নিহত হাজিদের ৬৫০ জনের ছবি প্রকাশ, ৩ জন বাংলাদেশি
মিনায়
পদদলিত হয়ে মারা যাওয়া ৭৬৯ জন হাজির মধ্যে ৬৫০ জনের ছবি প্রকাশ করেছে সৌদি
কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে তিনজন বাংলাদেশি রয়েছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ রোববার এ কথা বলা হয়েছে। জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেট
জেনারেল-এর কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় এ কথা জানিয়েছে।
নিহত বাংলাদেশি তিনজনের মধ্যে দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁর হলেন খুলনার মো. শহীদুল ইসলাম আর ঢাকার সাভারের আমিনুর রহমান। অন্য আরেকজন পুরুষ হাজিকে বাংলাদেশি বলে শনাক্ত করা হলেও তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
অন্যদিকে আরেক হাজি ফিরোজা খানমের পরিবারের পক্ষ তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ আজ বা আগামীকাল সোমবার নিহত অন্য হাজিদের ছবি প্রকাশ করতে পারে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা করছে।
তবে ঢাকার সাভার থেকে এবার হজে যাওয়া এক আমিনুর রহমান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তির পর সৌদি আরবে প্রথম আলোর প্রতিবেদক ফেরদৌস ফয়সালের সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি প্রথম আলোর প্রতিবেদককে বলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তির কারণে তাঁর পরিচিতজনেরা ভেঙে পড়েছেন বলে বাংলাদেশ থেকে তাঁর কাছে খবর গেছে।
অবশ্য সৌদি আরবে প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপ হওয়া হাজি আমিনুর রহমান ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা আমিনুর রহমান একই ব্যক্তি কি না সেটি প্রথম আলোর প্রতিবেদক তাৎক্ষণিক ভাবে নিশ্চিত করতে পারেননি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মিনায় পদদলনের শিকার হয়ে থাকতে পারেন এমন বাংলাদেশি হাজিদের ছবি মক্কায় বাংলাদেশ হজ মিশনে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে হজ এজেন্ট, আত্মীয়স্বজন ও পরিচিতজনেরা তাঁদের শনাক্ত করতে পারেন। মেডিকেল দলগুলো মক্কার বিভিন্ন হাসপাতালে কাজ করছে ও নিখোঁজ হাজিদের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছে।
রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাস ও জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল হজ মিশনের সঙ্গে মিলে কাজ করে যাচ্ছে। নিখোঁজ হাজিদের বিষয়ে রিপোর্ট করতে অন্য হাজি, তাঁদের সঙ্গী, আত্মীয়স্বজন, হজ গাইড ও এজেন্টদের প্রতি অনুরোধ করা হয়েছে।
হজের আনুষ্ঠানিকতার অংশ হিসেবে গত ২৪ সেপ্টেম্বর মিনায় শয়তানকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে যাওয়ার পথে পদদলিত হয়ে মারা যান ৭৬৯ জন আর ৯৩৪ জন হাজি আহত হয়েছেন। গত ২৫ বছরের মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহতম দুর্ঘটনা।
নিহত বাংলাদেশি তিনজনের মধ্যে দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁর হলেন খুলনার মো. শহীদুল ইসলাম আর ঢাকার সাভারের আমিনুর রহমান। অন্য আরেকজন পুরুষ হাজিকে বাংলাদেশি বলে শনাক্ত করা হলেও তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
অন্যদিকে আরেক হাজি ফিরোজা খানমের পরিবারের পক্ষ তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ আজ বা আগামীকাল সোমবার নিহত অন্য হাজিদের ছবি প্রকাশ করতে পারে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা করছে।
তবে ঢাকার সাভার থেকে এবার হজে যাওয়া এক আমিনুর রহমান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তির পর সৌদি আরবে প্রথম আলোর প্রতিবেদক ফেরদৌস ফয়সালের সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি প্রথম আলোর প্রতিবেদককে বলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তির কারণে তাঁর পরিচিতজনেরা ভেঙে পড়েছেন বলে বাংলাদেশ থেকে তাঁর কাছে খবর গেছে।
অবশ্য সৌদি আরবে প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপ হওয়া হাজি আমিনুর রহমান ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা আমিনুর রহমান একই ব্যক্তি কি না সেটি প্রথম আলোর প্রতিবেদক তাৎক্ষণিক ভাবে নিশ্চিত করতে পারেননি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মিনায় পদদলনের শিকার হয়ে থাকতে পারেন এমন বাংলাদেশি হাজিদের ছবি মক্কায় বাংলাদেশ হজ মিশনে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে হজ এজেন্ট, আত্মীয়স্বজন ও পরিচিতজনেরা তাঁদের শনাক্ত করতে পারেন। মেডিকেল দলগুলো মক্কার বিভিন্ন হাসপাতালে কাজ করছে ও নিখোঁজ হাজিদের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছে।
রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাস ও জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল হজ মিশনের সঙ্গে মিলে কাজ করে যাচ্ছে। নিখোঁজ হাজিদের বিষয়ে রিপোর্ট করতে অন্য হাজি, তাঁদের সঙ্গী, আত্মীয়স্বজন, হজ গাইড ও এজেন্টদের প্রতি অনুরোধ করা হয়েছে।
হজের আনুষ্ঠানিকতার অংশ হিসেবে গত ২৪ সেপ্টেম্বর মিনায় শয়তানকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে যাওয়ার পথে পদদলিত হয়ে মারা যান ৭৬৯ জন আর ৯৩৪ জন হাজি আহত হয়েছেন। গত ২৫ বছরের মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহতম দুর্ঘটনা।
No comments