ধর্মাভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবে- ০ বিসমিলস্নাহ ও রাষ্ট্রধর্ম থাকবে -০ ৫ম সংশোধনী বাতিল বহাল থাকায় এখন '৭২-এর সংবিধানে ফেরায় কোন সমস্যা হলে আইন কমিশনের সাহায্য নেয়া হবে
সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল থাকায় ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবে। তবে 'বিসমিলস্নাহ' এবং 'রাষ্ট্রধর্ম' সংবিধানে থাকবে। কারণ হাইকোর্টের রায়ে বিসমিলস্নাহ নিয়ে কিছু বলা হয়নি। তাই বিসমিলস্নাহ থাকছে। অন্যদিকে রাষ্ট্রধর্ম করা হয়েছে অষ্টম সংশোধনীতে।
যেহেতু ৮ম সংশোধনী বাতিল হয়নি_ তাই রাষ্ট্রধর্ম থাকবে। রবিবার আপীল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায়ের বিরম্নদ্ধে সরকারের আপীল আবেদন প্রত্যাহার করেছে। খারিজ হয়েছে রায় স্থগিতের আদেশও। এর ফলে সংবিধানের চারটি মূল নীতি যেখানে পরিবর্তন করা হয়েছিল, সেটা পূর্বাবস্থায় ফিরে আসবে। পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের ফলে পুরোপুরি '৭২-এর সংবিধানে ফিরে যাওয়া বা বাতিল করা যাবে না। সে কারণেই সরকার আইন কমিশনের পরামর্শ নেবে। এর পর পরবতর্ী পদৰেপ।
রবিবার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপীল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ হাইকোর্টের দেয়া ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে যে রায় দিয়েছিল তা বহাল রেখেছে। আপীল বিভাগের এই আদেশের পর আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের বলেন, পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে '৭২-এর সংবিধান থেকে যে সব বিধান বাদ দেয়া হয়েছে বা যে সব বিধান যুক্ত করা হয়েছে, সে বিষয়ে সিদ্ধানত্ম নেয়ার জন্য আইন কমিশনের পরামর্শ নেয়া হবে। এর পর সরকার পরবতর্ী পদৰেপ গ্রহণ করবে।
তবে আইনজ্ঞরা বলছেন, সংবিধানে পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল থাকায় '৭২-এর সংবিধানে ফিরতে কোন বাধা থাকবে না। সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদ সামরিক ফরমান দ্বারা বিলুপ্ত হয়েছিল। ৫ম সংশোধনীতে সেটি বৈধ করা হয়। হাইকোর্টের এই রায়ের ফলে ১২ অনুচ্ছেদ পুনপর্্রতিষ্ঠিত হবে। যার ফলে সংবিধানে ধর্মনিরপেৰতা ও ধমর্ীয় স্বাধীনতা আবার সংবিধানে স্থান পাবে। এর ফলে রাষ্ট্র সবার, ধর্ম যার যার হবে। সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদে দল বা সংগঠন করার অধিকার আছে। তবে মূল সংবিধানে সেখানে শর্ত ছিল ধর্মকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে কোন সংগঠন করা যাবে না। সেই নিষেধাজ্ঞাটি সামরিক ফরমান দিয়ে বাদ দেয়া হয়েছিল। রায়ের ফলে ওই নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে। অর্থাৎ সংবিধান অনুযায়ী ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবে।
দেশের সব কিছুই সংবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। সংবিধান সর্বোচ্চ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত করে। সে কারণেই অন্য আইন মেনে নেয়া উচিত নয়। দেশের সংবিধান বার বার ৰতবিৰত হয়েছে। দেশে প্রথম সামরিক ফরমান জারি করে সিভিলিয়ান খোন্দকার মোশতাক আহমেদ। এর পর একজন প্রধান বিচারপতি। আর একজন মেজর জেনারেল। এরা নিজেদের প্রয়োজনে বার বার সংবিধানে হাত দিয়েছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর সংবিধানে অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে। সামরিক ফরমান দ্বারা পরিবর্তন করা হয়েছিল। পরবতর্ীতে '৭৯-এর পার্লামেন্টে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী আনা হয়। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় বিচারপতি এবিএম খায়রম্নল হক ও বিচারপতি এটিএম ফজলে কবিরের তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ বিভিন্ন নজির দেখিয়ে রায় দেয় দেশে মার্শাল ল জারির কোন অবকাশ নেই। ওই বেঞ্চ পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে রায় প্রদান করে। হাইকোর্টের ওই রায়ে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যনত্ম খন্দকার মোশতাক আহমেদ, আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম এবং জিয়াউর রহমানের শাসনকে বেআইনী ঘোষণা করা হয়। আদালত অবশ্য ওই সময়ে জনস্বার্থে করা সরকারের বেশ কিছু বেআইনী কাজকে মওকুফ করে দিয়েছিল। রায়ে সামরিক আইন সামগ্রিকভাবে অবৈধ ও অসাংবিধানিক এবং সামরিক আইনের অধীনে করা সব কার্যক্রম, আইন ও বিধিও অবৈধ ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনের পূর্ব পর্যনত্ম সরকার পরিবর্তন সংবিধানসম্মতভাবে হয়নি।
