জর্দানে গোপনে টাস্কফোর্স পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
জর্দানের সশস্ত্র বাহিনীকে সহায়তা দিতে
যুক্তরাষ্ট্র গোপনে বিশেষ বাহিনী (টাস্কফোর্স) পাঠিয়েছে। দেশটিতে সিরীয়
শরণার্থীর ঢল সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। তাই
যুক্তরাষ্ট্রের তরফে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়। নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকায়
প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ দাবি করা হয়েছে।
টাস্কফোর্সে ১৫০ জনেরও বেশি পরিকল্পনাবিদ ও বিশেষজ্ঞ রয়েছেন। তবে এ বিষয়ে জর্দান কোনো মন্তব্য করেনি।
সিরিয়ায় ১৮ মাস ধরে চলা সহিংসতার কারণে এক লাখ ৮০ হাজারের বেশি মানুষ পাশের দেশ জর্দানে আশ্রয় নিয়েছে। নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, এসব শরণার্থীকে সামাল দিতে এবং তাদের খাবার, ওষুধ ও পানীয়ের ব্যবস্থা করতে হিমশিম খাচ্ছে জর্দানের সেনাবাহিনী। তাদের সহায়তা দিতেই যুক্তরাষ্ট্রের টাস্কফোর্স জর্দানে আসে। পাশাপাশি সিরিয়ার রাসায়নিক ও জৈব রাসায়নিক অস্ত্রের নিরাপত্তা বিধানও তাদের লক্ষ্য। তাদের আশঙ্কা, এই অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে সহিংসতা ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, সিরিয়া ও জর্দানের মধ্যবর্তী স্থানে 'বাফার জোন' গড়ে তোলার পরিকল্পনাও ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। সিরিয়া ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করবে না বলে জানিয়েছিল ওবামা প্রশাসন। তারা সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদবিরোধী বাহিনীকে যোগাযোগ সরঞ্জামাদি দিয়ে সহায়তা করার কথা বলেছিল। তবে সিরিয়ার সঙ্গে থাকা জর্দানের ৩৫ মাইল সীমান্তের কারণেই যুক্তরাষ্ট্র তাদের নীতিতে পরিবর্তন আনে।
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, টাস্কফোর্সের নেতৃত্বে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। জর্দানে তাঁদের মিশন শুরু হয় চলতি গ্রীষ্মে। গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র একটি সামরিক মহড়ার আয়োজন করেছিল। এ মহড়া শেষে রাজধানী আম্মানের উত্তরে একটি ছোট শিবির গড়ে যুক্তরাষ্ট্র। কর্মকর্তারা জানান, ওই শিবিরে যোগাযোগ ও লজিস্টিক বিশেষজ্ঞ, প্রশিক্ষক, পরিকল্পনাবিদ এবং অন্যান্য সদস্য রয়েছে। এ ছাড়া টাস্কফোর্সে পররাষ্ট্র দপ্তরের জনসংখ্যা, শরণার্থী ও অভিবাসনবিষয়ক ব্যুরোর একজন কর্মকর্তাকেও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
পেন্টাগনের প্রেস সেক্রেটারি জর্জ লিটল বলেন, 'সিরিয়া ইস্যুতে সাম্প্রতিক সময়ে আমরা জর্দানের সঙ্গে কাজ করছি।' সূত্র : নিউ ইয়র্ক টাইমস।
সিরিয়ায় ১৮ মাস ধরে চলা সহিংসতার কারণে এক লাখ ৮০ হাজারের বেশি মানুষ পাশের দেশ জর্দানে আশ্রয় নিয়েছে। নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, এসব শরণার্থীকে সামাল দিতে এবং তাদের খাবার, ওষুধ ও পানীয়ের ব্যবস্থা করতে হিমশিম খাচ্ছে জর্দানের সেনাবাহিনী। তাদের সহায়তা দিতেই যুক্তরাষ্ট্রের টাস্কফোর্স জর্দানে আসে। পাশাপাশি সিরিয়ার রাসায়নিক ও জৈব রাসায়নিক অস্ত্রের নিরাপত্তা বিধানও তাদের লক্ষ্য। তাদের আশঙ্কা, এই অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে সহিংসতা ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, সিরিয়া ও জর্দানের মধ্যবর্তী স্থানে 'বাফার জোন' গড়ে তোলার পরিকল্পনাও ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। সিরিয়া ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করবে না বলে জানিয়েছিল ওবামা প্রশাসন। তারা সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদবিরোধী বাহিনীকে যোগাযোগ সরঞ্জামাদি দিয়ে সহায়তা করার কথা বলেছিল। তবে সিরিয়ার সঙ্গে থাকা জর্দানের ৩৫ মাইল সীমান্তের কারণেই যুক্তরাষ্ট্র তাদের নীতিতে পরিবর্তন আনে।
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, টাস্কফোর্সের নেতৃত্বে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। জর্দানে তাঁদের মিশন শুরু হয় চলতি গ্রীষ্মে। গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র একটি সামরিক মহড়ার আয়োজন করেছিল। এ মহড়া শেষে রাজধানী আম্মানের উত্তরে একটি ছোট শিবির গড়ে যুক্তরাষ্ট্র। কর্মকর্তারা জানান, ওই শিবিরে যোগাযোগ ও লজিস্টিক বিশেষজ্ঞ, প্রশিক্ষক, পরিকল্পনাবিদ এবং অন্যান্য সদস্য রয়েছে। এ ছাড়া টাস্কফোর্সে পররাষ্ট্র দপ্তরের জনসংখ্যা, শরণার্থী ও অভিবাসনবিষয়ক ব্যুরোর একজন কর্মকর্তাকেও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
পেন্টাগনের প্রেস সেক্রেটারি জর্জ লিটল বলেন, 'সিরিয়া ইস্যুতে সাম্প্রতিক সময়ে আমরা জর্দানের সঙ্গে কাজ করছি।' সূত্র : নিউ ইয়র্ক টাইমস।
No comments