শ্রেয়া ক্রমাগত সুনিধিকে টক্কর দিচ্ছেন
শ্রেয়া-সুনিধি দু ’জনেরই গায়কীর মোক্ষম অস্ত্র হলো বৈচিত্রময়তা। শ্রোতাদের মন জয় করার আর দুটো কারণ দুজনেই অল্পবয়সী এবং ইন্ডাস্ট্রিতে তুলনামূলকভাবে নতুন।
বৈচিত্রময়তা নিয়ে কথা উঠলে শ্রেয়া ঘোষাল বলেন, “আমার সৌভাগ্য যে আমার দ্বিতীয় বড় ছবি এম এম ক্রিমের ‘জিসম’ এ সুযোগ পাওয়া। ‘যাদু হ্যায়, নেশা হ্যায়’ আর ‘চলো তুমকো লেকর চলে’ এই দুটো সম্মোহিনী গান ‘দেবদাস’এর তথাকথিত রোম্যান্টিক গানের চেয়ে একেবারেই আলাদা। ওর জন্যেই আমি বিশেষ কোনো ধরনের গানের স্টাইলে ব্র্যান্ডেড হয়ে যাইনি। তারপর আরও ভ্যারাইটি এলো অনুজির (মালিক) সুরে ‘সায়া’ আর ‘ম্যায় হুঁ না’তে। (এটাই প্রথম ছবি যেখানে শ্রেয়া আর সুনিধি একসঙ্গে গাইলেন ‘গোরি গোরি)।”
সুনিধিও মনে করেন ওর উত্থানের পেছনে অনু মালিকের বিরাট অবদান। “প্রথমে অনুজি আমাকে দিয়ে দুটো আইটেম নাম্বার গাইয়ে ছিলেন। ‘রুকি রুকি থি জিন্দেগি’ (মস্ত) আর ‘তু সির্ফ মেরা মেহেবুব’ (অজনবী)। পরে উনি প্রযোজক ভেনাসের সঙ্গে রীতিমতো ঝগড়া করেন আমাকে দিয়ে ‘অজনবী’র টাইটেল ট্র্যাক গাওয়ানোর জন্য। এরপরই আমি একেবারে টিপিক্যাল কোমল নায়িকাদের লিপে গান গাওয়ার সুযোগগুলো পেতে শুরু করি।”
আজ শ্রেয়া যেমন তেড়েফুড়ে ‘উলাল্লা’ বা ‘চিকনি চামেলি’ গাইছেন তেমনই কোমল ‘খাট্টি মিঠি’ও গাইছেন। সুনিধিও কম যান না। তিনিও সফট্ নাম্বার ‘উড়ি’ (গুজারিশ) যেমন গাইছেন তেমনই সাংঘাতিক সম্মোহিনী ‘আ জারা করীব সে’ও (মার্ডার ২) গাইছেন। দুজনেই একে অপরের জায়গা দখল করার অদ্ভুত খেলায় মেতেছেন। আর সেখানেই আসল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। দু’জন শ্রেষ্ঠ গায়িকারই নিজের-নিজের ঘরানা বদলানো সব সময়ই শ্রোতাদের কাছে দারুণ খবর।
তবে ‘দাবাং’র পর গত দু’-বছরে শ্রেয়া কিন্তু সুনিধিকে দারুণ টক্কর দিচ্ছেন ক্রমাগত। ‘দাবাং’ ছবিতে ‘তেরে মস্ত মস্ত দো নয়ন’ আর ‘চোরি কিয়া রে জিয়া’ এই দুটি গান গাইবার পর থেকেই শ্রেয়ার গায়কী সুনিধির গলায় মানায় এমন গানগুলির স্টাইল ধরে ফেলেছে।
