নেয়া হোক, প্রকৃত মেধাবীদের ভর্তি করা হোক মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কলেজে।
No comments