তবুও সিরিয়ার বাশারের পাশে ইউরোপ
ইউরোপ-অভিমুখে
সিরিয়া শরণার্থীদের স্রোত থামছে না। তবুও প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে
সিরিয়ার ক্ষমতায় রাখার মধ্যে এই শরণার্থী-সংকটের সমাধান দেখছেন ইউরোপের
নেতারা।
সিরিয়ায় গত চার বছরের বেশি সময় ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে। ২০১১ সাল থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ২ লাখ ৪০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। এই অন্তহীন যুদ্ধের বিভীষিকা থেকে বাঁচতে সিরীয় শরণার্থীরা দলবেঁধে ইউরোপের পথে পা বাড়িয়েছে।
ক্ষমতা ধরে রাখতে বাশার আল-আসাদ মরিয়া। মৃত্যু, ধ্বংসলীলা—কোনো কিছুতেই তাঁর ভ্রুক্ষেপ নেই। বরং তাঁর দাবি, সিরীয় জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। অন্য কারও কথায় তিনি ক্ষমতা ছাড়তে রাজি নন।
যুদ্ধ-বিগ্রহ, নিপীড়ন-বঞ্চনা থেকে রেহাই পেতে ইউরোপমুখী লাখো শরণার্থী ও অভিবাসন-প্রত্যাশীদের মধ্যে সিরিয়ার মানুষই বেশি। এই শরণার্থীদের সামাল দিতে ইউরোপ হিমশিম খাচ্ছে। শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার প্রশ্নে তারা বিভক্ত হয়ে পড়েছে। তারা সমালোচিত হচ্ছে। এত কিছু সত্ত্বেও বাশার আল-আসাদের ওপরই যেন ভরসা ইউরোপের।
ইউরোপীয় নেতা মনে করছেন, বাশারকে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য করলে সংকটের সমাধান হবে না। তিনি জয়ী হলেই কেবল সংঘাতের অবসান হতে পারে, থামতে পারে ইউরোপমুখী সিরীয় শরণার্থীদের ঢল।
সিরিয়ার ব্যাপারে ইউরোপের নির্লিপ্ত আচরণ সংকটকে ঘনীভূত করেছে। তাই এই সংকটের দায় ইউরোপও এড়াতে পারে না।
সিরিয়ার পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে—দেশটির ওপর বাশার সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা প্রায় অসম্ভবই মনে হচ্ছে। বাশারকে যতই সমর্থন বা পুনর্বাসন করা হোক না কেন, তাতে অবস্থার উন্নতি হবে বলে মনে হয় না।
ক্ষমতা স্থিতিশীল হলে বাশার তাঁর জনগণকে দেশে নিরাপদে রাখতে পারবেন—এমন ধারণা ভুল। বরং দেশটির জনগণ ফের এক মস্ত কারাগারে বন্দী হবে, যেমন তারা অতীতে ছিল। বাশারের টিকে থাকায় সিরিয়ার জনগণের জীবন বদলাবে না।—বিজনেস ইনসাইডার অবলম্বনে
সিরিয়ায় গত চার বছরের বেশি সময় ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে। ২০১১ সাল থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ২ লাখ ৪০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। এই অন্তহীন যুদ্ধের বিভীষিকা থেকে বাঁচতে সিরীয় শরণার্থীরা দলবেঁধে ইউরোপের পথে পা বাড়িয়েছে।
ক্ষমতা ধরে রাখতে বাশার আল-আসাদ মরিয়া। মৃত্যু, ধ্বংসলীলা—কোনো কিছুতেই তাঁর ভ্রুক্ষেপ নেই। বরং তাঁর দাবি, সিরীয় জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। অন্য কারও কথায় তিনি ক্ষমতা ছাড়তে রাজি নন।
যুদ্ধ-বিগ্রহ, নিপীড়ন-বঞ্চনা থেকে রেহাই পেতে ইউরোপমুখী লাখো শরণার্থী ও অভিবাসন-প্রত্যাশীদের মধ্যে সিরিয়ার মানুষই বেশি। এই শরণার্থীদের সামাল দিতে ইউরোপ হিমশিম খাচ্ছে। শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার প্রশ্নে তারা বিভক্ত হয়ে পড়েছে। তারা সমালোচিত হচ্ছে। এত কিছু সত্ত্বেও বাশার আল-আসাদের ওপরই যেন ভরসা ইউরোপের।
ইউরোপীয় নেতা মনে করছেন, বাশারকে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য করলে সংকটের সমাধান হবে না। তিনি জয়ী হলেই কেবল সংঘাতের অবসান হতে পারে, থামতে পারে ইউরোপমুখী সিরীয় শরণার্থীদের ঢল।
সিরিয়ার ব্যাপারে ইউরোপের নির্লিপ্ত আচরণ সংকটকে ঘনীভূত করেছে। তাই এই সংকটের দায় ইউরোপও এড়াতে পারে না।
সিরিয়ার পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে—দেশটির ওপর বাশার সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা প্রায় অসম্ভবই মনে হচ্ছে। বাশারকে যতই সমর্থন বা পুনর্বাসন করা হোক না কেন, তাতে অবস্থার উন্নতি হবে বলে মনে হয় না।
ক্ষমতা স্থিতিশীল হলে বাশার তাঁর জনগণকে দেশে নিরাপদে রাখতে পারবেন—এমন ধারণা ভুল। বরং দেশটির জনগণ ফের এক মস্ত কারাগারে বন্দী হবে, যেমন তারা অতীতে ছিল। বাশারের টিকে থাকায় সিরিয়ার জনগণের জীবন বদলাবে না।—বিজনেস ইনসাইডার অবলম্বনে
No comments