ঐতিহাসিক কীর্তির তালিকায় আঙুর গাছ
ফ্রান্স ও স্পেনের সীমান্তঘেঁষা বাস্ক কাউন্টির ছোট্ট গ্রাম সারাগাসিস। আঙুর বাগানের জন্য গ্রামটি পরিচিত। তবে ছোট্ট এ গ্রামেই যে এক ঐতিহাসিক কীর্তি রয়েছে তা সবার কাছে এত দিন অজানাই ছিল। ওই আঙুর বাগানেই প্রায় ২০০ বছরের পুরনো একটি আঙুর গাছকে ঐতিহাসিক কীর্তির তালিকাভুক্ত করেছে ফ্রান্স কর্তৃপক্ষ।
সারাগাসিসের বাসিন্দা রেনে পেদেবেরনাদে (৮৫) একসময় আঙুর চাষের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। দুই দশক আগে এ কাজের ভার তাঁর ছেলের কাছে দিয়ে তিনি এখন অবসর কাটাচ্ছেন। তবে এখনো তিনি আঙুর চাষিদের সাহায্য করেন। একটি আঙুর গাছ দেখিয়ে তিনি বলেন, তাঁর পরিবার আট প্রজন্ম ধরে গাছটি দেখছে এবং এটির পরিচর্যা করছে। দাদির মুখে শুনেছেন, দাদি তাঁর দাদির কাছেও শুনেছেন এই গাছের গল্প। পেদেবেরনাদের দেখানো সেই গাছটি এখন ঐতিহাসিক কীর্তির তালিকাভুক্ত হয়েছে। এই প্রথম জীবন্ত কোনো কিছুকে এ তালিকাভুক্ত করা হলো।
আঙুর গাছটির আনুমানিক বয়স ১৯০ বছর। উনিশ শতকের শেষের দিকে ইউরোপের আঙুর বাগানে ফিলোক্সেরা রোগ ছড়িয়ে পড়ে। এ রোগের ভাইরাস সাধারণত মাটি থেকে গাছে ছড়িয়ে পড়ে। এ রোগে অন্তত ২০ প্রজাতির আঙুর গাছ মারা যায়। সেই সময় ফিলোক্সেরার হাত থেকে রক্ষা পায় গাছটি। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
আঙুর গাছটির আনুমানিক বয়স ১৯০ বছর। উনিশ শতকের শেষের দিকে ইউরোপের আঙুর বাগানে ফিলোক্সেরা রোগ ছড়িয়ে পড়ে। এ রোগের ভাইরাস সাধারণত মাটি থেকে গাছে ছড়িয়ে পড়ে। এ রোগে অন্তত ২০ প্রজাতির আঙুর গাছ মারা যায়। সেই সময় ফিলোক্সেরার হাত থেকে রক্ষা পায় গাছটি। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
No comments