অবৈধ বাংলাদেশি সমস্যা-প্রতারকদের ঘাঁটি মালদ্বীপ, ঠেকানোর চেষ্টা নেই by শরিফুল হাসান
টাঙ্গাইলের এলেঙ্গার আলী আজহার শিকদার পৌনে দুই লাখ টাকা খরচ করে পাঁচ মাস আগে কাজের অনুমতিপত্র (ওয়ার্ক পারমিট) নিয়ে মালদ্বীপে যান। সেখানে পৌঁছার পর তিনি জানতে পারেন, নিয়োগপত্রটি ভুয়া।আজহারের মতোই অভিজ্ঞতা হয়েছে মুন্সিগঞ্জের বিল্লাল হোসেন, ঢাকার আবদুল হালিম, বরিশালের সজীব হোসেনসহ আরও অনেক বাংলাদেশির।
না জেনে ভুয়া নিয়োগপত্র নিয়ে সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ছেন বাংলাদেশিরা। বৈধ কাগজপত্র নেই এমন অন্তত ৫০ হাজার বাংলাদেশি এখন কাজ করছেন মালদ্বীপে।
মালদ্বীপের বাংলাদেশের হাইকমিশন বলছে, এই প্রতারণা থেকে নিরীহ চাকরিপ্রার্থীদের বাঁচাতে বাংলাদেশ ও মালদ্বীপ উভয় পক্ষের সংশ্লিষ্ট মহলকে তারা বারবার তাগিদ দিয়েছে। কিন্তু তাতে দৃশ্যত কাজ হচ্ছে না। সম্প্রতি মালেতে হাইকমিশনার এ এস এম এ আউয়াল প্রথম আলোকে বলেন, ‘কেউ যেন প্রতারিত না হয়, সে লক্ষ্যে আমরা বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে বলেছি, হাইকমিশনের সত্যায়ন এবং যথাযথ কাগজপত্র ছাড়া কেউ যেন মালদ্বীপে না আসতে পারে। কিন্তু ঢাকা থেকে প্রতিদিনই ভুয়া নিয়োগপত্রের মাধ্যমে লোক আসছে।’
হাইকমিশনার বলেন, মালদ্বীপের অসাধু কোম্পানি ও দালালদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তাঁরা দেশটির সরকারকে বারবার অনুরোধ জানিয়েছেন। কিন্তু খুব কম ক্ষেত্রেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
সমস্যার গোড়া মালদ্বীপেই: প্রবাসী বাংলাদেশি ও হাইকমিশন সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মালদ্বীপে আছেন এমন কিছু বাংলাদেশি ও সে দেশের কিছু ব্যবসায়ী মিলে নিয়োগের নামে লোক পাচারের চক্র গড়ে তুলেছেন।
হাইকমিশনার এ এস এম এ আউয়াল বলেন, ‘সমস্যা সমাধানে আমরা মালদ্বীপের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে চিঠি দিয়ে বলেছি, লোক আনার অনুমতিপত্র সত্যায়ন ও যাচাইয়ের জন্য যেন বাংলাদেশ হাইকমিশনে পাঠানো হয়। কিন্তু মালদ্বীপ সরকার এ পর্যন্ত নিয়োগকর্তাদের এ ব্যাপারে নির্দেশনা দেয়নি।’
হাইকমিশন সূত্রে জানা গেছে, নিয়োগপত্র নিয়ে এসে কাজ না পাওয়া বাংলাদেশিদের তালিকা বিভিন্ন সময়ে মালদ্বীপ সরকারকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
মালদ্বীপের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য জিহান মাহমুদ এ ব্যাপারে প্রথম আলোকে বলেন, ‘অধিকাংশ সময় দেখা যায়, অপরাধীরা আইনের ফাঁক গলে বা সামান্য জরিমানা দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। আমরা এ জন্য শ্রম আইন সংশোধনের প্রস্তাব করব।’
