সূর্য থেকে পানি পেয়ে টইটুম্বুর চাঁদ
সূর্য থেকে পানি পেয়ে রীতিমতো টইটুম্বুর চাঁদ। পৃথিবীর পড়শিকে সৃষ্টির আদি থেকে পানি যুগিয়ে যাচ্ছে সোলার উইন্ড। চাঞ্চল্যকর এই দাবি মার্কিন মুলুকের তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের। তাদের আরও দাবি, পানির পরিমাণ এতটাই যে, তাতে নাকি প্রয়োজন মিটবে ভবিষ্যতে চাঁদে উঁকিঝুঁকি দেয়া অভিযাত্রীদের।
গবেষকরা বলছেন, চাঁদের মাটির একটা অংশ রীতিমতো জলসিক্ত। গত পাঁচ বছর ধরে মহাকাশযান পর্যবেক্ষণ এবং অ্যাপোলোর পরীক্ষাগারে নিরন্তর গবেষণা এ বিষয়ে তথ্য যুগিয়েছিল আগেই। এবার এলো আরও চমকপ্রদ ফল।
গবেষকরা বলছেন, চাঁদের মাটির এই জলসিক্ততার জন্য দায়ী নাকি সূর্য! চাঁদের মাটি পর্যন্ত পৌঁছে যায় যে সোলার উইন্ড, তার ভিতরে থাকা আয়নিত হাইড্রোজেন চাঁদের মাটির উপরে থাকা অক্সিজেনের সংস্পর্শে এসে তৈরি করছে এই রসসিক্ততা।
চাঁদের মাটি জুড়ে জলীয় পদার্থের আধিক্য। শুধু তাই নয়, চাঁদ জুড়ে বেশ কয়েক মিটার গভীর পর্যন্ত গেছে এই সিক্ত মাটি। এতটা ব্যাপক তার আয়তন যে, বিজ্ঞানীরা এখন ভাবছেন, ভবিষ্যতে চাঁদে মানুষ পাঠালে তাদের প্রয়োজনও মেটাতে পারে চন্দ্রপৃষ্ঠের এই সিক্ততা।
এই গবেষণা চাঁদে পানির উত্স নিয়ে বেশ কয়েক বছর আগের মীমাংসা না হওয়া প্রশ্নের উত্তর দিল বলে মনে করছেন বিজ্ঞানী মহল। সেসব হিসাব ছেড়ে আপাতত মার্কিন মুলুকের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, টেনেসে বিশ্ববিদ্যালয় এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা তাদের নবলব্ধ গবেষণার ফল নিয়ে রীতিমতো উত্তেজিত। সূত্র: ওয়েবসাইট।
চাঁদের মাটি জুড়ে জলীয় পদার্থের আধিক্য। শুধু তাই নয়, চাঁদ জুড়ে বেশ কয়েক মিটার গভীর পর্যন্ত গেছে এই সিক্ত মাটি। এতটা ব্যাপক তার আয়তন যে, বিজ্ঞানীরা এখন ভাবছেন, ভবিষ্যতে চাঁদে মানুষ পাঠালে তাদের প্রয়োজনও মেটাতে পারে চন্দ্রপৃষ্ঠের এই সিক্ততা।
এই গবেষণা চাঁদে পানির উত্স নিয়ে বেশ কয়েক বছর আগের মীমাংসা না হওয়া প্রশ্নের উত্তর দিল বলে মনে করছেন বিজ্ঞানী মহল। সেসব হিসাব ছেড়ে আপাতত মার্কিন মুলুকের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, টেনেসে বিশ্ববিদ্যালয় এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা তাদের নবলব্ধ গবেষণার ফল নিয়ে রীতিমতো উত্তেজিত। সূত্র: ওয়েবসাইট।
No comments