ক্ষুদ্রঋণ সংস্থায় প্রশাসক নিয়োগের ক্ষমতা চায় এমআরএ by আবুল কাশেম
ক্ষুদ্রঋণ পরিচালনাকারী এনজিও-গুলোতে প্রশাসক নিয়োগের ক্ষমতা চেয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ)। একই সঙ্গে প্রয়োজনে অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ক্ষুদ্রঋণ পরিচালনাকারী এনজিওগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া এবং চেয়ারম্যানসহ নতুন পর্ষদ গঠনের ক্ষমতাও চেয়েছে এমআরএ।
কোনো প্রতিষ্ঠানে এমআরএর নিয়োগ দেওয়া চেয়ারম্যান ও প্রশাসক ওই প্রতিষ্ঠানে সমুদয় কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে ছয় মাস এবং পরে আরো ছয় মাসের জন্য প্রশাসক ও চেয়ারম্যানের মেয়াদ বাড়ানো যাবে। তবে এমআরএর নির্দেশনা অনুযায়ী এ সময়ের মধ্যেও ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত প্রশাসকই দায়িত্ব পালন করতে থাকবেন।
এমআরএর বোর্ড সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার পর সম্প্রতি তা অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এমআরএর এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাজহারুল হক সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বর্তমান আইন অনুযায়ী অনিয়মে জড়িত ক্ষুদ্রঋণ দান প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহীকে অপসারণের ক্ষমতা এমআরএর রয়েছে। কিন্তু কোনো প্রতিষ্ঠানে চেয়ারম্যান বা প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা তাদের নেই। এর ফলে আমরা কোনো কিছু ভাঙতে পারছি, কিন্তু গড়তে পারছি না। তাই এমআরএ যাতে পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া, অপসারণ করা চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহীর জায়গায় নতুন চেয়ারম্যান ও প্রশাসক নিয়োগ দিতে পারে সেজন্য বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।'
ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, 'ব্যাংকগুলো নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ক্ষমতা রয়েছে। সরকার ডেসটিনিতে প্রশাসক নিয়োগ করতে গিয়ে দেখছে যে, কম্পানি আইনে এ ধরনের সুযোগ নেই। এখন কম্পানি আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। তাই এমআরএ আগে থেকেই আইন সংশোধন করতে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছে।'
ক্ষুদ্রঋণ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ক্রেডিট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরামের (সিডিএফ) নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল আউয়াল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সরকার সব কিছু রাজনৈতিকভাবে দেখে। সরকারের হাতও অনেক লম্বা। তাই আমাদের ভয় হলো, অতীতের মতো রাজনৈতিকভাবে এ আইনের অপব্যবহার হয় কি না। প্রশাসক নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে ক্ষুদঋণের মডেল হিসেবে স্বীকৃত, সে ভাবমূর্তি আর থাকবে না। সরকারের রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে পড়ে এ খাতে বিপর্যয় নেমে আসবে। বর্তমান আইনে চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে অপসারণের সুযোগ আছে, এটাই যথেষ্ট।'
এমআরএ সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাবে কয়েকটি ধারা সংযোজনের অনুরোধ করা হয়েছে। মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি আইন-২০০৬-এর ধারা ৫২-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি বিধিমালা-২০১০-এ ৮(ক) নামে তিনটি উপবিধি সংযোজনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে উপবিধি (১)-এ বলা হয়েছে, 'মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি আইন-২০০৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কোনো ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান বা অন্য কোনো সদস্য বা উহার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে তাহার পদ হইতে অপসারণ করা হইলে কর্তৃপক্ষ অপসারিত চেয়ারম্যান/ পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহীর স্থলে নতুন চেয়ারম্যান/ পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা প্রশাসক নিয়োগ করিতে পারিবে অথবা প্রয়োজনে পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়ে তা পুনর্গঠনের জন্য প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা প্রধান করিতে পারিবে।'
উপবিধি (২)-এ বলা হয়েছে, 'উপবিধি (১)-এর অধীন কর্তৃপক্ষ (এমআরএ) কর্তৃক চেয়ারম্যান/পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহী বা প্রশাসক নিয়োগপ্রাপ্ত হইলে সংশ্লিষ্ট ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী উক্ত নিয়োগপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান/পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা প্রশাসক সমুদয় কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন।'
উপবিধি (৩)-এ বলা হয়েছে, 'কর্তৃপক্ষ কর্তৃক এরূপ নিয়োগপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান/পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা প্রশাসক ছয় মাস দায়িত্ব পালন করিতে পারিবে। কর্তৃপক্ষ তার বিবেচনায় উক্ত নিয়োগের সময়কাল আরো ছয় মাস বৃদ্ধি করিতে পারিবে। উক্ত বর্ধিত সময়কালের মধ্যে কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মোতাবেক বিধি ৮ ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চেয়ারম্যান বা পর্ষদ সদস্য নির্বাচন সম্পন্ন করিতে হইবে এবং নির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ করিবেন। তবে শর্ত থাকে যে, কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা প্রশাসক তাহার দায়িত্ব পালন করিতে পারিবেন।'
অর্থমন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাবে বিধিমালা সংশোধনের যৌক্তিকতা প্রসঙ্গে এমআরএ বলেছে, নতুন চেয়ারম্যান বা প্রশাসক নিয়োগের ক্ষমতা না থাকায় জনস্বার্থ বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত কোনো কোনো ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহীকে অপসারণ করা হলেও ওই সব পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বর্তমানে কিছু কিছু ক্ষুদ্রঋণ দান প্রতিষ্ঠান সদস্যদের সঞ্চয়ের টাকা আত্মসাতসহ জনস্বার্থবিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে অপসারণের পর প্রশাসক নিয়োগ বা পর্ষদ ভেঙে দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানে জমা করা সদস্যদের আমানতের নিরাপত্তা প্রদান এবং এ খাতের আর্থিক ও ব্যবস্থাপনাগত শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখার জন্য এ বিধান জারি করার বিষয়টি মন্ত্রণালয় বিবেচনা করতে পারে।