পঞ্চম সংশোধনী বাতিল নিয়ে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। হাইকোর্টের রায়ের ফলে '৭২ সালের সংবিধানে পুরোপুরি ফেরা যাবে না। তবে সরকার মনে করছে সে জন্য আইন কমিশনের শরণাপন্ন হতে হবে। যত বিতর্ক চলুক না কেন, সংবিধানের আইন দ্বারাই দেশ চলবে। '৭২ সালের সংবিধান থেকে যেগুলো কাটছাঁট করা হয়েছে, সে বিষয়ে সিদ্ধানত্ম নেয়ার জন্য সরকার আইন কমিশনের পরামর্শ নেবে। এর পর সরকার পরবতর্ী পদৰেপ গ্রহণ করবে।
আওয়ামী লীগ ৰমতায় আসার পর তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রম্নতি ছিল '৭২ সালের সংবিধানে ফিরে যাবার। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগ ৰমতায় এসেছে। এখন তারা তাদের প্রতিশ্রম্নতি বাসত্মবায়ন করতে চায়। আইনমন্ত্রী বলেছেন, '৭২ সালের সংবিধানে ফিরে যাবার জন্য ৫ম সংশোধনী বাতিলই যথেষ্ট। অন্য যে সব বিষয় থাকবে, সে ব্যাপারে সরকার পরবতর্ী পদৰেপ গ্রহণ করবে।
বিএনপিসহ তাদের সমমনা দলগুলো '৭২-এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার বিষয়টি অপব্যাখ্যা দিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সরকার জোর দিয়ে বলেছে, '৭২ সালের সংবিধানে ফিরে গেলেও বিসমিলস্নাহ শব্দটি বাদ যাবে না। অথচ বিরোধী দল জনগণকে ভুল বোঝাচ্ছে। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায়ের বিরম্নদ্ধে সরকারের আবেদন আপীল বিভাগ প্রত্যাহার করেছে। তবে হাইকোর্টের রায়ের বিরম্নদ্ধে বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক তিন আইনজীবীর করা দু'টি আপীল আবেদন (লিভ টু আপীল) শুনানির জন্য ১৮ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে?
বর্তমান সরকারের চাওয়াটা হাইকোর্টের রায়ের মধ্য দিয়ে প্রতিফলিত হয়েছে। এৰেত্রে কোন রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা করা উচিত নয়। কারণ সংবিধানই দেশের সর্বোচ্চ আইন। সব দলেরই এটা বিশ্বাস করা উচিত। সামরিক সরকারের বৈধতা নিয়ে করা ১৯৭৭ সালের ৭ নম্বর মার্শাল ল রেগুলেশন (এমএলআর) চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা একটি রিট আবেদনের পরিপ্রেৰিতে হাইকোর্ট ২০০৫ সালের ২৮ আগস্ট পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ বলে রায় প্রদান করে। সেই দিনই রায় স্থগিতের আবেদন জানায় তৎকালীন বিএনপি সরকার। হাইকোর্টের ওই রায়ে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগ প্রতিফলিত হয়েছে।
রবিবার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপীল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ হাইকোর্টের দেয়া ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে যে রায় দিয়েছিল তা বহাল রেখেছে। আপীল বিভাগের এই আদেশের পর আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের বলেন, পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে '৭২-এর সংবিধান থেকে যে সব বিধান বাদ দেয়া হয়েছে বা যে সব বিধান যুক্ত করা হয়েছে, সে বিষয়ে সিদ্ধানত্ম নেয়ার জন্য আইন কমিশনের পরামর্শ নেয়া হবে। এর পর সরকার পরবতর্ী পদৰেপ গ্রহণ করবে।
তবে আইনজ্ঞরা বলছেন, সংবিধানে পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল থাকায় '৭২-এর সংবিধানে ফিরতে কোন বাধা থাকবে না। সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদ সামরিক ফরমান দ্বারা বিলুপ্ত হয়েছিল। ৫ম সংশোধনীতে সেটি বৈধ করা হয়। হাইকোর্টের এই রায়ের ফলে ১২ অনুচ্ছেদ পুনপর্্রতিষ্ঠিত হবে। যার ফলে সংবিধানে ধর্মনিরপেৰতা ও ধমর্ীয় স্বাধীনতা আবার সংবিধানে স্থান পাবে। এর ফলে রাষ্ট্র সবার, ধর্ম যার যার হবে। সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদে দল বা সংগঠন করার অধিকার আছে। তবে মূল সংবিধানে সেখানে শর্ত ছিল ধর্মকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে কোন সংগঠন করা যাবে না। সেই নিষেধাজ্ঞাটি সামরিক ফরমান দিয়ে বাদ দেয়া হয়েছিল। রায়ের ফলে ওই নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে। অর্থাৎ সংবিধান অনুযায়ী ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবে।
