ঈদে আঁখি আলমগীরের হেঁসেলঘর বন্ধ
স্টাইলিশ কন্ঠশিল্পী আঁখি আলমগীর আমাদের সঙ্গীত জগতের উজ্জ্বল একটি নাম। বাবা বরেণ্য চলচ্চিত্র অভিনেতা আলমগীর। ডাকসাইটে বাবার মেয়ে এই পরিচয় থেকে বের হয়ে আঁখি নিজেকে সতন্ত্র পরিচয়ে পরিচিত করে তুলেছেন। গানের পাশাপাশি ফ্যাশন অনুসঙ্গকে জনপ্রিয় করে তুলেছেন। শিল্পী আঁখি আলমগীরের এবারের ঈদ ভাবনা জানতে তার মুখোমুখি হয়েছে বার্তা২৪।
আঁখি বলেন, “আমি ইন্ডিয়া থেকেই এবার ঈদের সব শপিং শেষ করেছি। সাধারণত প্রতিবার ঈদে শাড়ি কিনে থাকি। এবার অনেক সালোয়ার কামিজ কেনা হয়েছে কারণ ঈদের পর থেকেই স্যাটেলাইট টিভি ‘চ্যানেল নাইন’ এর পাওয়ার ভয়েজ শো'য়ের শু্যটিং শুরু হবে। অনুষ্ঠানে পোশাক স্পন্সর করবে কিনা জানিনা। তবে আমি যে কোনো অনুষ্ঠানে সবসময়ই নিজস্ব রুচিতে নিজের কেনা পোশাক পড়ি। আমি সেই চিন্তা মাথায় রেখেই পুরো শপিংটা করেছি।”
তিনি বলেন, “আমার দুই মেয়ে স্নেহা (১০) ও আরিয়া (৮)। ওদের কেনাকাটাও শেষ। ওরা দুজনেই পছন্দ করে স্কার্ট, প্যান্ট সাথে টপ। সালোয়ার কামিজে ওরা আরামবোধ করে না, সেজন্য সালোয়ার কামিজ কেনা কম হয়। আমরা সবাই একে অন্যের মতামত নিয়ে পোশাক কিনি। মজার কথা হচ্ছে ওদের পছন্দকে আমি প্রাধান্য দিতে পারছি। ওদের মধ্যেও ফ্যাশন সচেতনতা ও রুচিরোধ তৈরি হচ্ছে দেখে আমার ভীষণ ভালো লাগে।”
আঁখি আলমগীর বলেন, “ঈদে আমার খুব বেশি কেনা হয় উপহার সামগ্রী। কাউকে দিতে অথবা পেতে উপহার সামগ্রী হিসেবে পোশাকই আমার পছন্দ। সে যে কোনো দামেরই হোক। আমার একটাই নেশা সেটা হলো শপিং করা। আর পোশাকের বাইরে আমি সত্যিই কিছু চিন্তা করতে পারি না। এটাকে পোশাক প্রেম বলতে পারেন। এখন তো আগের মতো ঈদ উপভোগ করিনা। এখন দায়িত্বটা অনেক বেশি। দায়িত্ব পালন করতে করতে অনেক সময় ঈদের মজা হারিয়ে যায়।”
আঁখি বলেন, “প্রতি ঈদের হেঁসেলঘর আমিই সামলাই। সকাল থেকে হেঁসেলঘরেই কেটে যায় সময়। কাজ শেষে অনেক ক্লান্ত থাকি সেজন্য বিকেলে বা সন্ধ্যায় বের হতে ইচ্ছে করেনা। তারচেয়ে ঘরে বসে টিভিতে ঈদ অনুষ্ঠান দেখেই সময় কাটিয়ে দেই। সকালে ডেজার্ট আইটেমের ভেতর আমার পছন্দ লাচ্ছা সেমাই আর কাস্টার্ড। কাস্টার্ড আমি অনেক মজা করে রাঁধতে পারি। ৪/৫টা লেয়ার থাকে সেখানে। একটা লেয়ারে জেলো, একটাতে ফ্রুটস্, একটাকে কেক এভাবে নানা রকম উপাদান দিয়ে পরিবেশন করি।”
তিনি বলেন, “দুপুর বা রাতের জন্য থাকে প্রত্যেকের আলাদা আলাদা রান্নার হিসেব। সবগুলো আমি নিজে হাতেই রান্না করি। আমার বর সাইরাজ আলতাফ সাশা পছন্দ করেন গরুর রেজালা। আমার বড় মেয়ের পছন্দ চিকেন রোস্ট। আর ছোট মেয়ে পছন্দ করে অনেক করে মিষ্টি দেওয়া খাসির কোরমা। সবগুলো আমি নিজেও পছন্দ করি।”
আঁখি আলমগীর বলেন, “এবার ঈদের আগে আমরা সপরিবারে কাতারে যাবো। সেখানেই ঈদ উৎযাপন করবো। বিষয়টা রথ দেখা কলা বেচার মতোই। প্রবাসী বাঙালিদের আয়োজনে ঈদের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে হবে। আমার সঙ্হে আমার পরিবারও থাকবে। ঈদের দিন অনুষ্টানের আয়োজক অহিদ ভুঁইয়ার বাসায় আমাদের দাওয়াত থাকবে। প্রত্যেকবার কাতারে গিয়ে ওহিদ ভাইয়ের বাসায় দাওয়াত খাই। ভাবি অসাধারণ রান্না করেন। সুতরাং এই ঈদে আমার রান্না বান্না একদম বন্ধ। পরিবারের সবাইকে নিয়ে অনেকদিন পর ঘুরে বেড়াবো। মজা করবো। আর!সেইসঙ্গে শপিং না হলে কি চলে!”
