প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন-বিজয়ের মাসে কার স্বার্থে বিএনপির কর্মসূচি?
বিজয়ের মাসে আন্দোলন কর্মসূচি দেওয়ায় বিরোধী দল বিএনপির কঠোর সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি জনগণের হাতে এর বিচারের ভার তুলে দিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন।
গতকাল সোমবার বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের বিজয়ের মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। তিনি পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে এ অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন।
সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ও ঢাকার আশপাশের জেলা থেকে বিভিন্ন ব্যানার, ফেস্টুন, জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা নিয়ে দলের নেতা-কর্মীরা জড়ো হতে থাকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেন, যারা অর্থসম্পদ লুটপাট করেছে, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছে, স্বাধীনতার চেতনা নস্যাৎ করেছে এবং করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তাদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
তিনি আরো বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়েছে। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, বিরোধীদলীয় নেত্রী বিজয়ের মাসে মাসব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন, 'কার বিরুদ্ধে এ আন্দোলন, এটা কি স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য? উনি কি তাদের রক্ষা করতে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন? তিনি (খালেদা) কি পরাজিত শক্তি ডিসেম্বর মাসে আত্মসমর্পণ করায় ব্যথা পেয়েছেন? তাই কি পরাজিত শক্তির সঙ্গে আন্দোলনে হাত মিলিয়েছেন?'
প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, 'রাজাকার-আলবদর, স্বাধীনতাবিরোধীদের সাধ্য নেই বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা, অগ্রগতি নস্যাৎ করতে পারে। তারা বাংলাদেশকে অন্ধকারে ঠেলে দিতে চায়। কিন্তু আমরা আলোর পথের যাত্রী। বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই।'
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, দেশের নতুন প্রজন্ম আজ জানতে চায় স্বাধীনতার ইতিহাস; জানতে চায় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে কারা গণহত্যা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ করেছিল। এ-ও জানতে চায়, কারা স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল। সেই সঙ্গে চায়, গণহত্যার বিচার যেন বাংলার মাটিতে হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, বারবার দরকার শেখ হাসিনার সরকার। কেবল তাঁকে প্রধানমন্ত্রী করার জন্য নয়, বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য। তাঁর নেতৃত্বেই একমাত্র বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন বিজয় উদ্যাপন কমিটির সমন্বয়ক ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ও ঢাকার আশপাশের জেলা থেকে বিভিন্ন ব্যানার, ফেস্টুন, জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা নিয়ে দলের নেতা-কর্মীরা জড়ো হতে থাকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেন, যারা অর্থসম্পদ লুটপাট করেছে, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছে, স্বাধীনতার চেতনা নস্যাৎ করেছে এবং করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তাদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
তিনি আরো বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়েছে। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, বিরোধীদলীয় নেত্রী বিজয়ের মাসে মাসব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন, 'কার বিরুদ্ধে এ আন্দোলন, এটা কি স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য? উনি কি তাদের রক্ষা করতে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন? তিনি (খালেদা) কি পরাজিত শক্তি ডিসেম্বর মাসে আত্মসমর্পণ করায় ব্যথা পেয়েছেন? তাই কি পরাজিত শক্তির সঙ্গে আন্দোলনে হাত মিলিয়েছেন?'
প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, 'রাজাকার-আলবদর, স্বাধীনতাবিরোধীদের সাধ্য নেই বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা, অগ্রগতি নস্যাৎ করতে পারে। তারা বাংলাদেশকে অন্ধকারে ঠেলে দিতে চায়। কিন্তু আমরা আলোর পথের যাত্রী। বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই।'
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, দেশের নতুন প্রজন্ম আজ জানতে চায় স্বাধীনতার ইতিহাস; জানতে চায় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে কারা গণহত্যা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ করেছিল। এ-ও জানতে চায়, কারা স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল। সেই সঙ্গে চায়, গণহত্যার বিচার যেন বাংলার মাটিতে হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, বারবার দরকার শেখ হাসিনার সরকার। কেবল তাঁকে প্রধানমন্ত্রী করার জন্য নয়, বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য। তাঁর নেতৃত্বেই একমাত্র বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন বিজয় উদ্যাপন কমিটির সমন্বয়ক ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments