আরাফাতের দেহাবশেষ থেকে ৬০ নমুনা সংগ্রহ
ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের নেতা ইয়াসির আরাফাতের দেহাবশেষ থেকে ৬০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তাঁর মৃত্যু 'পলোনিয়াম-২১০' নামের তেজস্ক্রিয় উপাদানের বিষক্রিয়ায় হয়েছে কি না, তা এসব নমুনা থেকে পরীক্ষা করে দেখা হবে।
সুইজারল্যান্ডের একটি পত্রিকা গত রবিবার তদন্তকারীদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায়।
মৃত্যুর আট বছর পর গত সপ্তাহে আরাফাতের দেহাবশেষ কবর থেকে তোলা হয়। একজন ফিলিস্তিনি প্যাথলজিস্ট দেহাবশেষ থেকে নমুনা সংগ্রহ করেন। পরে ফিলিস্তিন ছাড়াও ওই নমুনা ফরাসি, সুইস ও রুশ তদন্তকারীদের দেওয়া হয়।
সুইজারল্যান্ডের লসেনে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি সেন্টার অব লিগ্যাল মেডিসিনের পরিচালক প্যাট্রিক ম্যাঙ্গিন জানান, ফিলিস্তিনি ওই প্যাথলজিস্ট তদন্তের জন্য '৬০টি নমুনা' সংগ্রহ করেন। আরাফাতের স্ত্রী সুহার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ফরাসি দল তদন্ত পরিচালনা করছে। রুশদের নিয়োগ দিয়েছে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। ম্যাঙ্গিন জানান, তদন্ত শেষ হতে তিন থেকে চার মাস লাগবে।
এ বিশ্ববিদ্যালয়কে সঙ্গে নিয়েই আরাফাতের মৃত্যু বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যচিত্র তৈরি করেছিল কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরা।
ফিলিস্তিন তদন্তদলের প্রধান তওফিক তিরাউয়ি দেহাবশেষ তোলার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরপরই বলেছিলেন, পলোনিয়ামের কারণে আরাফাতের মৃত্যু হয়েছ_এমন প্রমাণ মিললে রামাল্লাহ বিষয়টি নিয়ে হেগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে যাবে।
ফ্রান্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরাফাত ২০০৪ সালের ১১ নভেম্বর মারা যান। ফিলিস্তিনিরা মনে করে, আরাফাতকে বিষ দিয়ে হত্যা করেছে ইসরায়েল। চলতি বছর জানা যায়, আরাফাতের ব্যবহার করা জিনিসপত্রে পলোনিয়ামের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এরপর সুহার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ফ্রান্সের একটি আদালত বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। সূত্র : এএফপি, জিনিউজ।
মৃত্যুর আট বছর পর গত সপ্তাহে আরাফাতের দেহাবশেষ কবর থেকে তোলা হয়। একজন ফিলিস্তিনি প্যাথলজিস্ট দেহাবশেষ থেকে নমুনা সংগ্রহ করেন। পরে ফিলিস্তিন ছাড়াও ওই নমুনা ফরাসি, সুইস ও রুশ তদন্তকারীদের দেওয়া হয়।
সুইজারল্যান্ডের লসেনে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি সেন্টার অব লিগ্যাল মেডিসিনের পরিচালক প্যাট্রিক ম্যাঙ্গিন জানান, ফিলিস্তিনি ওই প্যাথলজিস্ট তদন্তের জন্য '৬০টি নমুনা' সংগ্রহ করেন। আরাফাতের স্ত্রী সুহার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ফরাসি দল তদন্ত পরিচালনা করছে। রুশদের নিয়োগ দিয়েছে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। ম্যাঙ্গিন জানান, তদন্ত শেষ হতে তিন থেকে চার মাস লাগবে।
এ বিশ্ববিদ্যালয়কে সঙ্গে নিয়েই আরাফাতের মৃত্যু বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যচিত্র তৈরি করেছিল কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরা।
ফিলিস্তিন তদন্তদলের প্রধান তওফিক তিরাউয়ি দেহাবশেষ তোলার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরপরই বলেছিলেন, পলোনিয়ামের কারণে আরাফাতের মৃত্যু হয়েছ_এমন প্রমাণ মিললে রামাল্লাহ বিষয়টি নিয়ে হেগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে যাবে।
ফ্রান্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরাফাত ২০০৪ সালের ১১ নভেম্বর মারা যান। ফিলিস্তিনিরা মনে করে, আরাফাতকে বিষ দিয়ে হত্যা করেছে ইসরায়েল। চলতি বছর জানা যায়, আরাফাতের ব্যবহার করা জিনিসপত্রে পলোনিয়ামের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এরপর সুহার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ফ্রান্সের একটি আদালত বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। সূত্র : এএফপি, জিনিউজ।
No comments