অল্প স্বল্প গল্প
বিদ্যুৎ বিভ্রাট! অতঃপর... এফডিসির চার নম্বর স্টুডিওতে চলছে পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনি ছবির শুটিং। রাজ্জাক, আনোয়ারার সঙ্গে শাকিব খান শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন। সবেমাত্র আনোয়ারা শাকিব খানের উদ্দেশে একটা সংলাপ শেষ করেছেন, দৃশ্যটি ধারণও শেষ হয়নি, হঠাৎ পুরো বাড়ি অন্ধকার! পরিচালক ‘কাট...কাট... কাট...’ বলে উঠলেন।
মানে বিদ্যুৎ বিরতি! অন্ধকারে একজন বলে উঠলেন, ‘এই হলো আমাদের এফডিসির অবস্থা! তাৎক্ষণিক কোনো সাপোর্ট নেই। এখন জেনারেটর চালু করতেও কমপক্ষে ২০ মিনিট যাবে।’ গেলও তাই। ততক্ষণে মেকআপ রুমে শাকিবের বিশ্রাম। এর মধ্যে বিদ্যুৎ বিরতি রণে ভঙ্গ দিল। কাজ শুরু হলো। একটা দৃশ্য কোনোমতে করা গেল। আবারও সেই বিদ্যুৎ বিরতির খপ্পরে! রেগে মেগে পরিচালক সাফিউদ্দিন সাফি শেষ পর্যন্ত পুরো ইউনিটকেই দুপুরের খাবারের বিরতি দিয়ে দিলেন। শাকিব খান নিরাশ হলেন না। বললেন, ‘কী আর করা। বিরক্ত হওয়ার কিছু নেই। এভাবে মেনে নিয়েই কাজ করতে হবে। কাজ তো বন্ধ করা যাবে না।’
শ আ মা
কেশ পতন
স্বীকৃতি কে না চায়? কে না চায় পুরস্কার? কিন্তু আনা কেন্ড্রিক নাকি মনে মনে প্রার্থনা করেন, কোনো পুরস্কারের মনোনয়ন তালিকায় যেন না ওঠে তাঁর নাম! কারণ কী? কেন্ড্রিক এহেন পুরস্কারবিমুখ কেন? তিনি কি হলিউডের আমির খান? আসলে তা নয়। ঘটনা অন্যখানে। কেন্ড্রিক নিজেও পুরস্কার চান বটে, কিন্তু ২০০৯ সালের অভিজ্ঞতা তাঁর জন্য সুখকর ছিল না। জর্জ ক্লুনির বিপরীতে আপ ইন দ্য এয়ার ছবিতে দুর্দান্ত অভিনয় করেছিলেন। সেবার অস্কার, গোল্ডেন গ্লোব আর বাফটা—তিন পুরস্কারেই মনোনয়ন পেয়েছিলেন। উত্তেজনার পাশাপাশি এক আকাশ উদ্বেগও যেন ভেঙে পড়েছিল তাঁর মাথার ওপর। পুরস্কার পাবেন কি পাবেন না—এই টেনশন করতে করতে মাথার চুলও নাকি পড়ে যেতে শুরু করেছিল। ‘আমি টেনশনমুক্ত একটা দুর্দান্ত ঘুম দিতে চাই।’ পুরস্কার নিয়ে আর কখনো মাথা ঘামাবেন না জানিয়ে বলেছেন কেন্ড্রিক।
রা হা
তথ্য: রয়টার্স, এএনআই, আইএএনএস
খ্যাতির বিড়ম্বনা
বিখ্যাত মা-বাবার সন্তান হওয়ার লাভ যেমন আছে, ক্ষতিও আছে। মুফতে, কিছু না করেই মিডিয়ার আকর্ষণ পাওয়া যায়। এটা যেমন লাভ, অনেকের কাছে বিড়ম্বনাও। যেখানে যান, ছায়ার মতো পিছু লেগে থাকে পাপারাজ্জির দল। আপনি যা-ই করছেন, সবকিছুই বন্দী হয়ে যাচ্ছে ক্যামেরায়—এমন অনুভূতি নিয়ে চলাফেরা করা আসলেই মুশকিল। পপসম্রাজ্ঞী ম্যাডোনা-কন্যা লরডেস