আপনার বাচ্চার শীতকালীন শারীরিক সমস্যা
কমন কোল্ড
০ নাক দিয়ে অনর্গল পানি পড়া
০ হাল্কা শারীরিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি
০ অস্বসত্মি এবং খেতে অনিচ্ছা
০ নাক দিয়ে অনর্গল পানি পড়া
০ হাল্কা শারীরিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি
০ অস্বসত্মি এবং খেতে অনিচ্ছা
০ সামান্য গলাব্যথা থাকতে পারে।
চিনত্মার তেমন কোন কারণ নেই
শুধু আপনি_
_নাকে ড্রপ ব্যবহার করম্নন
বাচ্চাদের ৰেত্রে আমরা সাধারণত লবণ পানির ড্রপ (ঘড়ৎংড়ষ) ব্যবহার করতে বলি
_বাল্বসাকার দিয়ে নাক গলা পরিষ্কার রাখতে হবে।
_জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ব্যবহার করম্নন।
_লেবু চা, কুসুম গরম পানি ও সু্যপ খেতে দিতে পারেন।
_এ্যান্টিহিস্টামিন সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন।
ব্রঙ্কোলাইটিস বা শিশু হাঁফ
প্রথমে বাচ্চার নাক দিয়ে পানি পড়ছিল,
তারপরেই আসত্মে আসত্মে কাশি এবং সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্ট। শ্বাসকষ্ট বলতে বুকের খাঁচা দেবে যাচ্ছে এবং শ্বাসপ্রশ্বাস দ্রম্নত বইছে। তাহলে ধরে নিতে পারেন আপনার শিশুর ব্রঙ্কোলাইটিস বা শিশু হাঁফ হয়েছে। মোদ্দা কথায় বলা যায়, বাচ্চার অবস্থা হাশিখুশি বাঁশি। বাচ্চা অতটা অসুস্থ নয়, তবে বুকে যেন বাঁশির আওয়াজ।
০ সাধারণত দুই মাস থেকে দুই বছর পর্যনত্ম বাচ্চাদের ৰেত্রে এ রোগ হয়। তবে তিন থেকে নয় মাসের বাচ্চাদের বেশি হয়।
০ রেসপিরেটরি সিনথেটিয়াল নামক একটি ভাইরাস এ রোগের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী।
০ তাপমাত্রা বাড়বে অল্পবিসত্মর (১০০ থেকে ১০১ ডিগ্রী সেনটিগ্রেড হতে পারে)।
০ বাচ্চা বিরক্ত থাকে।
০ দুধ টানতে বা খেতে অনিচ্ছুক।
০ আপনি বুকে বাঁশির মতো আওয়াজ পাচ্ছেন।
০ এ অবস্থায় আমরা সাধারণত স্বাভাবিকভাবে বাসায় রেখে চিকিৎসা করতে পারি। তাহলো_
_নাক-গলা পরিষ্কার রাখুন, (বাল্বসাকার বাল্ব সিরিঞ্জ ব্যবহার করতে পারেন)।
_জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ওষুধ খাওয়াতে পারেন।
_পর্যাপ্ত পানি ও খাদ্য খাওয়ান।
_শ্বাসকষ্টের জন্য ব্রঙ্কোডাইলেটর সিরাপ খাওয়াতে পারেন (যেমন_ ব্রডিল বা সালটোলিন সিরাপ)।
০ তবে মনে রাখতে হবে_ বাচ্চার বয়স যদি তিন মাসের কম হয়, বাচ্চা যদি একেবারে খাওয়া ছেড়ে দেয়, কিংবা কোন রোগের কারণে বাচ্চা বহুদিন ধরে স্টেরয়েড পাচ্ছে বা বাচ্চা ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা পাচ্ছে কিংবা বাচ্চা নীল হয়ে যাচ্ছে, সে সব ৰেত্রে বাচ্চাকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দিতে হবে।
০ ব্রঙ্কোলাইটিসে আমরা সাধারণত এ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করি না। তবে তিন মাসের নিচের বাচ্চার ৰেত্রে কিংবা অনেক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে কিংবা বাচ্চাকে খুব অসুস্থ দেখালে কিংবা বুকের এক্সরেতে নতুন করে ইনফেকশন দেখা দিলে সে ৰেত্রে এ্যান্টিবায়োটিক দিতে বলি।