সুনিধির গাওয়ার মতো অজস্র গান এখন শ্রেয়া গাইছেন। শ্রেয়া তো ট্যুইট করেছেন ‘ডেঞ্জারাস ইশক’ ছবির গান তার একান্ত প্রিয় । শ্রেয়া জানিয়েছেন ‘তেরি মেরি দোস্তি কা’ তার কাছে রীতিমতো চ্যালেঞ্জিং একটা গান ছিল। কারণ শ্রেয়া এত নিচু গলায় (শাস্ত্রীয় পরিভাষায় খাদে) গান আগে আর কখনও গাননি। শ্রেয়ার কেরিয়ারে উজ্জ্বল মাত্রা যোগ করেছে ‘তেরি মেরি মেরি তেরি’ , ‘সাইবু’ , ‘জাদু হ্যায় নেশা হ্যায়’, ‘তেরি ওর’ এর মতো সুখশ্রাব্য গান।
শ্রেয়ার এই রংবদল দেখে সুনিধিও পিছিয়ে নেই। তিনি যেমন ফিল্মি গান গাইছেন, তেমনই দাপটের সঙ্গে গাইছেন পাশ্চাত্য সংগীতও এবং আরও নানা রকম গান। নতুন ধাঁচে পুরনো গান গাওয়ার ক্ষমতাও দেখাচ্ছেন দুর্দান্ত। যেমন ‘ওয়ানস আপন এ টাইম ইন মুম্বই’ ছবিতে ‘পর্দা হ্যায় পর্দা’, থেকে ‘শিখ লে’, ‘ভাগে রে মন’ (চামেলি) ‘বিড়ি জ্বালাইলে’ (ওমকারা), ‘আইনওয়াই আইনওয়াই’ (ব্যান্ড বাজা বারাত) ‘শীলা কি জওয়ানি’ (তিস মার খান) এই রকম নানা ধরনের গান গেয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন উৎকর্ষ থেকে উৎকর্ষতর হওয়ার যাত্রা।
দু’জনে একসঙ্গে অনেক গানই গেয়েছেন। তবে তার বেশিরভাগ গানেই অন্যান্য গায়ক-গায়িকারাও ছিলেন। একমাত্র ব্যতিক্রম ‘ইমান কা অসর’ (ডোর)।
মাঝে মাঝে একসঙ্গে গাইলেও আসলে শ্রেয়া আর সুনিধি একে অপরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। করছেন নিজেদের সঙ্গেই। এবং তার ফলে বলিউডি গানে একটা আলাদা মাত্রা তৈরি হচ্ছে। সেটা যেন শ্রেষ্ঠত্বের আইএসআই মার্কা। এতটাই উচ্চমানের যে অন্তত এই মুহূর্ত পর্যন্ত তার কাছাকাছিও অন্য কেউ আসতে পারছেন না। সূত্র: ওয়েবসাইট।
সুনিধিও মনে করেন ওর উত্থানের পেছনে অনু মালিকের বিরাট অবদান। “প্রথমে অনুজি আমাকে দিয়ে দুটো আইটেম নাম্বার গাইয়ে ছিলেন। ‘রুকি রুকি থি জিন্দেগি’ (মস্ত) আর ‘তু সির্ফ মেরা মেহেবুব’ (অজনবী)। পরে উনি প্রযোজক ভেনাসের সঙ্গে রীতিমতো ঝগড়া করেন আমাকে দিয়ে ‘অজনবী’র টাইটেল ট্র্যাক গাওয়ানোর জন্য। এরপরই আমি একেবারে টিপিক্যাল কোমল নায়িকাদের লিপে গান গাওয়ার সুযোগগুলো পেতে শুরু করি।”
আজ শ্রেয়া যেমন তেড়েফুড়ে ‘উলাল্লা’ বা ‘চিকনি চামেলি’ গাইছেন তেমনই কোমল ‘খাট্টি মিঠি’ও গাইছেন। সুনিধিও কম যান না। তিনিও সফট্ নাম্বার ‘উড়ি’ (গুজারিশ) যেমন গাইছেন তেমনই সাংঘাতিক সম্মোহিনী ‘আ জারা করীব সে’ও (মার্ডার ২) গাইছেন। দুজনেই একে অপরের জায়গা দখল করার অদ্ভুত খেলায় মেতেছেন। আর সেখানেই আসল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। দু’জন শ্রেষ্ঠ গায়িকারই নিজের-নিজের ঘরানা বদলানো সব সময়ই শ্রোতাদের কাছে দারুণ খবর।
