সাত বছর পর ব্রিটেন সফরে পুতিন
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রিটেন পেঁৗছেছেন। গত সাত বছরের মধ্যে এটাই তাঁর প্রথম ব্রিটেন সফর। সিরিয়া সঙ্কট ও দুই দেশের মধ্যকার নড়বড়ে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক মেরামত করাই তাঁর সফরের মূল উদ্দেশ্য বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্রেমলিন জানিয়েছে, এটা পুতিনের পূর্বনির্ধারিত নয়, অনানুষ্ঠানিক সফর।
সিরিয়ার সহিংসতা দমনের জন্য দুই সপ্তাহ আগে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। ওই প্রস্তাবে রাশিয়া ও চীন ভেটো দেওয়ায় তা বাতিল হয়ে যায়। মস্কোর এ ভূমিকার জন্য ব্রিটেন তাদের কঠোর সমালোচনা করে। এরপরই পুতিনের এ সফর। গতকাল পুতিন ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের মধ্যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। বৈঠকে দুই নেতা সিরিয়া ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বৈঠকের পর পুতিন ও ক্যামেরনের একত্রে অলিম্পিক গেমস দেখতে যাওয়ার কথা।
ব্রিটেনসহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশ সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পতন চায়। এ ছাড়া জাতিসংঘের অভিযোগ, বাশারের বাহিনী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে জঙ্গি বিমান ব্যবহার করেছে। এ প্রসঙ্গে পুতিনের উপদেষ্টা সেরগেই মারকভ বিবিসিকে বলেন, সিরিয়া ইস্যুতে পশ্চিমা দেশগুলোর মতো তাদের আগ্রহ নেই। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যেভাবে সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সহায়তা করছে তা অগ্রহণযোগ্য। ক্রেমলিন গত বুধবার জানায়, ব্রিটেন সফরকালে সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়া তার অবস্থান স্পষ্ট করবে। এ বিষয়ে তারা আলোচনা চালিয়ে যাবে।
২০০৬ সাল থেকে রাশিয়া ও ব্রিটেনের সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটে। ওই সময় রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির সদস্য আলেক্সজান্দার লিতভিনেঙ্কোর মৃত্যুর জন্য লন্ডনকে দোষারোপ করে মস্কো। তাদের অভিযোগ, লন্ডনের বিষ প্রয়োগের কারণেই লিতভিনেঙ্কো মারা গেছেন। এরপর থেকেই সম্পর্কে টনাপড়েন শুরু হয়। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক ঠিক করতে গত বছর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামরেন মস্কো সফর করেন। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
ব্রিটেনসহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশ সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পতন চায়। এ ছাড়া জাতিসংঘের অভিযোগ, বাশারের বাহিনী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে জঙ্গি বিমান ব্যবহার করেছে। এ প্রসঙ্গে পুতিনের উপদেষ্টা সেরগেই মারকভ বিবিসিকে বলেন, সিরিয়া ইস্যুতে পশ্চিমা দেশগুলোর মতো তাদের আগ্রহ নেই। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যেভাবে সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সহায়তা করছে তা অগ্রহণযোগ্য। ক্রেমলিন গত বুধবার জানায়, ব্রিটেন সফরকালে সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়া তার অবস্থান স্পষ্ট করবে। এ বিষয়ে তারা আলোচনা চালিয়ে যাবে।
২০০৬ সাল থেকে রাশিয়া ও ব্রিটেনের সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটে। ওই সময় রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির সদস্য আলেক্সজান্দার লিতভিনেঙ্কোর মৃত্যুর জন্য লন্ডনকে দোষারোপ করে মস্কো। তাদের অভিযোগ, লন্ডনের বিষ প্রয়োগের কারণেই লিতভিনেঙ্কো মারা গেছেন। এরপর থেকেই সম্পর্কে টনাপড়েন শুরু হয়। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক ঠিক করতে গত বছর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামরেন মস্কো সফর করেন। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments