গবেষণা প্রতিবেদন-'লাগামহীন' কার্বন নিঃসরণে ঝুঁকি বাড়ছে
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের লাগাম টেনে ধরা দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে। শিল্প বিপ্লবের আগের চেয়ে তাপমাত্রার বৃদ্ধি দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ধরে রাখা যাচ্ছে না। গবেষকরা বলছেন, ২০১২ সালে কার্বন নিঃসরণ হয়েছে তিন হাজার ৫৬০ কোটি টন, যা আগের বছরের তুলনায় দুই দশমিক ছয় শতাংশ বেশি।
তাঁদের আশঙ্কা, চলমান কার্বন নিঃসরণের মাত্রা জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।
গ্লোবাল কার্বন প্রজেক্ট নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২ সালে কার্বন নিঃসরণ হয়েছে তিন হাজার ৫৬০ কোটি টন। ১৯৯০ সালের তুলনায় এটি ৫৮ শতাংশ বেশি। প্রতিবেদনটি বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী ন্যাচার ক্লাইমেট চেঞ্জে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকরা বলছেন, ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের পেছনে এ নিঃসরণ বড় ভূমিকা রাখবে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, আশির দশকে কার্বন ডাই-অঙ্াইডের পরিমাণ বাড়ে ১.৯ শতাংশ। ১৯৯০ সালে বাড়ে ১ শতাংশ। ২০০০ সাল পর্যন্ত তা বাড়ে ৩.১ শতাংশ।
যুক্তরাজ্যের ইস্ট অ্যাংলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টিন্ডাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ রিসার্চের পরিচালক করিন লা কুইয়ার বলেন, বিজ্ঞানীদের কথা কেউ শুনছে না। চলমান কার্বন নিঃসরণের মাত্রা জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। সূত্র : বিবিসি নিউজ, এএফপি।
গ্লোবাল কার্বন প্রজেক্ট নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২ সালে কার্বন নিঃসরণ হয়েছে তিন হাজার ৫৬০ কোটি টন। ১৯৯০ সালের তুলনায় এটি ৫৮ শতাংশ বেশি। প্রতিবেদনটি বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী ন্যাচার ক্লাইমেট চেঞ্জে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকরা বলছেন, ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের পেছনে এ নিঃসরণ বড় ভূমিকা রাখবে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, আশির দশকে কার্বন ডাই-অঙ্াইডের পরিমাণ বাড়ে ১.৯ শতাংশ। ১৯৯০ সালে বাড়ে ১ শতাংশ। ২০০০ সাল পর্যন্ত তা বাড়ে ৩.১ শতাংশ।
যুক্তরাজ্যের ইস্ট অ্যাংলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টিন্ডাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ রিসার্চের পরিচালক করিন লা কুইয়ার বলেন, বিজ্ঞানীদের কথা কেউ শুনছে না। চলমান কার্বন নিঃসরণের মাত্রা জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। সূত্র : বিবিসি নিউজ, এএফপি।
No comments