সোহেল হত্যা-রাবি ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার, দুই দিনের রিমান্ডে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে কর্মী আবদুল্লাহ আল হাসান সোহেল নিহত হওয়ার ঘটনায় সোমবার রাতে হত্যা মামলা হয়েছে। পুলিশ মামলার আসামি রাবি ছাত্রলীগের সহসভাপতি আসাদুজ্জামান সোহেলকে গ্রেপ্তার করে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে।
এদিকে সোহেল হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ও উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে গতকাল শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা পৃথক কর্মসূচি পালন করেছেন।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান জানান, সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাবি শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ নোমান শেখ অপর সাংগঠনিক সম্পাদক তুহিনকে প্রধান আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। তুহিন ও আসাদুজ্জামান সোহেল ছাড়াও মামলার অন্য আসামিরা হলেন সহসভাপতি আরিফ, কর্মী তামিম, তাজমহল হীরক, তানিম, সেতু, কৌশিক, আতিক, লিটন, মনির, দিগন্ত, গণি ও রাজু।
ওসি আরো জানান, ছাত্রলীগ নেতা আসাদুজ্জামান সোহেলকে গ্রেপ্তারের পর গতকাল বিকেলে রাজশাহী মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ তিন দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত দুই দিন মঞ্জুর করেন। পরে তাঁকে থানায় নিয়ে আসা হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও পদ্মা সেতুর নামে সংগৃহীত টাকার কর্তৃত্ব নিয়েই রবিবার ক্যাম্পাসে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছে। এরই জের ধরে প্রতিপক্ষের গুলিতে প্রাণ হারান রাবি ছাত্রলীগকর্মী সোহেল। তিনি সাধারণ সম্পাদকের অনুসারী ছিলেন। আর এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া আসাদুজ্জামান সভাপতির অনুসারী।
তবে গতকাল রাবি ছাত্রলীগ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দাবি করেছে, পদ্মা সেতুর টাকা তোলার সঙ্গে রবিবার রাতের সংঘর্ষের যোগসূত্র নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়ায় দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু হুসাইন বিপু বলেন, পদ্মা সেতুর জন্য টাকা তোলার সঙ্গে এ সংঘর্ষের সম্পৃক্ততা নেই।
রাবি ছাত্রলীগের আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক সম্পাদক ও সভাপতির আপন ছোট ভাই মেহেদী হাসান বারি দাবি করেছেন, পদ্মা সেতুর জন্য তোলা টাকার কর্তৃত্ব নিয়েই রবিবার রাতের সংঘর্ষ ও সোহেল খুন হয়েছেন। রাবি সমাজবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মেহেদি গতকাল রাজশাহীতে মিডিয়ার সামনে এ দাবি করেন।
মানববন্ধন ও সমাবেশ : এদিকে সোহেল হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবিতে গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন। সমাবেশে সোহেল হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয়। একই দাবিতে ক্যাম্পাসে মৌন মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। সমাবেশে ফোরামের শিক্ষকরা বলেন, বর্তমান উপাচার্যের আমলে ক্যাম্পাসে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটে চলেছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দুর্বলতা। তাঁরা অবিলম্বে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন।
ঘটনার নেপথ্যে : রাবি শাখা ছাত্রলীগের একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একাধিক সহসভাপতি ও ঘটনাস্থলে উপস্থিত কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি তাজমহল হীরক ও আসাদুজ্জামান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান মাতব্বর, কর্মী হুমায়ুন কবির টাইগার, হিমুসহ বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী গত এক সপ্তাহে সাধারণ সম্পাদকের গ্রুপ থেকে সভাপতির গ্রুপে যোগ দেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের সহসভাপতি আখেরুজ্জামান তাকিমের নেতৃত্বে ৪০-৫০ জন নেতা-কর্মী রবিবার বিভিন্ন হলে গিয়ে পদ্মা সেতুর টাকা তোলার সময় সভাপতি গ্রুপের কর্মীদের গালাগাল করেন। এ ছাড়া মোবাইল ফোনে গ্রুপত্যাগীদের কয়েক দিন ধরে হুমকিও দেওয়া হচ্ছিল। এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমর্থকরা দুটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পড়েন। এমনই পরিস্থিতিতে রবিবার থেকে রাবি ছাত্রলীগের উদ্যোগে পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য সংগ্রহ করা অর্থ কে সংরক্ষণ করবেন তা নিয়ে নতুন করে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পক্ষের সমর্থকরা টাকা নিজেদের কাছে রাখার দাবি জানাতে থাকেন।