তিনি বলেন, “আমার দুই মেয়ে স্নেহা (১০) ও আরিয়া (৮)। ওদের কেনাকাটাও শেষ। ওরা দুজনেই পছন্দ করে স্কার্ট, প্যান্ট সাথে টপ। সালোয়ার কামিজে ওরা আরামবোধ করে না, সেজন্য সালোয়ার কামিজ কেনা কম হয়। আমরা সবাই একে অন্যের মতামত নিয়ে পোশাক কিনি। মজার কথা হচ্ছে ওদের পছন্দকে আমি প্রাধান্য দিতে পারছি। ওদের মধ্যেও ফ্যাশন সচেতনতা ও রুচিরোধ তৈরি হচ্ছে দেখে আমার ভীষণ ভালো লাগে।”
আঁখি আলমগীর বলেন, “ঈদে আমার খুব বেশি কেনা হয় উপহার সামগ্রী। কাউকে দিতে অথবা পেতে উপহার সামগ্রী হিসেবে পোশাকই আমার পছন্দ। সে যে কোনো দামেরই হোক। আমার একটাই নেশা সেটা হলো শপিং করা। আর পোশাকের বাইরে আমি সত্যিই কিছু চিন্তা করতে পারি না। এটাকে পোশাক প্রেম বলতে পারেন। এখন তো আগের মতো ঈদ উপভোগ করিনা। এখন দায়িত্বটা অনেক বেশি। দায়িত্ব পালন করতে করতে অনেক সময় ঈদের মজা হারিয়ে যায়।”
আঁখি বলেন, “প্রতি ঈদের হেঁসেলঘর আমিই সামলাই। সকাল থেকে হেঁসেলঘরেই কেটে যায় সময়। কাজ শেষে অনেক ক্লান্ত থাকি সেজন্য বিকেলে বা সন্ধ্যায় বের হতে ইচ্ছে করেনা। তারচেয়ে ঘরে বসে টিভিতে ঈদ অনুষ্ঠান দেখেই সময় কাটিয়ে দেই। সকালে ডেজার্ট আইটেমের ভেতর আমার পছন্দ লাচ্ছা সেমাই আর কাস্টার্ড। কাস্টার্ড আমি অনেক মজা করে রাঁধতে পারি। ৪/৫টা লেয়ার থাকে সেখানে। একটা লেয়ারে জেলো, একটাতে ফ্রুটস্, একটাকে কেক এভাবে নানা রকম উপাদান দিয়ে পরিবেশন করি।”
তিনি বলেন, “দুপুর বা রাতের জন্য থাকে প্রত্যেকের আলাদা আলাদা রান্নার হিসেব। সবগুলো আমি নিজে হাতেই রান্না করি। আমার বর সাইরাজ আলতাফ সাশা পছন্দ করেন গরুর রেজালা। আমার বড় মেয়ের পছন্দ চিকেন রোস্ট। আর ছোট মেয়ে পছন্দ করে অনেক করে মিষ্টি দেওয়া খাসির কোরমা। সবগুলো আমি নিজেও পছন্দ করি।”
আঁখি আলমগীর বলেন, “এবার ঈদের আগে আমরা সপরিবারে কাতারে যাবো। সেখানেই ঈদ উৎযাপন করবো। বিষয়টা রথ দেখা কলা বেচার মতোই। প্রবাসী বাঙালিদের আয়োজনে ঈদের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে হবে। আমার সঙ্হে আমার পরিবারও থাকবে। ঈদের দিন অনুষ্টানের আয়োজক অহিদ ভুঁইয়ার বাসায় আমাদের দাওয়াত থাকবে। প্রত্যেকবার কাতারে গিয়ে ওহিদ ভাইয়ের বাসায় দাওয়াত খাই। ভাবি অসাধারণ রান্না করেন। সুতরাং এই ঈদে আমার রান্না বান্না একদম বন্ধ। পরিবারের সবাইকে নিয়ে অনেকদিন পর ঘুরে বেড়াবো। মজা করবো। আর!সেইসঙ্গে শপিং না হলে কি চলে!”
No comments