কাউন্সিল ২৯ ডিসেম্বর-পদ হারানো আর পাওয়া-না পাওয়ার গুঞ্জন আ. লীগে by পাভেল হায়দার চৌধুরী
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জাতীয় ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসছে, কিছু কেন্দ্রীয় নেতার পদ হারানোর শঙ্কা আর কারো কারো পদপ্রাপ্তির আশা ততই বাড়ছে। তবে দলীয় নেতা শেখ হাসিনার সুদৃষ্টিতে থেকে পদ ধরে রাখার নানা কৌশলও চলছে প্রায় প্রকাশ্যে।
বিগত সময় দলীয় কর্মসূচিতে অনেককে দেখা না গেলেও এখন প্রায় সবাই তাতে উপস্থিত থাকছেন। শেখ হাসিনার ধানমণ্ডি কার্যালয় ও বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ে প্রায় নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছেন নেতারা।
সভাপতি পদে শেখ হাসিনা এবং সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে বহাল রেখে অনেক পদে রদবদলের সম্ভাবনা রয়েছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়া পারফরম্যান্স ভালো- এমন কয়েকজনের পদোন্নতির আভাসও পাওয়া গেছে। অন্য একটি সূত্র জানিয়েছে, বঙ্গবন্ধু পরিবারের একজন নিকটাত্মীয়কে চমক হিসেবে নতুন কমিটিতে দেখা যেতে পারে। পাশাপাশি বাদ পড়া প্রবীণ নেতারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে ফিরে আসতে পারেন। আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, আবদুল জলিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ফিরে পেতে পারেন হারানো পদ। বাদ পড়ার মধ্য দিয়ে যেসব পদে পরিবর্তন হতে পারে সেগুলো নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সভাপতিমণ্ডলী, সম্পাদকমণ্ডলী ও সদস্যের মধ্যে কয়েকটি পদ। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আতাউর রহমান খান কায়সার ও আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মৃত্যুতে দুটি পদ শূন্য হওয়ায় কিছুটা বিপাকে পড়েছে দলটি। ফলে ওই চার প্রবীণ নেতার হারানো পদ ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা আরো উজ্জ্বল হয়েছে বলে দাবি করেন কয়েকজন নেতা। শেখ হাসিনার কাছে এর আগে দলীয় পদ ফিরে পাওয়ার দাবি করে তোফায়েল আহমেদ মন্ত্রিসভার দায়িত্বভার নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পেতে পারেন মোহাম্মদ নাসিমও।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ১৯তম জাতীয় সম্মেলন বা কাউন্সিলের মাধ্যমে দলটির 'কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ' নামে ৭৩ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হবে। প্রথমে কাউন্সিলরদের ভোটে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে তাঁরা সভাপতিমণ্ডলীর ১৩ জন সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলীর ৩২ জন সদস্য এবং বাকি ২৬ জন সদস্য নির্বাচন করেন। সাধারণ সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী থাকলেও সচরাচর সভাপতি পদে শেখ হাসিনার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী থাকে না।
সূত্র জানায়, কাউন্সিল সামনে রেখে দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় হতে শুরু করেছেন নেতারা। জাতীয় নির্বাচন, বিরোধী দলের আন্দোলন- এসব বিবেচনায় এনে দলকে আরো শক্তিশালী করতে কেন্দ্রীয় কমিটি পুনর্গঠন করা হবে।
আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা তোফায়েল আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, '২৯ ডিসেম্বর দলের কাউন্সিল হবে, ঠিক আছে। তবে আমরা কোথায় থাকব, কিভাবে থাকব জানি না।'
দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'কে বাদ পড়বে বা কে নেতা হবেন, সে বিষয়ে আমার স্পষ্ট ধারণা নেই। তবে সম্মেলন হলে দলের প্রয়োজনে কেউ বাদ পড়বেন, কোনো নতুন মুখ আসবে অথবা বাদ পড়া কেউ আবার দলের নেতা হবেন- এটা স্বাভাবিক নিয়ম।'
দলের শীর্ষস্থানীয় এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, শেখ হাসিনা গত সম্মেলনে যাঁদের আওয়ামী লীগের কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বভার দিয়েছিলেন তাঁদের তিন বছরের কর্মকাণ্ড নিয়ে মূল্যায়ন রিপোর্ট তৈরি করেছেন। দলীয় কর্মকাণ্ডে নেতাদের অংশগ্রহণ, তাঁদের সাংগঠনিক দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা মূল্যায়ন রিপোর্টে উঠে এসেছে বলে জানান তিনি। এই মূল্যায়ন রিপোর্টের ভিত্তিতে কাউকে বাদ দেওয়া হবে, আবার কাউকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