ডা. এ.টি.এম রফিক উজ্জ্বল
রেজিস্ট্রার শিশু বিভাগ,
হলি ফ্যামিলি রেডক্রিসেন্ট
মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা।
চিনত্মার তেমন কোন কারণ নেই
শুধু আপনি_
_নাকে ড্রপ ব্যবহার করম্নন
বাচ্চাদের ৰেত্রে আমরা সাধারণত লবণ পানির ড্রপ (ঘড়ৎংড়ষ) ব্যবহার করতে বলি
_বাল্বসাকার দিয়ে নাক গলা পরিষ্কার রাখতে হবে।
_জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ব্যবহার করম্নন।
_লেবু চা, কুসুম গরম পানি ও সু্যপ খেতে দিতে পারেন।
_এ্যান্টিহিস্টামিন সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন।
ব্রঙ্কোলাইটিস বা শিশু হাঁফ
প্রথমে বাচ্চার নাক দিয়ে পানি পড়ছিল,
তারপরেই আসত্মে আসত্মে কাশি এবং সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্ট। শ্বাসকষ্ট বলতে বুকের খাঁচা দেবে যাচ্ছে এবং শ্বাসপ্রশ্বাস দ্রম্নত বইছে। তাহলে ধরে নিতে পারেন আপনার শিশুর ব্রঙ্কোলাইটিস বা শিশু হাঁফ হয়েছে। মোদ্দা কথায় বলা যায়, বাচ্চার অবস্থা হাশিখুশি বাঁশি। বাচ্চা অতটা অসুস্থ নয়, তবে বুকে যেন বাঁশির আওয়াজ।
০ সাধারণত দুই মাস থেকে দুই বছর পর্যনত্ম বাচ্চাদের ৰেত্রে এ রোগ হয়। তবে তিন থেকে নয় মাসের বাচ্চাদের বেশি হয়।
০ রেসপিরেটরি সিনথেটিয়াল নামক একটি ভাইরাস এ রোগের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী।
০ তাপমাত্রা বাড়বে অল্পবিসত্মর (১০০ থেকে ১০১ ডিগ্রী সেনটিগ্রেড হতে পারে)।
০ বাচ্চা বিরক্ত থাকে।
০ দুধ টানতে বা খেতে অনিচ্ছুক।
০ আপনি বুকে বাঁশির মতো আওয়াজ পাচ্ছেন।
০ এ অবস্থায় আমরা সাধারণত স্বাভাবিকভাবে বাসায় রেখে চিকিৎসা করতে পারি। তাহলো_
_নাক-গলা পরিষ্কার রাখুন, (বাল্বসাকার বাল্ব সিরিঞ্জ ব্যবহার করতে পারেন)।
_জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ওষুধ খাওয়াতে পারেন।
_পর্যাপ্ত পানি ও খাদ্য খাওয়ান।
_শ্বাসকষ্টের জন্য ব্রঙ্কোডাইলেটর সিরাপ খাওয়াতে পারেন (যেমন_ ব্রডিল বা সালটোলিন সিরাপ)।
০ তবে মনে রাখতে হবে_ বাচ্চার বয়স যদি তিন মাসের কম হয়, বাচ্চা যদি একেবারে খাওয়া ছেড়ে দেয়, কিংবা কোন রোগের কারণে বাচ্চা বহুদিন ধরে স্টেরয়েড পাচ্ছে বা বাচ্চা ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা পাচ্ছে কিংবা বাচ্চা নীল হয়ে যাচ্ছে, সে সব ৰেত্রে বাচ্চাকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দিতে হবে।
০ ব্রঙ্কোলাইটিসে আমরা সাধারণত এ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করি না। তবে তিন মাসের নিচের বাচ্চার ৰেত্রে কিংবা অনেক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে কিংবা বাচ্চাকে খুব অসুস্থ দেখালে কিংবা বুকের এক্সরেতে নতুন করে ইনফেকশন দেখা দিলে সে ৰেত্রে এ্যান্টিবায়োটিক দিতে বলি।
ডা. এ.টি.এম রফিক উজ্জ্বল
রেজিস্ট্রার শিশু বিভাগ,
হলি ফ্যামিলি রেডক্রিসেন্ট
মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা।
No comments