১৯ প্রতিষ্ঠান কালো তালিকায়: অসৎ বাণিজ্যে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি কালো তালিকা করেছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। এগুলো হলো: ইজুয়ানা মালদ্বীপ, অ্যারিসকো প্রাইভেট, রিয়েল মার্কেটিং প্রাইভেট, অনেক্স প্রাইভেট লিমিটেড, হোয়াইট এজেন্সি, আই-ইনভেস্টমেন্ট, আইগনশিশা মালদ্বীপ, বিজনেস এশিয়া, ড্রিম ভেন্ডরস, এথিত আর্টস, গ্লো টুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস প্রাইভেট লিমিটেড, সান এয়ার মালদিভস লিমিটেড, রিস কনস্ট্রাকশন, দি এজ প্রাইভেট লিমিটেড, দি ইন্টার ওশান প্রাইভেট, এলফ সার্ভিসেস প্রাইভেট ও সি ওয়ার্ল্ড মালদিভস প্রাইভেট লিমিটেড। এসব কোম্পানির মাধ্যমে কোনো বাংলাদেশিকে মালদ্বীপে আসার অনুমতি না দিতে লিখিতভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেশ কয়েকজন প্রবাসী বাংলাদেশি বলেছেন, প্রতারণাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সব কটিই একজন না একজন বাংলাদেশি দালাল আছে।
বাংলাদেশিদের জড়িত থাকার ব্যাপারে জানতে চাইলে হাইকমিশনার প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা এ বিষয়ে মালদ্বীপ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন, কিন্তু ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছেন না। এ এস এম এ আউয়াল বলেন, ‘আমরা মালদ্বীপ সরকারকে বারবার বলেছি, কোনো বাংলাদেশি দালাল যদি জড়িত থাকে, তাহলে যেন তাকে আটক করে আজীবনের জন্য বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এ রকম কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।’
২০১১ সালের ২৩ জুলাই মালদ্বীপের হাভিরু সংবাদ সংস্থার পরিবেশিত খবর এবং কয়েকটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সে বছরের জুলাই মাসে দেশটির পুলিশ ১৮টি ভুয়া কোম্পানিতে অভিযান চালিয়ে ১৯ জনকে আটক করে। এর মধ্যে ১২ জন প্রবাসী বাংলাদেশি।
হাইকমিশনার জানান, প্রতারণা এড়াতে বারবার অনুরোধের পর এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে লোক আনা বন্ধ রাখে মালদ্বীপ। এর মধ্যে দেশটিতে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ঘটে। মার্চের শেষ থেকে আবার পুরোনো প্রক্রিয়ায় লোক আনছে মালদ্বীপ।
উদ্যোগ নেই ঢাকাতেও: মালদ্বীপের বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্র বলেছে, হাইকমিশনের সত্যায়ন, ওয়ার্ক পারমিট, স্মার্ট কার্ডসহ সব কাগজপত্র ছাড়া কেউ যেন মালদ্বীপে আসতে না পারে, তা নিশ্চিত করতে ঢাকায় তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ঢাকা থেকে এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।
মালদ্বীপে বাংলাদেশ হাইকমিশনের দূতালয়প্রধান (হেড অব চ্যান্সারি) অহিদুজ্জামান লিটন প্রথম আলোকে জানান, ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১২ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত তাঁরা মাত্র ৯১ জনের ওয়ার্ক পারমিট সত্যায়ন করেছেন। কিন্তু এই সময়ে লোক এসেছে কয়েক হাজার। অহিদুজ্জামান লিটন প্রশ্ন করেন, ‘কীভাবে তারা ঢাকার বিমানবন্দর পার হলো?’