তাই হাঁপিয়ে উঠেছে। ১৬ বছর বয়সী লরডেসের এক বন্ধুর কাছ থেকে জানা গেল, বাড়ি ছেড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে উঠতে তার তর সইছে না। সে এটার সব রকম পরিকল্পনা করে ফেলেছে। ম্যাডোনা অভিভাবক হিসেবে খুব কড়া। লরডেসও অবশ্য মায়ের সব বারণ শোনে না। তা ছাড়া লাইমলাইটে থাকতে থাকতে ওর ঘেন্না ধরে গেছে। নিউইয়র্কের খুব কাছেই ব্র্যাড কলেজ নামের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে ম্যাডোনা-কন্যা। পড়ছে পারফর্মিং আর্টস নিয়েই।
শ আ মা
কেশ পতন
স্বীকৃতি কে না চায়? কে না চায় পুরস্কার? কিন্তু আনা কেন্ড্রিক নাকি মনে মনে প্রার্থনা করেন, কোনো পুরস্কারের মনোনয়ন তালিকায় যেন না ওঠে তাঁর নাম! কারণ কী? কেন্ড্রিক এহেন পুরস্কারবিমুখ কেন? তিনি কি হলিউডের আমির খান? আসলে তা নয়। ঘটনা অন্যখানে। কেন্ড্রিক নিজেও পুরস্কার চান বটে, কিন্তু ২০০৯ সালের অভিজ্ঞতা তাঁর জন্য সুখকর ছিল না। জর্জ ক্লুনির বিপরীতে আপ ইন দ্য এয়ার ছবিতে দুর্দান্ত অভিনয় করেছিলেন। সেবার অস্কার, গোল্ডেন গ্লোব আর বাফটা—তিন পুরস্কারেই মনোনয়ন পেয়েছিলেন। উত্তেজনার পাশাপাশি এক আকাশ উদ্বেগও যেন ভেঙে পড়েছিল তাঁর মাথার ওপর। পুরস্কার পাবেন কি পাবেন না—এই টেনশন করতে করতে মাথার চুলও নাকি পড়ে যেতে শুরু করেছিল। ‘আমি টেনশনমুক্ত একটা দুর্দান্ত ঘুম দিতে চাই।’ পুরস্কার নিয়ে আর কখনো মাথা ঘামাবেন না জানিয়ে বলেছেন কেন্ড্রিক।
রা হা
তথ্য: রয়টার্স, এএনআই, আইএএনএস
খ্যাতির বিড়ম্বনা
বিখ্যাত মা-বাবার সন্তান হওয়ার লাভ যেমন আছে, ক্ষতিও আছে। মুফতে, কিছু না করেই মিডিয়ার আকর্ষণ পাওয়া যায়। এটা যেমন লাভ, অনেকের কাছে বিড়ম্বনাও। যেখানে যান, ছায়ার মতো পিছু লেগে থাকে পাপারাজ্জির দল। আপনি যা-ই করছেন, সবকিছুই বন্দী হয়ে যাচ্ছে ক্যামেরায়—এমন অনুভূতি নিয়ে চলাফেরা করা আসলেই মুশকিল। পপসম্রাজ্ঞী ম্যাডোনা-কন্যা লরডেস তাই হাঁপিয়ে উঠেছে। ১৬ বছর বয়সী লরডেসের এক বন্ধুর কাছ থেকে জানা গেল, বাড়ি ছেড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে উঠতে তার তর সইছে না। সে এটার সব রকম পরিকল্পনা করে ফেলেছে। ম্যাডোনা অভিভাবক হিসেবে খুব কড়া। লরডেসও অবশ্য মায়ের সব বারণ শোনে না। তা ছাড়া লাইমলাইটে থাকতে থাকতে ওর ঘেন্না ধরে গেছে। নিউইয়র্কের খুব কাছেই ব্র্যাড কলেজ নামের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে ম্যাডোনা-কন্যা। পড়ছে পারফর্মিং আর্টস নিয়েই।
No comments