কাচিন বিদ্রোহীদের ওপর বিমান হামলা-শান্তি স্থাপনে সু চির সাহায্য কামনা
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন রাজ্য সামরিক বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে শান্তি স্থাপনে বিরোধী নেত্রী অং সান সু চির সাহায্য চেয়েছেন মধ্যস্থতাকারীরা। সেখানে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে বিদ্রোহীদের অবস্থানের ওপর বিমান হামলা চালাচ্ছে সামরিক বাহিনী।
এ ঘটনা গৃহযুদ্ধের দিকে মোড় নিচ্ছে আশঙ্কায় বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
কাচিনের রাজধানী মিতকিনার ব্যবসায়ী ও শান্তি আলোচনার মধ্যস্থতাকারী ইয়ুপ জ হকাউং বলেন, 'দেশে বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে শান্তি স্থাপনের দায় রয়েছে সু চির। ভোট চাইতে রাজ্যে এসে শান্তির বার্তা দিয়েছিলেন তিনি। তিনি কাচিনকে ছেড়ে যেতে পারেন না।' হকাউং জানান, প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন ও বিরোধীদলীয় নেতা সু চির কাছে সাহায্য চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। তবে কোনো জবাব পাওয়া যায়নি।
বিদ্রোহীদের অবস্থান লক্ষ্য করে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে সামরিক বাহিনীর বোমাবর্ষণ চললেও হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। হকাউং বলেন, 'সংঘাত বাড়ছে। আমরা যত দ্রুত সম্ভব সংলাপ চাই। মানুষ বড় ধরনের সংকটের মধ্যে রয়েছে।' হকাউং এবং আরো কয়েকজন স্থানীয় ব্যবসায়ীকে নিয়ে গঠিত পিস ক্রিয়েশন গ্রুপ বিষয়টি নিয়ে থেইন সেইনের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করারও আগ্রহ দেখিয়েছেন।
প্রায় ১৭ বছর অস্ত্রবিরতির পর ২০১১ সালে সেনাবাহিনীর সঙ্গে নতুন করে লড়াই শুরু করে কাচিনের বিদ্রোহীরা। সংঘর্ষের কারণে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালায়। গত শতাব্দির ষাটের দশকে মূলত স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংঘর্ষ শুরু করে কাচিন স্বাধীনতা সংস্থার (কেআইও) সামরিক শাখা। পরে স্বাধীনতার দাবি থেকে সরে এসে তারা স্বায়ত্ত শাসনের দাবিতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। সূত্র : এএফপি।
কাচিনের রাজধানী মিতকিনার ব্যবসায়ী ও শান্তি আলোচনার মধ্যস্থতাকারী ইয়ুপ জ হকাউং বলেন, 'দেশে বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে শান্তি স্থাপনের দায় রয়েছে সু চির। ভোট চাইতে রাজ্যে এসে শান্তির বার্তা দিয়েছিলেন তিনি। তিনি কাচিনকে ছেড়ে যেতে পারেন না।' হকাউং জানান, প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন ও বিরোধীদলীয় নেতা সু চির কাছে সাহায্য চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। তবে কোনো জবাব পাওয়া যায়নি।
বিদ্রোহীদের অবস্থান লক্ষ্য করে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে সামরিক বাহিনীর বোমাবর্ষণ চললেও হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। হকাউং বলেন, 'সংঘাত বাড়ছে। আমরা যত দ্রুত সম্ভব সংলাপ চাই। মানুষ বড় ধরনের সংকটের মধ্যে রয়েছে।' হকাউং এবং আরো কয়েকজন স্থানীয় ব্যবসায়ীকে নিয়ে গঠিত পিস ক্রিয়েশন গ্রুপ বিষয়টি নিয়ে থেইন সেইনের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করারও আগ্রহ দেখিয়েছেন।
প্রায় ১৭ বছর অস্ত্রবিরতির পর ২০১১ সালে সেনাবাহিনীর সঙ্গে নতুন করে লড়াই শুরু করে কাচিনের বিদ্রোহীরা। সংঘর্ষের কারণে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালায়। গত শতাব্দির ষাটের দশকে মূলত স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংঘর্ষ শুরু করে কাচিন স্বাধীনতা সংস্থার (কেআইও) সামরিক শাখা। পরে স্বাধীনতার দাবি থেকে সরে এসে তারা স্বায়ত্ত শাসনের দাবিতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। সূত্র : এএফপি।
No comments