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রবিবার সন্ধ্যায় সভাপতি আহম্মদ আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখ্শ হলের অতিথি কক্ষে ঘটনার দিন সন্ধ্যায় তাঁর সমর্থক নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন, সাধারণ সম্পাদকসহ অপর পক্ষের কেউ কিছু বললে তীব্র জবাব দিতে হবে।
সূত্রে জানা যায়, সভাপতির ওই নির্দেশের পর রবিবার রাতে সভাপতি পক্ষের নেতা-কর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেশন বাজার থেকে ফেরার সময় শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হলের সামনে চায়ের দোকানে বসে থাকা সাধারণ সম্পাদকের সমর্থকরা তাঁদের উদ্দেশে কটূক্তি করেন। এর জের ধরে সৃষ্ট সংঘর্ষ ও গোলাগুলির সময় গুলিবিদ্ধ হন সাধারণ সম্পাদকের পক্ষের কর্মী আবদুল্লাহ আল হাসান সোহেল। পরে ঢাকা মেডিক্যালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
উদ্বোধন করেছিলেন উপাচার্য : 'আমরাই নির্মাণ করব পদ্মা সেতু' স্লোগানে রাবি ছাত্রলীগের চাঁদা উত্তোলনের কর্মসূচিটি উদ্বোধন করেছিলেন উপাচার্য আবদুস সোবহান। ১২ জুলাই নিজের পকেট থেকে ৫০০ টাকা অনুদান দিয়ে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য গতকাল সন্ধ্যায় কালের কণ্ঠকে বলেন, 'মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে যে কেউ এ কাজটি করতে পারে। এখানে শুধু ছাত্রলীগের নাম হচ্ছে। কিন্তু ওই কর্মসূচির উদ্বোধনের সময় ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির ছাড়া প্রগতিশীল শিক্ষক ও ছাত্রসমাজের সবাই উপস্থিত ছিলেন। আর পদ্মা সেতুর অর্থ উত্তোলনের সঙ্গে ছাত্রলীগকর্মী সোহেল হত্যাকাণ্ডের কোনো যোগসূত্র নেই। এটি অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়।'
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান জানান, সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাবি শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ নোমান শেখ অপর সাংগঠনিক সম্পাদক তুহিনকে প্রধান আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। তুহিন ও আসাদুজ্জামান সোহেল ছাড়াও মামলার অন্য আসামিরা হলেন সহসভাপতি আরিফ, কর্মী তামিম, তাজমহল হীরক, তানিম, সেতু, কৌশিক, আতিক, লিটন, মনির, দিগন্ত, গণি ও রাজু।
ওসি আরো জানান, ছাত্রলীগ নেতা আসাদুজ্জামান সোহেলকে গ্রেপ্তারের পর গতকাল বিকেলে রাজশাহী মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ তিন দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত দুই দিন মঞ্জুর করেন। পরে তাঁকে থানায় নিয়ে আসা হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও পদ্মা সেতুর নামে সংগৃহীত টাকার কর্তৃত্ব নিয়েই রবিবার ক্যাম্পাসে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছে। এরই জের ধরে প্রতিপক্ষের গুলিতে প্রাণ হারান রাবি ছাত্রলীগকর্মী সোহেল। তিনি সাধারণ সম্পাদকের অনুসারী ছিলেন। আর এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া আসাদুজ্জামান সভাপতির অনুসারী।
তবে গতকাল রাবি ছাত্রলীগ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দাবি করেছে, পদ্মা সেতুর টাকা তোলার সঙ্গে রবিবার রাতের সংঘর্ষের যোগসূত্র নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়ায় দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু হুসাইন বিপু বলেন, পদ্মা সেতুর জন্য টাকা তোলার সঙ্গে এ সংঘর্ষের সম্পৃক্ততা নেই।
