পাসে মেয়েরা, জিপিএ-৫-এ ছেলেরা এগিয়ে
দেশের আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি, মাদ্রাসা বোর্ডের আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি (বিএম) পরীক্ষায় এবার পাসের হার ৭৮.৬৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬১ হাজার ১৬২ জন শিক্ষার্থী। পাসের হারের বিবেচনায় মেয়েরা এগিয়ে থাকলেও জিপিএ-৫ পাওয়ার দিক থেকে ছেলেরা এগিয়ে গেছেন।
আজ বুধবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এসব তথ্য জানান।
শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য: শিক্ষামন্ত্রী বলেন, পাসের হার বেড়েছে। জিপিএ-৫ বেড়েছে। সার্বিক বিবেচনায় ফলাফল ইতিবাচক। নানা ধরনের পদক্ষেপ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চেষ্টার কারণে এমনটি হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এর আগে শিক্ষামন্ত্রী সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের অনুলিপি হস্তান্তর করেন। বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
পাসের হার বেড়েছে: গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৭৫.০৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৩৯ হাজার ৭৬৯ জন শিক্ষার্থী। সেই হিসাবে এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই বেড়েছে।
পাসের হারে মেয়েরা এগিয়ে: এ বছর মেয়েদের পাসের হার ৭৯.১৯ শতাংশ ও ছেলেদের পাসের হার ৭৮.২৩ শতাংশ।
জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে ছেলেরা এগিয়ে: এবার জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৩ হাজার ১৬৮ জন ছাত্র ও ২৭ হাজার ৯৯৪ জন ছাত্রী।
ঢাকা বোর্ডে সেরা পাঁচ: ঢাকা বোর্ডে সেরা হয়েছে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ। এর পরের চারটি অবস্থানে আছে নরসিংদীর আবদুল কাদের মোল্লা সিটি কলেজ, ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ, ভিকারুননিসা নূন কলেজ ও নটরডেম কলেজ।
বিভিন্ন বোর্ডে পাসের হার: এবার পাসের হার ঢাকা বোর্ডে ৮১.৮২ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭২.২৯ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৭৮.৪৪ শতাংশ, সিলেটে ৮৫.৩৭ শতাংশ, বরিশালে ৬৬.৯৮ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭৪.৬০ শতাংশ, যশোরে ৬৭.৮৭ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৫.৪১ শতাংশ এবং মাদ্রাসা বোর্ডে ৯১.৭৭ শতাংশ ও কারিগরি বোর্ডে ৮৪.৩২ শতাংশ। এবার দেশের আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৭৬.৫০ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫১ হাজার ৪৬৯ জন শিক্ষার্থী।
ফল জানার পদ্ধতি: শিক্ষামন্ত্রী বেলা একটায় মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত ফলাফল তুলে ধরবেন। তবে বেলা আড়াইটায় দেশের শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd), সংশ্লিষ্ট সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মুঠোফোনে সংক্ষিপ্ত বার্তার মাধ্যমে একযোগে ফল প্রকাশ করা হবে।
গত এপ্রিল মাসে এই পরীক্ষা শুরু হয়ে মে মাসে শেষ হয়। এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় নয় লাখ ২৬ হাজার ৮১৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য: শিক্ষামন্ত্রী বলেন, পাসের হার বেড়েছে। জিপিএ-৫ বেড়েছে। সার্বিক বিবেচনায় ফলাফল ইতিবাচক। নানা ধরনের পদক্ষেপ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চেষ্টার কারণে এমনটি হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এর আগে শিক্ষামন্ত্রী সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের অনুলিপি হস্তান্তর করেন। বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
পাসের হার বেড়েছে: গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৭৫.০৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৩৯ হাজার ৭৬৯ জন শিক্ষার্থী। সেই হিসাবে এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই বেড়েছে।
পাসের হারে মেয়েরা এগিয়ে: এ বছর মেয়েদের পাসের হার ৭৯.১৯ শতাংশ ও ছেলেদের পাসের হার ৭৮.২৩ শতাংশ।
জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে ছেলেরা এগিয়ে: এবার জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৩ হাজার ১৬৮ জন ছাত্র ও ২৭ হাজার ৯৯৪ জন ছাত্রী।
ঢাকা বোর্ডে সেরা পাঁচ: ঢাকা বোর্ডে সেরা হয়েছে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ। এর পরের চারটি অবস্থানে আছে নরসিংদীর আবদুল কাদের মোল্লা সিটি কলেজ, ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ, ভিকারুননিসা নূন কলেজ ও নটরডেম কলেজ।
বিভিন্ন বোর্ডে পাসের হার: এবার পাসের হার ঢাকা বোর্ডে ৮১.৮২ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭২.২৯ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৭৮.৪৪ শতাংশ, সিলেটে ৮৫.৩৭ শতাংশ, বরিশালে ৬৬.৯৮ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭৪.৬০ শতাংশ, যশোরে ৬৭.৮৭ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৫.৪১ শতাংশ এবং মাদ্রাসা বোর্ডে ৯১.৭৭ শতাংশ ও কারিগরি বোর্ডে ৮৪.৩২ শতাংশ। এবার দেশের আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৭৬.৫০ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫১ হাজার ৪৬৯ জন শিক্ষার্থী।
ফল জানার পদ্ধতি: শিক্ষামন্ত্রী বেলা একটায় মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত ফলাফল তুলে ধরবেন। তবে বেলা আড়াইটায় দেশের শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd), সংশ্লিষ্ট সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মুঠোফোনে সংক্ষিপ্ত বার্তার মাধ্যমে একযোগে ফল প্রকাশ করা হবে।
গত এপ্রিল মাসে এই পরীক্ষা শুরু হয়ে মে মাসে শেষ হয়। এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় নয় লাখ ২৬ হাজার ৮১৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন।
No comments