তবে ‘দাবাং’র পর গত দু’-বছরে শ্রেয়া কিন্তু সুনিধিকে দারুণ টক্কর দিচ্ছেন ক্রমাগত। ‘দাবাং’ ছবিতে ‘তেরে মস্ত মস্ত দো নয়ন’ আর ‘চোরি কিয়া রে জিয়া’ এই দুটি গান গাইবার পর থেকেই শ্রেয়ার গায়কী সুনিধির গলায় মানায় এমন গানগুলির স্টাইল ধরে ফেলেছে।
সুনিধির গাওয়ার মতো অজস্র গান এখন শ্রেয়া গাইছেন। শ্রেয়া তো ট্যুইট করেছেন ‘ডেঞ্জারাস ইশক’ ছবির গান তার একান্ত প্রিয় । শ্রেয়া জানিয়েছেন ‘তেরি মেরি দোস্তি কা’ তার কাছে রীতিমতো চ্যালেঞ্জিং একটা গান ছিল। কারণ শ্রেয়া এত নিচু গলায় (শাস্ত্রীয় পরিভাষায় খাদে) গান আগে আর কখনও গাননি। শ্রেয়ার কেরিয়ারে উজ্জ্বল মাত্রা যোগ করেছে ‘তেরি মেরি মেরি তেরি’ , ‘সাইবু’ , ‘জাদু হ্যায় নেশা হ্যায়’, ‘তেরি ওর’ এর মতো সুখশ্রাব্য গান।
শ্রেয়ার এই রংবদল দেখে সুনিধিও পিছিয়ে নেই। তিনি যেমন ফিল্মি গান গাইছেন, তেমনই দাপটের সঙ্গে গাইছেন পাশ্চাত্য সংগীতও এবং আরও নানা রকম গান। নতুন ধাঁচে পুরনো গান গাওয়ার ক্ষমতাও দেখাচ্ছেন দুর্দান্ত। যেমন ‘ওয়ানস আপন এ টাইম ইন মুম্বই’ ছবিতে ‘পর্দা হ্যায় পর্দা’, থেকে ‘শিখ লে’, ‘ভাগে রে মন’ (চামেলি) ‘বিড়ি জ্বালাইলে’ (ওমকারা), ‘আইনওয়াই আইনওয়াই’ (ব্যান্ড বাজা বারাত) ‘শীলা কি জওয়ানি’ (তিস মার খান) এই রকম নানা ধরনের গান গেয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন উৎকর্ষ থেকে উৎকর্ষতর হওয়ার যাত্রা।
দু’জনে একসঙ্গে অনেক গানই গেয়েছেন। তবে তার বেশিরভাগ গানেই অন্যান্য গায়ক-গায়িকারাও ছিলেন। একমাত্র ব্যতিক্রম ‘ইমান কা অসর’ (ডোর)।
মাঝে মাঝে একসঙ্গে গাইলেও আসলে শ্রেয়া আর সুনিধি একে অপরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। করছেন নিজেদের সঙ্গেই। এবং তার ফলে বলিউডি গানে একটা আলাদা মাত্রা তৈরি হচ্ছে। সেটা যেন শ্রেষ্ঠত্বের আইএসআই মার্কা। এতটাই উচ্চমানের যে অন্তত এই মুহূর্ত পর্যন্ত তার কাছাকাছিও অন্য কেউ আসতে পারছেন না। সূত্র: ওয়েবসাইট।
No comments