বিশ্বসংগীত- মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স
বিলবোর্ড শীর্ষ ১০ রকগানের তালিকায় এ সপ্তাহে প্রথম স্থান দখল করে আছে ‘মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স’-এর ‘আই উইল ওয়েট’ গানটি। আট সপ্তাহ ধরে গানটি বিলবোর্ডে আসন পোক্ত করে রেখেছে। আজ আমরা এ ব্যান্ড সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরব।
মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স ব্যান্ডটি ২০০৭ সালে ইংল্যান্ডে গঠন করা হয়। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মার্কোস মামফোর্ড। তিনি গিটার, ড্রামস ও ম্যান্ডোলিন বাজাতে পারেন। আরেকজন সদস্য হলেন বেন লাভেট। তিনি কি-বোর্ড ও ড্রামস বাজান। এরপর আছেন উইনস্টন মার্শাল, যিনি ব্যাঞ্জো, ডোবরেব ও গিটার বাজান। ব্যান্ডের চতুর্থ সদস্য টেড ডোয়েনে। তিনি স্ট্রিং বেজ ড্রামস ও গিটার বাজান।
মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স ব্যান্ডের চারজনই ভোকাল। এ ব্যান্ডের প্রত্যেকেই গুণী। তাঁদের ঘিরে পশ্চিম ইংল্যান্ডের লোকসংগীত বেশ জমে উঠেছে। তাঁদের দেখানো পথ ধরেই ইংল্যান্ডে লরা মারলিং, জনি ফ্লিন ও নোয়া অ্যান্ড দ্য হোয়েল ও হি লোকসংগীতের চর্চায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন।
মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স প্রথমে তাদের ইপি রেকর্ড করে, যার শিরোনাম ছিল ‘লাভ ইয়োর গ্রাউন্ড’। তারা তাদের গান মানুষের কাছে পরিচিত করার জন্য ইংল্যান্ড ও আমেরিকার অনেক জায়গায় কনসার্ট করে। এ কারণে তারা জনপ্রিয়তা পায়।
২০০৯ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডে মুক্তি পায়। অ্যালবামটির নাম হাই নো মোর। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আমেরিকায় মুক্তি পায় এটি। প্রথম অ্যালবাম দিয়েই তারা সাড়া ফেলে দেন। আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে হাই নো মোর শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থান দখল করেছিল।
মামফোর্ড অ্যান্ড সন্সের দ্বিতীয় অ্যালবাম ব্যাবেল এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পেল। ইউকে ও ইউএস শীর্ষ অ্যালবামের তালিকায় এটি প্রথম স্থান অধিকার করেছে। একটি নতুন অ্যালবাম হিসেবে ব্যাবেল মুক্তি পাওয়ার পর ইংল্যান্ডে তা খুব দ্রুত বিক্রি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রেও তা বিক্রি হচ্ছে বিরাট পরিসরে।
২০০৭ সালে গড়ে ওঠা এই ব্যান্ডের ইতিহাস সুদীর্ঘ না হলেও খুব সফল। তারা ২০১০ সালেই জনপ্রিয়তা লাভ করে। অসংখ্য মানুষের সামনে কনসার্টে ও টেলিভিশনের পর্দায় তাদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে। ফলে মানুষের আরও কাছাকাছি চলে আসে ব্যান্ডটি। এখন পর্যন্ত মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স অসংখ্য পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে। বেশ কিছু পুরস্কারও এসেছে তাদের হাতে। গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের জন্য মনোনীত হলেও কাঙ্ক্ষিত অ্যাওয়ার্ডটি তারা পায়নি। এ ব্যান্ড অ্যারিয়া মিউজিক অ্যাওয়ার্ড, ব্রিট অ্যাওয়ার্ড ও ইউরোপিয়ান বর্ডার ব্রেকারস অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছে।
