গ্যালাপের জরিপ-শেখ হাসিনার কাজে ৭৭% মানুষের আস্থা
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের প্রতি ৭৭ শতাংশ দেশবাসীর সমর্থন রয়েছে বলে দেখা গেছে এক জরিপে। অন্যদিকে ১৯ শতাংশ মানুষ মনে করে, প্রধানমন্ত্রী সঠিক পথে নেই। ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান গ্যালাপ বিশ্বের ২১টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের কার্যক্রমের ওপর সংশ্লিষ্ট দেশবাসীর সমর্থন নিয়ে এই জরিপ চালায়। গত শুক্রবার জরিপের ফল প্রকাশ করা হয়।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ২০০৯ সালের শুরুতে ক্ষমতায় আসে। এতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। বর্তমান সরকার গঠনের তিন বছরের মাথায় গ্যালাপের জনমত জরিপে হাসিনার প্রতি এ সমর্থন দেখা গেল।
জরিপে দেখা গেছে, জনগণের আস্থা অর্জনের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন লাওসের প্রেসিডেন্ট চৌমালি সায়াগনাসন। তাঁর দেশের ৯৭ শতাংশ মানুষ মনে করে, তিনি সঠিক কাজ করছেন।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির। তালিকায় সর্বশেষ অবস্থান তাঁর। দেশটির মাত্র ২০ শতাংশ মানুষ মনে করে, জারদারি ঠিক পথে আছেন।
৭৭ শতাংশ মানুষই তাঁর প্রতি অনাস্থা জানিয়েছেন।
জরিপের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন, তৃতীয় স্থানে আছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসে। তালিকায় শেখ হাসিনার অবস্থান সপ্তম। সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে ক্ষমতাধর অনেক দেশের নেতাদেরও ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জন ফিলিপ কি, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট সুসিলো বামবাং ইউধোইয়োনো, ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী নুয়েন টান ডাং, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ডকেও পেছনে ফেলেছেন হাসিনা। এশিয়ার সবচেয়ে শিল্পোন্নত দেশ জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদার অবস্থানও তাঁর পেছনে।
তালিকার চতুর্থ স্থানে আছেন সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি হিয়েন লুং, পঞ্চম স্থানে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট বেনিগনো অ্যাকুইনো, ষষ্ঠ স্থানে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব তুন রাজ্জাক, অষ্টম স্থানে আছেন ইন্দোনেশিয়ার সুসিলো বামবাং ইউধোইয়োনো, নবম স্থানে নিউজিল্যান্ডের জন ফিলিপ কি এবং দশম স্থানে ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী গুয়েন তাং দুং। পাকিস্তানের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আরেকটি দেশ নেপালের প্রধানমন্ত্রী ঝালনাথ খানালের অবস্থা খুবই খারাপ। তালিকায় তাঁর অবস্থান ২০তম।
২০১১ সালের ৫ এপ্রিল থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে এ জনমত যাচাই করা হয়েছে। প্রতিটি দেশের ক্ষেত্রে এক হাজারের মতো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সঙ্গে সরাসরি অথবা টেলিফোনে কথা বলে তাঁদের মন্তব্য নেওয়া হয়। সূত্র : গ্যালাপ ওয়েবসাইট।
গ্যালাপের জরিপে দক্ষিণ এশিয়ার নেতৃবৃন্দ
জরিপে দেখা গেছে, জনগণের আস্থা অর্জনের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন লাওসের প্রেসিডেন্ট চৌমালি সায়াগনাসন। তাঁর দেশের ৯৭ শতাংশ মানুষ মনে করে, তিনি সঠিক কাজ করছেন।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির। তালিকায় সর্বশেষ অবস্থান তাঁর। দেশটির মাত্র ২০ শতাংশ মানুষ মনে করে, জারদারি ঠিক পথে আছেন।
৭৭ শতাংশ মানুষই তাঁর প্রতি অনাস্থা জানিয়েছেন।
জরিপের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছেন কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন, তৃতীয় স্থানে আছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসে। তালিকায় শেখ হাসিনার অবস্থান সপ্তম। সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে ক্ষমতাধর অনেক দেশের নেতাদেরও ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জন ফিলিপ কি, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট সুসিলো বামবাং ইউধোইয়োনো, ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী নুয়েন টান ডাং, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ডকেও পেছনে ফেলেছেন হাসিনা। এশিয়ার সবচেয়ে শিল্পোন্নত দেশ জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদার অবস্থানও তাঁর পেছনে।
তালিকার চতুর্থ স্থানে আছেন সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি হিয়েন লুং, পঞ্চম স্থানে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট বেনিগনো অ্যাকুইনো, ষষ্ঠ স্থানে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব তুন রাজ্জাক, অষ্টম স্থানে আছেন ইন্দোনেশিয়ার সুসিলো বামবাং ইউধোইয়োনো, নবম স্থানে নিউজিল্যান্ডের জন ফিলিপ কি এবং দশম স্থানে ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী গুয়েন তাং দুং। পাকিস্তানের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আরেকটি দেশ নেপালের প্রধানমন্ত্রী ঝালনাথ খানালের অবস্থা খুবই খারাপ। তালিকায় তাঁর অবস্থান ২০তম।
২০১১ সালের ৫ এপ্রিল থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে এ জনমত যাচাই করা হয়েছে। প্রতিটি দেশের ক্ষেত্রে এক হাজারের মতো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সঙ্গে সরাসরি অথবা টেলিফোনে কথা বলে তাঁদের মন্তব্য নেওয়া হয়। সূত্র : গ্যালাপ ওয়েবসাইট।
গ্যালাপের জরিপে দক্ষিণ এশিয়ার নেতৃবৃন্দ
No comments