চলতি মাসের ২৯ তারিখে ক্ষমতাসীন দলের সম্মেলন অনুষ্ঠানের বিষয়টি নিশ্চিত করে সভাপতিমণ্ডলীর অন্য সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, কে আসছেন, কে বাদ পড়ছেন এ নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। তবে সম্মেলনে কমিটি পুনর্গঠন হয়, এবারও হবে।
২০০৯ সালের জুলাই মাসে ক্ষমতাসীন দলের জাতীয় সম্মেলনে (কাউন্সিল) বাদ পড়েন কেন্দ্রীয় কমিটির গুরুত্বপূর্ণ অনেক নেতা। স্থলাভিষিক্ত হন একঝাঁক নতুন মুখ। যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সামনে রেখে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতার সম্মানে ভূষিত হন নতুন নেতারা, সেটি সফল হয়নি বলে মনে করে দলীয় নেতৃত্ব। তাই সরকারের শেষ মুহূর্তে দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে ব্যাপক পরিবর্তনের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলের অনেক নেতা।
যাঁরা বাদ পড়তে পারেন : দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে বাদ পড়া নিয়ে গুঞ্জন চলছে বেশি। এতে যাঁদের নাম আসছে তাঁরা হলেন- সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আসাদুজ্জামান নূর, ডা. বদিউজ্জামান ভুঁইয়া, সদস্য মো. আলতাফ হোসেন, সৈয়দা জেবুন্নেসা হক, মোস্তফা ফারুক, মজিবুর রহমান মজনু। এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে দুজনের কথা শোনা যাচ্ছে, যাঁরা বাদ পড়তে পারেন। তবে তাঁদের নাম কেউ উচ্চারণ করছেন না। যাঁদের পদোন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা যায়, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মোহাম্মদ নাসিম, অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, আখতারুজ্জামান, অ্যাডভোকেট ফজলে রাবি্ব, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মৃণাল কান্তি দাস। বাদ পড়া সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের উপদেষ্টা পরিষদে নেওয়া হতে পারে বলেও আলোচনা চলছে। এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজনও অব্যাহতির তালিকায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।
কাউন্সিলের প্রস্তুতি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নূহ-উল আলম লেনিন বলেন, কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কাউন্সিল হবে। সে অনুযায়ী প্রস্তুতি চলছে। জেলা, উপজেলা, ওয়ার্ড, ইউনিয়নে কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে নানা কার্যক্রম চলছে।
সভাপতি পদে শেখ হাসিনা এবং সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে বহাল রেখে অনেক পদে রদবদলের সম্ভাবনা রয়েছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়া পারফরম্যান্স ভালো- এমন কয়েকজনের পদোন্নতির আভাসও পাওয়া গেছে। অন্য একটি সূত্র জানিয়েছে, বঙ্গবন্ধু পরিবারের একজন নিকটাত্মীয়কে চমক হিসেবে নতুন কমিটিতে দেখা যেতে পারে। পাশাপাশি বাদ পড়া প্রবীণ নেতারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে ফিরে আসতে পারেন। আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, আবদুল জলিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ফিরে পেতে পারেন হারানো পদ। বাদ পড়ার মধ্য দিয়ে যেসব পদে পরিবর্তন হতে পারে সেগুলো নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সভাপতিমণ্ডলী, সম্পাদকমণ্ডলী ও সদস্যের মধ্যে কয়েকটি পদ। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আতাউর রহমান খান কায়সার ও আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মৃত্যুতে দুটি পদ শূন্য হওয়ায় কিছুটা বিপাকে পড়েছে দলটি। ফলে ওই চার প্রবীণ নেতার হারানো পদ ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা আরো উজ্জ্বল হয়েছে বলে দাবি করেন কয়েকজন নেতা। শেখ হাসিনার কাছে এর আগে দলীয় পদ ফিরে পাওয়ার দাবি করে তোফায়েল আহমেদ মন্ত্রিসভার দায়িত্বভার নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পেতে পারেন মোহাম্মদ নাসিমও।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ১৯তম জাতীয় সম্মেলন বা কাউন্সিলের মাধ্যমে দলটির 'কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ' নামে ৭৩ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হবে। প্রথমে কাউন্সিলরদের ভোটে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে তাঁরা সভাপতিমণ্ডলীর ১৩ জন সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলীর ৩২ জন সদস্য এবং বাকি ২৬ জন সদস্য নির্বাচন করেন। সাধারণ সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী থাকলেও সচরাচর সভাপতি পদে শেখ হাসিনার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী থাকে না।