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য ঘেঁটে দেখা গেছে, কেবল ২০১১ সালেই বিএমইটির মাধ্যমে মালদ্বীপে লোক গেছে ৫২৫ জন।
মালদ্বীপে থাকা অন্তত ১০০ বাংলাদেশি এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, স্মার্ট কার্ড কিংবা হাইকমিশনের সত্যায়ন ছাড়াই তাঁরা বিমানবন্দর পার হয়েছেন। কেউ কোনো প্রশ্ন করেনি।
জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রার মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা অনেক দিন ধরেই বলে আসছি, এক শ্রেণীর দালাল বিমানবন্দর ম্যানেজ করে মালদ্বীপে লোক পাঠাচ্ছে। আমাদের অনুরোধ, যথাযথ অনুমতি এবং বৈধ কাগজপত্র ছাড়া একটি লোকও যেন মালদ্বীপে যেতে না পারে।’
মালদ্বীপের বাংলাদেশের হাইকমিশন বলছে, এই প্রতারণা থেকে নিরীহ চাকরিপ্রার্থীদের বাঁচাতে বাংলাদেশ ও মালদ্বীপ উভয় পক্ষের সংশ্লিষ্ট মহলকে তারা বারবার তাগিদ দিয়েছে। কিন্তু তাতে দৃশ্যত কাজ হচ্ছে না। সম্প্রতি মালেতে হাইকমিশনার এ এস এম এ আউয়াল প্রথম আলোকে বলেন, ‘কেউ যেন প্রতারিত না হয়, সে লক্ষ্যে আমরা বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে বলেছি, হাইকমিশনের সত্যায়ন এবং যথাযথ কাগজপত্র ছাড়া কেউ যেন মালদ্বীপে না আসতে পারে। কিন্তু ঢাকা থেকে প্রতিদিনই ভুয়া নিয়োগপত্রের মাধ্যমে লোক আসছে।’
হাইকমিশনার বলেন, মালদ্বীপের অসাধু কোম্পানি ও দালালদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তাঁরা দেশটির সরকারকে বারবার অনুরোধ জানিয়েছেন। কিন্তু খুব কম ক্ষেত্রেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
সমস্যার গোড়া মালদ্বীপেই: প্রবাসী বাংলাদেশি ও হাইকমিশন সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মালদ্বীপে আছেন এমন কিছু বাংলাদেশি ও সে দেশের কিছু ব্যবসায়ী মিলে নিয়োগের নামে লোক পাচারের চক্র গড়ে তুলেছেন।
হাইকমিশনার এ এস এম এ আউয়াল বলেন, ‘সমস্যা সমাধানে আমরা মালদ্বীপের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে চিঠি দিয়ে বলেছি, লোক আনার অনুমতিপত্র সত্যায়ন ও যাচাইয়ের জন্য যেন বাংলাদেশ হাইকমিশনে পাঠানো হয়। কিন্তু মালদ্বীপ সরকার এ পর্যন্ত নিয়োগকর্তাদের এ ব্যাপারে নির্দেশনা দেয়নি।’
হাইকমিশন সূত্রে জানা গেছে, নিয়োগপত্র নিয়ে এসে কাজ না পাওয়া বাংলাদেশিদের তালিকা বিভিন্ন সময়ে মালদ্বীপ সরকারকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
মালদ্বীপের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য জিহান মাহমুদ এ ব্যাপারে প্রথম আলোকে বলেন, ‘অধিকাংশ সময় দেখা যায়, অপরাধীরা আইনের ফাঁক গলে বা সামান্য জরিমানা দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। আমরা এ জন্য শ্রম আইন সংশোধনের প্রস্তাব করব।’
১৯ প্রতিষ্ঠান কালো তালিকায়: অসৎ বাণিজ্যে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি কালো তালিকা করেছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। এগুলো হলো: ইজুয়ানা মালদ্বীপ, অ্যারিসকো প্রাইভেট, রিয়েল মার্কেটিং প্রাইভেট, অনেক্স প্রাইভেট লিমিটেড, হোয়াইট এজেন্সি, আই-ইনভেস্টমেন্ট, আইগনশিশা মালদ্বীপ, বিজনেস এশিয়া, ড্রিম ভেন্ডরস, এথিত আর্টস, গ্লো টুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস প্রাইভেট লিমিটেড, সান এয়ার মালদিভস লিমিটেড, রিস কনস্ট্রাকশন, দি এজ প্রাইভেট লিমিটেড, দি ইন্টার ওশান প্রাইভেট, এলফ সার্ভিসেস প্রাইভেট ও সি ওয়ার্ল্ড মালদিভস প্রাইভেট লিমিটেড। এসব কোম্পানির মাধ্যমে কোনো বাংলাদেশিকে মালদ্বীপে আসার অনুমতি না দিতে লিখিতভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেশ কয়েকজন প্রবাসী বাংলাদেশি বলেছেন, প্রতারণাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সব কটিই একজন না একজন বাংলাদেশি দালাল আছে।
