ইতিবাচক ॥ বিএনপি
বিশ্বব্যাংকের চিঠি পাওয়ার পর সরকার পদ্মা সেতুর দুর্নীতির বিরুদ্ধে আগে ব্যবস্থা নিলে ১০ মাস সময় নষ্ট হতো না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, কি কারণে ১০ মাস সময় নষ্ট করল সরকারকে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে।
আমরাও চাই পদ্মা সেতু হোক, তাই এ প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ঋণ দিতে রাজি হওয়াকে আমরা ইতিবাচক বলে মনে করছি। শুক্রবার দুপুরে নয়াপল্টনে হোটেল ভিক্টোরিতে ছাত্রদলের নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারকে এখন প্রতিশ্রুতি দিতে হবে পদ্মা সেতু খাতে আর কোনো দুর্নীতি ও অনিয়ম হবে না। আর ইতোপূর্বে এ প্রকল্পের দুর্নীতির সঙ্গে কারা কারা জড়িত ছিল, তাদের নাম প্রকাশ করতে হবে এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের ইতিহাসে যা কিছু ভাল অর্জন তার সবটাই এসেছে ছাত্রদের অনন্য ভূমিকার কারণে। ভাষা আন্দোলন, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ও স্বাধীনতা আন্দোলনে সাফল্য এসেছে ছাত্রদের আন্দোলনের মাধ্যমেই। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা এখন দলীয় লোকের মতো কাজ করে। এ কারণে দেশের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো আজ ধ্বংসের পথে। প্রতিহিংসা ও হত্যার রাজনীতি থেকে সবাইকে বের হয়ে আসতে হবে। ছাত্রদল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে বলে আমরা আশা করছি।
ছাত্রদল সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েলের সভাপতিত্বে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সহ-ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব, সিনিয়র সহসভাপতি বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল হক নাসির, সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব আহসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মহিদুল হাসান হিরু, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ খান পারভেজ, মহানগর উত্তরের সভাপতি আবুল মনছুর খান দীপক, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির রওশন, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইসহাক সরকার, সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনামুল হক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ফয়সাল আহমেদ সজল এবং সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্না । মতবিনিময় শুরু হওয়ার প্রাক্কালে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন কমিটির সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেন। উল্লেখ্য, গত ৩ সেপ্টেম্বর বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ছাত্রদলের ১৫১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি এবং ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের কমিটি অনুমোদন করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ছাত্রদলের সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, আপনারা আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবেন এবং আমাদের গঠনমূলক সমালোচনা করবেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের প্রথম কাজই হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ছাত্র সংগঠনের গৌরব ফিরিয়ে আনা।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা গত ৪০ বছরে অনেক কিছু অর্জন করেছি। কিন্তু যে পর্যায়ে যাওয়া উচিত ছিল সেখানে যেতে পারিনি। বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে মধ্যআয়ের দেশে পরিণত করতে চাইলে শিক্ষার বিস্তার করতে হবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক ও শিক্ষার ক্ষেত্রে যে সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে উত্তরণের জন্য ছাত্রদল ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশা রাখি।
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা ॥ ড. মোশাররফ
আবারও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধিকে জনগণের জন্য ‘মড়ার ওপর খাড়ার ঘা’ এবং সরকারের জুলুম-নিপীড়নের নগ্ন পদক্ষেপ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। জনস্বার্থ বিবেচনায় এনে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার কুইক রেন্টালের নামে দেশের বিদ্যুত ব্যবস্থায় কুইক কমিশন বাণিজ্য চালু করেছে। সাড়ে ৩ বছরে ৬ দফা বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে সরকারের মন্ত্রী, উপদেষ্টা এবং দলীয় লোকেরা জনগণের গলা কেটে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বিদ্যুতের দাম কমানো হবে এবং বিদ্যুত খাতে বর্তমান সরকারের লুটপাটের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। শুক্রবার কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার নয়ানগর, পদুয়া সোনাকান্দা ও গোয়ালমারী বাজারের পথসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মোশাররফ বলেন, দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন উর্ধগতি, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, সর্বোপরি সরকারের দুঃশাসনে এমনিতেই মানুষের জীবন দূর্বিষহ হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে আবারও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি জনগণকে সীমাহীন দুর্ভোগের দিকে ঠেলে দেবে। তাই বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত অনৈতিক ও গণবিরোধী।
সংসদে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে গদি দীর্ঘস্থায়ী করার রাজনৈতিক কূটকৌশল বলে অভিহিত করে ড. মোশাররফ বলেন, বিএনপি তাদের পাতানো ফাঁদে পা দেবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা ছাড়া এদেশে কোন নির্বাচন করতে দেয়া হবে না।
ড. মোশাররফ বলেন, এই সরকার জনগণের চলমান সমস্যাকে ধামাচাপা দিতে নতুন ইস্যু তৈরিতে অত্যন্ত পটু। জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে ফেরাতে সম্প্রতি মন্ত্রিসভায় রদবদল তাদের কূটকৌশলের নতুন সংযোজন। তিনি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার বহালের দাবির আন্দোলন বেগবান করতে সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
