জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর ইঙ্গিত অর্থমন্ত্রীর
আবারও জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর ইঙ্গিত দিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তবে কবে বাড়ানো হবে, তা স্পষ্ট করেননি তিনি। তবে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘শীতের শুরুটা একটা ভালো সময়।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সফররত প্রতিনিধিদলের সঙ্গে গতকাল সোমবার সচিবালয়ে বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন মিশন-প্রধান ডেভিড কাউয়েন।
সম্প্রসারিত ঋণসহায়তা (ইসিএফ) বাবদ সাত কিস্তিতে ১০০ কোটি ডলার বাংলাদেশকে দেওয়ার কথা আইএমএফের। এর মধ্যে গত এপ্রিলে প্রথম কিস্তির অর্থ দিয়েছে সংস্থাটি। দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পেতে সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু আইএমএফের রয়েছে নানা শর্ত। সেসব শর্তপূরণের অংশ হিসেবেই তেলের দাম বাড়ানোর পথে যাচ্ছে সরকার।
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার প্রথমেই অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘কী কী বিষয় নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, তা এখন বলব না।’ তার পরই তিনি বলেন, মূল্য সংযোজন কর (মূসক) আইন, ব্যাংক কোম্পানি আইন, পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা, ভর্তুকি, জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় ইত্যাদি আলোচনায় উঠে এসেছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘মূসক নিয়ে আর কোনো সমস্যা নেই। ব্যাংক কোম্পানি আইন নিয়ে তারা কিছু বলেছে, আমরাও বলেছি। এর মধ্যে অন্যতম হলো পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা কত হবে। এটি সমঝোতা হয়ে যাবে বলে মনে হয়।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সারে ভর্তুকি নিয়ে আমরা নিজেরাই কাজ করছি। আইএমএফ অপেক্ষা করছে। এ নিয়ে আমরা কী করছি, তা তারা দেখবে। জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় নিয়েও কাজ করছি। প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কথা হয়েছে। ভারত, নেপাল ইত্যাদি দেশের সঙ্গে এ দাম মেলানো হবে এবং যথাসময়েই তা করা হবে।’
ইসিএফের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ আগামী জানুয়ারিতেই পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন মুহিত। তিনি বলেন, ‘আমরা যেসব প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, সেগুলোই আমরা করব। মনে হয় আমরা সঠিক পথেই আছি।’
যেসব বিষয়ে এখনো সমঝোতা হয়নি, সফর শেষ করে আইএমএফ মিশন চলে যাওয়ার আগেই তা মিটমাট হয়ে যাবে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী।
রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগ দিতে দেরি হচ্ছে কেন, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার।’ কবে হবে, প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন আর তারিখ বলি না।’
রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্ষমতা বাড়ছে কি না, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘পরিচালকদের নিয়োগ দেয় মূলত সরকার। শেষ পর্যন্ত বলে ফেললাম। এ কথাটা আমার বলা উচিত ছিল না।’ অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, পরিচালক নিয়োগে নয়, বরং রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের নিয়োগের বিষয়ে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে।
সম্প্রসারিত ঋণসহায়তা (ইসিএফ) বাবদ সাত কিস্তিতে ১০০ কোটি ডলার বাংলাদেশকে দেওয়ার কথা আইএমএফের। এর মধ্যে গত এপ্রিলে প্রথম কিস্তির অর্থ দিয়েছে সংস্থাটি। দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পেতে সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু আইএমএফের রয়েছে নানা শর্ত। সেসব শর্তপূরণের অংশ হিসেবেই তেলের দাম বাড়ানোর পথে যাচ্ছে সরকার।
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার প্রথমেই অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘কী কী বিষয় নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, তা এখন বলব না।’ তার পরই তিনি বলেন, মূল্য সংযোজন কর (মূসক) আইন, ব্যাংক কোম্পানি আইন, পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা, ভর্তুকি, জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় ইত্যাদি আলোচনায় উঠে এসেছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘মূসক নিয়ে আর কোনো সমস্যা নেই। ব্যাংক কোম্পানি আইন নিয়ে তারা কিছু বলেছে, আমরাও বলেছি। এর মধ্যে অন্যতম হলো পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা কত হবে। এটি সমঝোতা হয়ে যাবে বলে মনে হয়।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সারে ভর্তুকি নিয়ে আমরা নিজেরাই কাজ করছি। আইএমএফ অপেক্ষা করছে। এ নিয়ে আমরা কী করছি, তা তারা দেখবে। জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় নিয়েও কাজ করছি। প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কথা হয়েছে। ভারত, নেপাল ইত্যাদি দেশের সঙ্গে এ দাম মেলানো হবে এবং যথাসময়েই তা করা হবে।’
ইসিএফের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ আগামী জানুয়ারিতেই পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন মুহিত। তিনি বলেন, ‘আমরা যেসব প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, সেগুলোই আমরা করব। মনে হয় আমরা সঠিক পথেই আছি।’
যেসব বিষয়ে এখনো সমঝোতা হয়নি, সফর শেষ করে আইএমএফ মিশন চলে যাওয়ার আগেই তা মিটমাট হয়ে যাবে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী।
রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগ দিতে দেরি হচ্ছে কেন, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার।’ কবে হবে, প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন আর তারিখ বলি না।’
রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্ষমতা বাড়ছে কি না, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘পরিচালকদের নিয়োগ দেয় মূলত সরকার। শেষ পর্যন্ত বলে ফেললাম। এ কথাটা আমার বলা উচিত ছিল না।’ অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, পরিচালক নিয়োগে নয়, বরং রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের নিয়োগের বিষয়ে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে।
No comments