বাংলাদেশিদের জড়িত থাকার ব্যাপারে জানতে চাইলে হাইকমিশনার প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা এ বিষয়ে মালদ্বীপ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন, কিন্তু ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছেন না। এ এস এম এ আউয়াল বলেন, ‘আমরা মালদ্বীপ সরকারকে বারবার বলেছি, কোনো বাংলাদেশি দালাল যদি জড়িত থাকে, তাহলে যেন তাকে আটক করে আজীবনের জন্য বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এ রকম কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।’
২০১১ সালের ২৩ জুলাই মালদ্বীপের হাভিরু সংবাদ সংস্থার পরিবেশিত খবর এবং কয়েকটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সে বছরের জুলাই মাসে দেশটির পুলিশ ১৮টি ভুয়া কোম্পানিতে অভিযান চালিয়ে ১৯ জনকে আটক করে। এর মধ্যে ১২ জন প্রবাসী বাংলাদেশি।
হাইকমিশনার জানান, প্রতারণা এড়াতে বারবার অনুরোধের পর এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে লোক আনা বন্ধ রাখে মালদ্বীপ। এর মধ্যে দেশটিতে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ঘটে। মার্চের শেষ থেকে আবার পুরোনো প্রক্রিয়ায় লোক আনছে মালদ্বীপ।
উদ্যোগ নেই ঢাকাতেও: মালদ্বীপের বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্র বলেছে, হাইকমিশনের সত্যায়ন, ওয়ার্ক পারমিট, স্মার্ট কার্ডসহ সব কাগজপত্র ছাড়া কেউ যেন মালদ্বীপে আসতে না পারে, তা নিশ্চিত করতে ঢাকায় তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ঢাকা থেকে এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।
মালদ্বীপে বাংলাদেশ হাইকমিশনের দূতালয়প্রধান (হেড অব চ্যান্সারি) অহিদুজ্জামান লিটন প্রথম আলোকে জানান, ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১২ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত তাঁরা মাত্র ৯১ জনের ওয়ার্ক পারমিট সত্যায়ন করেছেন। কিন্তু এই সময়ে লোক এসেছে কয়েক হাজার। অহিদুজ্জামান লিটন প্রশ্ন করেন, ‘কীভাবে তারা ঢাকার বিমানবন্দর পার হলো?’
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য ঘেঁটে দেখা গেছে, কেবল ২০১১ সালেই বিএমইটির মাধ্যমে মালদ্বীপে লোক গেছে ৫২৫ জন।
মালদ্বীপে থাকা অন্তত ১০০ বাংলাদেশি এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, স্মার্ট কার্ড কিংবা হাইকমিশনের সত্যায়ন ছাড়াই তাঁরা বিমানবন্দর পার হয়েছেন। কেউ কোনো প্রশ্ন করেনি।
জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রার মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা অনেক দিন ধরেই বলে আসছি, এক শ্রেণীর দালাল বিমানবন্দর ম্যানেজ করে মালদ্বীপে লোক পাঠাচ্ছে। আমাদের অনুরোধ, যথাযথ অনুমতি এবং বৈধ কাগজপত্র ছাড়া একটি লোকও যেন মালদ্বীপে যেতে না পারে।’
No comments