দলটি মূলত ফোক রক ও অল্টারনেটিভ ফোক রক ধাঁচের গান করে। তাদের গানে হরেক রকম বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার দর্শক-শ্রোতার দৃষ্টি কেড়ে নেয়।
বাংলাদেশে সিডি-ডিভিডির দোকানে মামফোর্ড অ্যান্ড সন্সের সিডির দেখা মিলবে। যাঁরা এদের গান শোনেননি, তাঁরা শুনলেই বুঝবেন, ভিন্ন ধরনের গানের প্রতি কী অসীম আগ্রহ মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স দলটির।
মনোয়ারুল হক
মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স ব্যান্ডের চারজনই ভোকাল। এ ব্যান্ডের প্রত্যেকেই গুণী। তাঁদের ঘিরে পশ্চিম ইংল্যান্ডের লোকসংগীত বেশ জমে উঠেছে। তাঁদের দেখানো পথ ধরেই ইংল্যান্ডে লরা মারলিং, জনি ফ্লিন ও নোয়া অ্যান্ড দ্য হোয়েল ও হি লোকসংগীতের চর্চায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন।
মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স প্রথমে তাদের ইপি রেকর্ড করে, যার শিরোনাম ছিল ‘লাভ ইয়োর গ্রাউন্ড’। তারা তাদের গান মানুষের কাছে পরিচিত করার জন্য ইংল্যান্ড ও আমেরিকার অনেক জায়গায় কনসার্ট করে। এ কারণে তারা জনপ্রিয়তা পায়।
২০০৯ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডে মুক্তি পায়। অ্যালবামটির নাম হাই নো মোর। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আমেরিকায় মুক্তি পায় এটি। প্রথম অ্যালবাম দিয়েই তারা সাড়া ফেলে দেন। আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে হাই নো মোর শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থান দখল করেছিল।
মামফোর্ড অ্যান্ড সন্সের দ্বিতীয় অ্যালবাম ব্যাবেল এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পেল। ইউকে ও ইউএস শীর্ষ অ্যালবামের তালিকায় এটি প্রথম স্থান অধিকার করেছে। একটি নতুন অ্যালবাম হিসেবে ব্যাবেল মুক্তি পাওয়ার পর ইংল্যান্ডে তা খুব দ্রুত বিক্রি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রেও তা বিক্রি হচ্ছে বিরাট পরিসরে।
২০০৭ সালে গড়ে ওঠা এই ব্যান্ডের ইতিহাস সুদীর্ঘ না হলেও খুব সফল। তারা ২০১০ সালেই জনপ্রিয়তা লাভ করে। অসংখ্য মানুষের সামনে কনসার্টে ও টেলিভিশনের পর্দায় তাদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে। ফলে মানুষের আরও কাছাকাছি চলে আসে ব্যান্ডটি। এখন পর্যন্ত মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স অসংখ্য পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে। বেশ কিছু পুরস্কারও এসেছে তাদের হাতে। গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের জন্য মনোনীত হলেও কাঙ্ক্ষিত অ্যাওয়ার্ডটি তারা পায়নি। এ ব্যান্ড অ্যারিয়া মিউজিক অ্যাওয়ার্ড, ব্রিট অ্যাওয়ার্ড ও ইউরোপিয়ান বর্ডার ব্রেকারস অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছে।
দলটি মূলত ফোক রক ও অল্টারনেটিভ ফোক রক ধাঁচের গান করে। তাদের গানে হরেক রকম বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার দর্শক-শ্রোতার দৃষ্টি কেড়ে নেয়।
বাংলাদেশে সিডি-ডিভিডির দোকানে মামফোর্ড অ্যান্ড সন্সের সিডির দেখা মিলবে। যাঁরা এদের গান শোনেননি, তাঁরা শুনলেই বুঝবেন, ভিন্ন ধরনের গানের প্রতি কী অসীম আগ্রহ মামফোর্ড অ্যান্ড সন্স দলটির।
মনোয়ারুল হক
No comments