ইউক্রেনে প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার পদত্যাগ
ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী মাইকোলা আজারভ পদত্যাগ করেছেন। তাঁর পুরো মন্ত্রিসভাও সরে দাঁড়িয়েছে। প্রেসিডেন্ট ভিক্তর ইয়ানুকোভিচ গতকাল সোমবার আজারভের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন। এ মাসেই ইউক্রেনের নবনির্বাচিত পার্লামেন্টের অধিবেশন বসার কথা রয়েছে।
কিন্তু তার আগেই আকস্মিকভাবে মন্ত্রিপরিষদের পদত্যাগের খবর জানা গেল।
ইউক্রেনের আইনানুসারে, পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হলে তাঁদের পূর্ববর্তী পদ ছেড়ে দিতে হয়। গত ২৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী আজারভ ও উপপ্রধানমন্ত্রী সেরগিয়ে তিগিপকোসহ মন্ত্রিসভার বেশির ভাগ সদস্যই এমপি নির্বাচিত হন। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, নির্বাচনের পর ইয়ানুকোভিচের নেতৃত্বে দেশে গণতান্ত্রিক চর্চার পরিবেশ নিয়েও অনেক নাগরিকের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। সরকার ভেঙে দেওয়ার ক্ষেত্রে এ বিষয়ও প্রভাব ফেলতে পারে। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল রিজিওনাল পার্টি জয় পায়। কিছু স্বতন্ত্র এমপির সমর্থনের পর পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ এবারও তাদের হাতে।
ইউক্রেনের আইনানুসারে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে তাঁর পুরো মন্ত্রিসভাকেও পদত্যাগ করতে হয়। প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে দেওয়া বিবৃতিতে গতকাল বলা হয়, 'প্রধানমন্ত্রী আজারভের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রেসিডেন্ট ইয়ানুকোভিচ।' তবে নতুন সরকার গঠনের আগ পর্যন্ত বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে। বিবৃতিতে বলা হয়, আজারভ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব ছেড়ে পার্লামেন্টের আসন গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
২০১০ সালের মার্চে দায়িত্ব নেন আজারভ। ধারণা করা হচ্ছে, প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ভালেরি খরোশকোভস্কি বা জাতীয় ব্যাংকের প্রধান সেরগিয়ে আরবুজভ নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন। সূত্র : এএফপি।
ইউক্রেনের আইনানুসারে, পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হলে তাঁদের পূর্ববর্তী পদ ছেড়ে দিতে হয়। গত ২৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী আজারভ ও উপপ্রধানমন্ত্রী সেরগিয়ে তিগিপকোসহ মন্ত্রিসভার বেশির ভাগ সদস্যই এমপি নির্বাচিত হন। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, নির্বাচনের পর ইয়ানুকোভিচের নেতৃত্বে দেশে গণতান্ত্রিক চর্চার পরিবেশ নিয়েও অনেক নাগরিকের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। সরকার ভেঙে দেওয়ার ক্ষেত্রে এ বিষয়ও প্রভাব ফেলতে পারে। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল রিজিওনাল পার্টি জয় পায়। কিছু স্বতন্ত্র এমপির সমর্থনের পর পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ এবারও তাদের হাতে।
ইউক্রেনের আইনানুসারে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে তাঁর পুরো মন্ত্রিসভাকেও পদত্যাগ করতে হয়। প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে দেওয়া বিবৃতিতে গতকাল বলা হয়, 'প্রধানমন্ত্রী আজারভের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রেসিডেন্ট ইয়ানুকোভিচ।' তবে নতুন সরকার গঠনের আগ পর্যন্ত বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে। বিবৃতিতে বলা হয়, আজারভ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব ছেড়ে পার্লামেন্টের আসন গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
২০১০ সালের মার্চে দায়িত্ব নেন আজারভ। ধারণা করা হচ্ছে, প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ভালেরি খরোশকোভস্কি বা জাতীয় ব্যাংকের প্রধান সেরগিয়ে আরবুজভ নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন। সূত্র : এএফপি।
No comments