দেশের সব কিছুই সংবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। সংবিধান সর্বোচ্চ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত করে। সে কারণেই অন্য আইন মেনে নেয়া উচিত নয়। দেশের সংবিধান বার বার ৰতবিৰত হয়েছে। দেশে প্রথম সামরিক ফরমান জারি করে সিভিলিয়ান খোন্দকার মোশতাক আহমেদ। এর পর একজন প্রধান বিচারপতি। আর একজন মেজর জেনারেল। এরা নিজেদের প্রয়োজনে বার বার সংবিধানে হাত দিয়েছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর সংবিধানে অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে। সামরিক ফরমান দ্বারা পরিবর্তন করা হয়েছিল। পরবতর্ীতে '৭৯-এর পার্লামেন্টে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী আনা হয়। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় বিচারপতি এবিএম খায়রম্নল হক ও বিচারপতি এটিএম ফজলে কবিরের তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ বিভিন্ন নজির দেখিয়ে রায় দেয় দেশে মার্শাল ল জারির কোন অবকাশ নেই। ওই বেঞ্চ পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে রায় প্রদান করে। হাইকোর্টের ওই রায়ে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যনত্ম খন্দকার মোশতাক আহমেদ, আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম এবং জিয়াউর রহমানের শাসনকে বেআইনী ঘোষণা করা হয়। আদালত অবশ্য ওই সময়ে জনস্বার্থে করা সরকারের বেশ কিছু বেআইনী কাজকে মওকুফ করে দিয়েছিল। রায়ে সামরিক আইন সামগ্রিকভাবে অবৈধ ও অসাংবিধানিক এবং সামরিক আইনের অধীনে করা সব কার্যক্রম, আইন ও বিধিও অবৈধ ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনের পূর্ব পর্যনত্ম সরকার পরিবর্তন সংবিধানসম্মতভাবে হয়নি।
পঞ্চম সংশোধনী বাতিল নিয়ে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। হাইকোর্টের রায়ের ফলে '৭২ সালের সংবিধানে পুরোপুরি ফেরা যাবে না। তবে সরকার মনে করছে সে জন্য আইন কমিশনের শরণাপন্ন হতে হবে। যত বিতর্ক চলুক না কেন, সংবিধানের আইন দ্বারাই দেশ চলবে। '৭২ সালের সংবিধান থেকে যেগুলো কাটছাঁট করা হয়েছে, সে বিষয়ে সিদ্ধানত্ম নেয়ার জন্য সরকার আইন কমিশনের পরামর্শ নেবে। এর পর সরকার পরবতর্ী পদৰেপ গ্রহণ করবে।
আওয়ামী লীগ ৰমতায় আসার পর তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রম্নতি ছিল '৭২ সালের সংবিধানে ফিরে যাবার। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগ ৰমতায় এসেছে। এখন তারা তাদের প্রতিশ্রম্নতি বাসত্মবায়ন করতে চায়। আইনমন্ত্রী বলেছেন, '৭২ সালের সংবিধানে ফিরে যাবার জন্য ৫ম সংশোধনী বাতিলই যথেষ্ট। অন্য যে সব বিষয় থাকবে, সে ব্যাপারে সরকার পরবতর্ী পদৰেপ গ্রহণ করবে।
বিএনপিসহ তাদের সমমনা দলগুলো '৭২-এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার বিষয়টি অপব্যাখ্যা দিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সরকার জোর দিয়ে বলেছে, '৭২ সালের সংবিধানে ফিরে গেলেও বিসমিলস্নাহ শব্দটি বাদ যাবে না। অথচ বিরোধী দল জনগণকে ভুল বোঝাচ্ছে। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায়ের বিরম্নদ্ধে সরকারের আবেদন আপীল বিভাগ প্রত্যাহার করেছে। তবে হাইকোর্টের রায়ের বিরম্নদ্ধে বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক তিন আইনজীবীর করা দু'টি আপীল আবেদন (লিভ টু আপীল) শুনানির জন্য ১৮ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে?
বর্তমান সরকারের চাওয়াটা হাইকোর্টের রায়ের মধ্য দিয়ে প্রতিফলিত হয়েছে। এৰেত্রে কোন রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা করা উচিত নয়। কারণ সংবিধানই দেশের সর্বোচ্চ আইন। সব দলেরই এটা বিশ্বাস করা উচিত। সামরিক সরকারের বৈধতা নিয়ে করা ১৯৭৭ সালের ৭ নম্বর মার্শাল ল রেগুলেশন (এমএলআর) চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা একটি রিট আবেদনের পরিপ্রেৰিতে হাইকোর্ট ২০০৫ সালের ২৮ আগস্ট পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ বলে রায় প্রদান করে। সেই দিনই রায় স্থগিতের আবেদন জানায় তৎকালীন বিএনপি সরকার। হাইকোর্টের ওই রায়ে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগ প্রতিফলিত হয়েছে।
No comments