ড. মোশাররফের সঙ্গে বিভিন্ন পথসভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সভাপতি কেএমআই খলিল, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, সাইফুল আলম ভূইয়া, একেএম সামছুল হক, আব্দুস সাত্তার, আহাম্মদ হোসেন তালুকদার, যুবদল নেতা কামাল হোসেন ও ছাত্রদল নেতা ভিপি সাহাবুদ্দিন ভ্ূঁইয়া প্রমুখ।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের ইতিহাসে যা কিছু ভাল অর্জন তার সবটাই এসেছে ছাত্রদের অনন্য ভূমিকার কারণে। ভাষা আন্দোলন, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ও স্বাধীনতা আন্দোলনে সাফল্য এসেছে ছাত্রদের আন্দোলনের মাধ্যমেই। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা এখন দলীয় লোকের মতো কাজ করে। এ কারণে দেশের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো আজ ধ্বংসের পথে। প্রতিহিংসা ও হত্যার রাজনীতি থেকে সবাইকে বের হয়ে আসতে হবে। ছাত্রদল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে বলে আমরা আশা করছি।
ছাত্রদল সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েলের সভাপতিত্বে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সহ-ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব, সিনিয়র সহসভাপতি বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল হক নাসির, সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব আহসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মহিদুল হাসান হিরু, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ খান পারভেজ, মহানগর উত্তরের সভাপতি আবুল মনছুর খান দীপক, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির রওশন, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইসহাক সরকার, সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনামুল হক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ফয়সাল আহমেদ সজল এবং সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্না । মতবিনিময় শুরু হওয়ার প্রাক্কালে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন কমিটির সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেন। উল্লেখ্য, গত ৩ সেপ্টেম্বর বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ছাত্রদলের ১৫১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি এবং ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের কমিটি অনুমোদন করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ছাত্রদলের সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, আপনারা আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবেন এবং আমাদের গঠনমূলক সমালোচনা করবেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের প্রথম কাজই হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ছাত্র সংগঠনের গৌরব ফিরিয়ে আনা।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা গত ৪০ বছরে অনেক কিছু অর্জন করেছি। কিন্তু যে পর্যায়ে যাওয়া উচিত ছিল সেখানে যেতে পারিনি। বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে মধ্যআয়ের দেশে পরিণত করতে চাইলে শিক্ষার বিস্তার করতে হবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক ও শিক্ষার ক্ষেত্রে যে সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে উত্তরণের জন্য ছাত্রদল ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশা রাখি।
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা ॥ ড. মোশাররফ
আবারও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধিকে জনগণের জন্য ‘মড়ার ওপর খাড়ার ঘা’ এবং সরকারের জুলুম-নিপীড়নের নগ্ন পদক্ষেপ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। জনস্বার্থ বিবেচনায় এনে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার কুইক রেন্টালের নামে দেশের বিদ্যুত ব্যবস্থায় কুইক কমিশন বাণিজ্য চালু করেছে। সাড়ে ৩ বছরে ৬ দফা বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে সরকারের মন্ত্রী, উপদেষ্টা এবং দলীয় লোকেরা জনগণের গলা কেটে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বিদ্যুতের দাম কমানো হবে এবং বিদ্যুত খাতে বর্তমান সরকারের লুটপাটের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। শুক্রবার কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার নয়ানগর, পদুয়া সোনাকান্দা ও গোয়ালমারী বাজারের পথসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মোশাররফ বলেন, দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন উর্ধগতি, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, সর্বোপরি সরকারের দুঃশাসনে এমনিতেই মানুষের জীবন দূর্বিষহ হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে আবারও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি জনগণকে সীমাহীন দুর্ভোগের দিকে ঠেলে দেবে। তাই বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত অনৈতিক ও গণবিরোধী।
সংসদে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে গদি দীর্ঘস্থায়ী করার রাজনৈতিক কূটকৌশল বলে অভিহিত করে ড. মোশাররফ বলেন, বিএনপি তাদের পাতানো ফাঁদে পা দেবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা ছাড়া এদেশে কোন নির্বাচন করতে দেয়া হবে না।
ড. মোশাররফ বলেন, এই সরকার জনগণের চলমান সমস্যাকে ধামাচাপা দিতে নতুন ইস্যু তৈরিতে অত্যন্ত পটু। জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে ফেরাতে সম্প্রতি মন্ত্রিসভায় রদবদল তাদের কূটকৌশলের নতুন সংযোজন। তিনি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার বহালের দাবির আন্দোলন বেগবান করতে সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
ড. মোশাররফের সঙ্গে বিভিন্ন পথসভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সভাপতি কেএমআই খলিল, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, সাইফুল আলম ভূইয়া, একেএম সামছুল হক, আব্দুস সাত্তার, আহাম্মদ হোসেন তালুকদার, যুবদল নেতা কামাল হোসেন ও ছাত্রদল নেতা ভিপি সাহাবুদ্দিন ভ্ূঁইয়া প্রমুখ।
No comments