সূত্র জানায়, কাউন্সিল সামনে রেখে দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় হতে শুরু করেছেন নেতারা। জাতীয় নির্বাচন, বিরোধী দলের আন্দোলন- এসব বিবেচনায় এনে দলকে আরো শক্তিশালী করতে কেন্দ্রীয় কমিটি পুনর্গঠন করা হবে।
আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা তোফায়েল আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, '২৯ ডিসেম্বর দলের কাউন্সিল হবে, ঠিক আছে। তবে আমরা কোথায় থাকব, কিভাবে থাকব জানি না।'
দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'কে বাদ পড়বে বা কে নেতা হবেন, সে বিষয়ে আমার স্পষ্ট ধারণা নেই। তবে সম্মেলন হলে দলের প্রয়োজনে কেউ বাদ পড়বেন, কোনো নতুন মুখ আসবে অথবা বাদ পড়া কেউ আবার দলের নেতা হবেন- এটা স্বাভাবিক নিয়ম।'
দলের শীর্ষস্থানীয় এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, শেখ হাসিনা গত সম্মেলনে যাঁদের আওয়ামী লীগের কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বভার দিয়েছিলেন তাঁদের তিন বছরের কর্মকাণ্ড নিয়ে মূল্যায়ন রিপোর্ট তৈরি করেছেন। দলীয় কর্মকাণ্ডে নেতাদের অংশগ্রহণ, তাঁদের সাংগঠনিক দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা মূল্যায়ন রিপোর্টে উঠে এসেছে বলে জানান তিনি। এই মূল্যায়ন রিপোর্টের ভিত্তিতে কাউকে বাদ দেওয়া হবে, আবার কাউকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
চলতি মাসের ২৯ তারিখে ক্ষমতাসীন দলের সম্মেলন অনুষ্ঠানের বিষয়টি নিশ্চিত করে সভাপতিমণ্ডলীর অন্য সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, কে আসছেন, কে বাদ পড়ছেন এ নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। তবে সম্মেলনে কমিটি পুনর্গঠন হয়, এবারও হবে।
২০০৯ সালের জুলাই মাসে ক্ষমতাসীন দলের জাতীয় সম্মেলনে (কাউন্সিল) বাদ পড়েন কেন্দ্রীয় কমিটির গুরুত্বপূর্ণ অনেক নেতা। স্থলাভিষিক্ত হন একঝাঁক নতুন মুখ। যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সামনে রেখে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতার সম্মানে ভূষিত হন নতুন নেতারা, সেটি সফল হয়নি বলে মনে করে দলীয় নেতৃত্ব। তাই সরকারের শেষ মুহূর্তে দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে ব্যাপক পরিবর্তনের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলের অনেক নেতা।
যাঁরা বাদ পড়তে পারেন : দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে বাদ পড়া নিয়ে গুঞ্জন চলছে বেশি। এতে যাঁদের নাম আসছে তাঁরা হলেন- সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আসাদুজ্জামান নূর, ডা. বদিউজ্জামান ভুঁইয়া, সদস্য মো. আলতাফ হোসেন, সৈয়দা জেবুন্নেসা হক, মোস্তফা ফারুক, মজিবুর রহমান মজনু। এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে দুজনের কথা শোনা যাচ্ছে, যাঁরা বাদ পড়তে পারেন। তবে তাঁদের নাম কেউ উচ্চারণ করছেন না। যাঁদের পদোন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা যায়, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মোহাম্মদ নাসিম, অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, আখতারুজ্জামান, অ্যাডভোকেট ফজলে রাবি্ব, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মৃণাল কান্তি দাস। বাদ পড়া সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের উপদেষ্টা পরিষদে নেওয়া হতে পারে বলেও আলোচনা চলছে। এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজনও অব্যাহতির তালিকায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।
কাউন্সিলের প্রস্তুতি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নূহ-উল আলম লেনিন বলেন, কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কাউন্সিল হবে। সে অনুযায়ী প্রস্তুতি চলছে। জেলা, উপজেলা, ওয়ার্ড, ইউনিয়নে কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে নানা কার্যক্রম চলছে।
No comments