সিলেটে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা-‘ইলিয়াসকে গুম করে সরকার নাটক করছে’
গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে কোনো আপস করতেন না ইলিয়াস আলী। টিপাইমুখ বাঁধের বিরুদ্ধে ইলিয়াস আপসহীন লড়াইয়ের ডাক দেওয়ায় সরকার তাঁকে গুম করেছে। ইলিয়াসকে গুম করে সরকার নাটক করছে। এ নাটকের জবাব আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষ দেবে।
বিএনপির নেতা এম ইলিয়াস আলী ‘নিখোঁজ’ হওয়ার তিন মাস অতিবাহিত হওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার সিলেটে ‘ইলিয়াস আলী মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ’ আয়োজিত সমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা এসব কথা বলেন।
গত ১৭ এপ্রিল এম ইলিয়াস আলী ঢাকার বনানী থেকে গাড়িচালকসহ নিখোঁজ হন। গতকাল তিন মাস অতিবাহিত হয়েছে। ইলিয়াসের সন্ধানের দাবিতে সিলেটে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে পরিষদ সমাবেশের আয়োজন করে। বিকেলে নগরের কোর্ট পয়েন্টে বৃষ্টি উপেক্ষা করে চলে সমাবেশ।
পরিষদের আহ্বায়ক শেখ মো. মকন মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সাংসদ আবুল খায়ের ভূঁইয়া, সাংসদ শামঞ্চী আক্তার, সাবেক সাংসদ দিলদার হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মীর শরফত আলী, ঢাকা মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিক হাওলাদার, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল বারীসহ স্থানীয় নেতারা। পুরো সমাবেশ সঞ্চালনা করেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক সামসুজ্জামান ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আবদুল আহাদ খান।
গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘সন্ত্রাস-নির্যাতনের মধ্য দিয়ে মৃত মানুষের লাশ পাওয়া যায়। তাঁদের দাফন করা হয়, জানাজা হয়। স্বজনহারা মানুষ ও আত্মীয়স্বজন কবরের পাশে দোয়া-দরুদ পড়ে। কিন্তু ইলিয়াস আলীর ক্ষেত্রে সেটা হয়নি। নৃশংস হত্যাকাণ্ডের চেয়েও ভয়াবহ এই গুম।’
গত ১৭ এপ্রিল এম ইলিয়াস আলী ঢাকার বনানী থেকে গাড়িচালকসহ নিখোঁজ হন। গতকাল তিন মাস অতিবাহিত হয়েছে। ইলিয়াসের সন্ধানের দাবিতে সিলেটে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে পরিষদ সমাবেশের আয়োজন করে। বিকেলে নগরের কোর্ট পয়েন্টে বৃষ্টি উপেক্ষা করে চলে সমাবেশ।
পরিষদের আহ্বায়ক শেখ মো. মকন মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সাংসদ আবুল খায়ের ভূঁইয়া, সাংসদ শামঞ্চী আক্তার, সাবেক সাংসদ দিলদার হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মীর শরফত আলী, ঢাকা মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিক হাওলাদার, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল বারীসহ স্থানীয় নেতারা। পুরো সমাবেশ সঞ্চালনা করেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক সামসুজ্জামান ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আবদুল আহাদ খান।
গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘সন্ত্রাস-নির্যাতনের মধ্য দিয়ে মৃত মানুষের লাশ পাওয়া যায়। তাঁদের দাফন করা হয়, জানাজা হয়। স্বজনহারা মানুষ ও আত্মীয়স্বজন কবরের পাশে দোয়া-দরুদ পড়ে। কিন্তু ইলিয়াস আলীর ক্ষেত্রে সেটা হয়নি। নৃশংস হত্যাকাণ্ডের চেয়েও ভয়াবহ এই গুম।’
No comments