এমআরএর বোর্ড সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার পর সম্প্রতি তা অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এমআরএর এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাজহারুল হক সোমবার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বর্তমান আইন অনুযায়ী অনিয়মে জড়িত ক্ষুদ্রঋণ দান প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহীকে অপসারণের ক্ষমতা এমআরএর রয়েছে। কিন্তু কোনো প্রতিষ্ঠানে চেয়ারম্যান বা প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা তাদের নেই। এর ফলে আমরা কোনো কিছু ভাঙতে পারছি, কিন্তু গড়তে পারছি না। তাই এমআরএ যাতে পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া, অপসারণ করা চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহীর জায়গায় নতুন চেয়ারম্যান ও প্রশাসক নিয়োগ দিতে পারে সেজন্য বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।'
ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, 'ব্যাংকগুলো নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ক্ষমতা রয়েছে। সরকার ডেসটিনিতে প্রশাসক নিয়োগ করতে গিয়ে দেখছে যে, কম্পানি আইনে এ ধরনের সুযোগ নেই। এখন কম্পানি আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। তাই এমআরএ আগে থেকেই আইন সংশোধন করতে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছে।'
ক্ষুদ্রঋণ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ক্রেডিট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরামের (সিডিএফ) নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল আউয়াল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সরকার সব কিছু রাজনৈতিকভাবে দেখে। সরকারের হাতও অনেক লম্বা। তাই আমাদের ভয় হলো, অতীতের মতো রাজনৈতিকভাবে এ আইনের অপব্যবহার হয় কি না। প্রশাসক নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে ক্ষুদঋণের মডেল হিসেবে স্বীকৃত, সে ভাবমূর্তি আর থাকবে না। সরকারের রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে পড়ে এ খাতে বিপর্যয় নেমে আসবে। বর্তমান আইনে চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে অপসারণের সুযোগ আছে, এটাই যথেষ্ট।'
এমআরএ সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাবে কয়েকটি ধারা সংযোজনের অনুরোধ করা হয়েছে। মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি আইন-২০০৬-এর ধারা ৫২-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি বিধিমালা-২০১০-এ ৮(ক) নামে তিনটি উপবিধি সংযোজনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে উপবিধি (১)-এ বলা হয়েছে, 'মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি আইন-২০০৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কোনো ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান বা অন্য কোনো সদস্য বা উহার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে তাহার পদ হইতে অপসারণ করা হইলে কর্তৃপক্ষ অপসারিত চেয়ারম্যান/ পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহীর স্থলে নতুন চেয়ারম্যান/ পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা প্রশাসক নিয়োগ করিতে পারিবে অথবা প্রয়োজনে পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়ে তা পুনর্গঠনের জন্য প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা প্রধান করিতে পারিবে।'
উপবিধি (২)-এ বলা হয়েছে, 'উপবিধি (১)-এর অধীন কর্তৃপক্ষ (এমআরএ) কর্তৃক চেয়ারম্যান/পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহী বা প্রশাসক নিয়োগপ্রাপ্ত হইলে সংশ্লিষ্ট ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী উক্ত নিয়োগপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান/পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা প্রশাসক সমুদয় কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন।'
উপবিধি (৩)-এ বলা হয়েছে, 'কর্তৃপক্ষ কর্তৃক এরূপ নিয়োগপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান/পর্ষদ সদস্য বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা প্রশাসক ছয় মাস দায়িত্ব পালন করিতে পারিবে। কর্তৃপক্ষ তার বিবেচনায় উক্ত নিয়োগের সময়কাল আরো ছয় মাস বৃদ্ধি করিতে পারিবে। উক্ত বর্ধিত সময়কালের মধ্যে কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মোতাবেক বিধি ৮ ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চেয়ারম্যান বা পর্ষদ সদস্য নির্বাচন সম্পন্ন করিতে হইবে এবং নির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ করিবেন। তবে শর্ত থাকে যে, কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা প্রশাসক তাহার দায়িত্ব পালন করিতে পারিবেন।'
অর্থমন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাবে বিধিমালা সংশোধনের যৌক্তিকতা প্রসঙ্গে এমআরএ বলেছে, নতুন চেয়ারম্যান বা প্রশাসক নিয়োগের ক্ষমতা না থাকায় জনস্বার্থ বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত কোনো কোনো ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহীকে অপসারণ করা হলেও ওই সব পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বর্তমানে কিছু কিছু ক্ষুদ্রঋণ দান প্রতিষ্ঠান সদস্যদের সঞ্চয়ের টাকা আত্মসাতসহ জনস্বার্থবিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে অপসারণের পর প্রশাসক নিয়োগ বা পর্ষদ ভেঙে দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানে জমা করা সদস্যদের আমানতের নিরাপত্তা প্রদান এবং এ খাতের আর্থিক ও ব্যবস্থাপনাগত শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখার জন্য এ বিধান জারি করার বিষয়টি মন্ত্রণালয় বিবেচনা করতে পারে।
No comments