রাবি ছাত্রলীগের আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক সম্পাদক ও সভাপতির আপন ছোট ভাই মেহেদী হাসান বারি দাবি করেছেন, পদ্মা সেতুর জন্য তোলা টাকার কর্তৃত্ব নিয়েই রবিবার রাতের সংঘর্ষ ও সোহেল খুন হয়েছেন। রাবি সমাজবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মেহেদি গতকাল রাজশাহীতে মিডিয়ার সামনে এ দাবি করেন।
মানববন্ধন ও সমাবেশ : এদিকে সোহেল হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবিতে গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন। সমাবেশে সোহেল হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয়। একই দাবিতে ক্যাম্পাসে মৌন মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। সমাবেশে ফোরামের শিক্ষকরা বলেন, বর্তমান উপাচার্যের আমলে ক্যাম্পাসে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটে চলেছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দুর্বলতা। তাঁরা অবিলম্বে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন।
ঘটনার নেপথ্যে : রাবি শাখা ছাত্রলীগের একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একাধিক সহসভাপতি ও ঘটনাস্থলে উপস্থিত কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি তাজমহল হীরক ও আসাদুজ্জামান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান মাতব্বর, কর্মী হুমায়ুন কবির টাইগার, হিমুসহ বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী গত এক সপ্তাহে সাধারণ সম্পাদকের গ্রুপ থেকে সভাপতির গ্রুপে যোগ দেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের সহসভাপতি আখেরুজ্জামান তাকিমের নেতৃত্বে ৪০-৫০ জন নেতা-কর্মী রবিবার বিভিন্ন হলে গিয়ে পদ্মা সেতুর টাকা তোলার সময় সভাপতি গ্রুপের কর্মীদের গালাগাল করেন। এ ছাড়া মোবাইল ফোনে গ্রুপত্যাগীদের কয়েক দিন ধরে হুমকিও দেওয়া হচ্ছিল। এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমর্থকরা দুটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পড়েন। এমনই পরিস্থিতিতে রবিবার থেকে রাবি ছাত্রলীগের উদ্যোগে পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য সংগ্রহ করা অর্থ কে সংরক্ষণ করবেন তা নিয়ে নতুন করে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পক্ষের সমর্থকরা টাকা নিজেদের কাছে রাখার দাবি জানাতে থাকেন।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রবিবার সন্ধ্যায় সভাপতি আহম্মদ আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখ্শ হলের অতিথি কক্ষে ঘটনার দিন সন্ধ্যায় তাঁর সমর্থক নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন, সাধারণ সম্পাদকসহ অপর পক্ষের কেউ কিছু বললে তীব্র জবাব দিতে হবে।
সূত্রে জানা যায়, সভাপতির ওই নির্দেশের পর রবিবার রাতে সভাপতি পক্ষের নেতা-কর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেশন বাজার থেকে ফেরার সময় শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হলের সামনে চায়ের দোকানে বসে থাকা সাধারণ সম্পাদকের সমর্থকরা তাঁদের উদ্দেশে কটূক্তি করেন। এর জের ধরে সৃষ্ট সংঘর্ষ ও গোলাগুলির সময় গুলিবিদ্ধ হন সাধারণ সম্পাদকের পক্ষের কর্মী আবদুল্লাহ আল হাসান সোহেল। পরে ঢাকা মেডিক্যালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
উদ্বোধন করেছিলেন উপাচার্য : 'আমরাই নির্মাণ করব পদ্মা সেতু' স্লোগানে রাবি ছাত্রলীগের চাঁদা উত্তোলনের কর্মসূচিটি উদ্বোধন করেছিলেন উপাচার্য আবদুস সোবহান। ১২ জুলাই নিজের পকেট থেকে ৫০০ টাকা অনুদান দিয়ে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য গতকাল সন্ধ্যায় কালের কণ্ঠকে বলেন, 'মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে যে কেউ এ কাজটি করতে পারে। এখানে শুধু ছাত্রলীগের নাম হচ্ছে। কিন্তু ওই কর্মসূচির উদ্বোধনের সময় ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির ছাড়া প্রগতিশীল শিক্ষক ও ছাত্রসমাজের সবাই উপস্থিত ছিলেন। আর পদ্মা সেতুর অর্থ উত্তোলনের সঙ্গে ছাত্রলীগকর্মী সোহেল হত্যাকাণ্ডের কোনো যোগসূত্র নেই। এটি অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়।'
No comments